মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নাংলা গ্রামে এ সংঘর্ষ হয় বলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহিদুজ্জামান জানান।
নিহত আনারুল ইসলাম (২৮) নাংলা গ্রামের আবদুল হান্নানের ছেলে। তিনি জামায়াতে ইসলামীর কর্মী বলে পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
মাহিদুজ্জামান জানান, আনারুলের বিরুদ্ধে দেবহাটা থানায় একটি হত্যাসহ তিনটি মামলা রয়েছে।
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন মামলার আসামিদের ধরতে সকালে নাংলা গ্রামে যৌথ অভিযানে যান।
এ সময় জামায়াত-শিবির কর্মীরা সংঘবদ্ধ হয়ে ইট-পাটকেল ও হাতবোমা নিক্ষেপ করে।
“তখন আত্মরক্ষার্থে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুলি চালায়। ”
এক পর্যায়ে গুলিবিদ্ধ আনারুলকে উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই অভিযানে অংশ নেয়া দেবহাটা থানার ওসি তারক কুমার বিশ্বাস বলেন, জামায়াত-শিবির কর্মীরা হাতবোমা ও গুলি ছোড়ার পর পাল্টা গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
জামায়াতের ছোড়া ছররা গুলিতে তিনি ও উপপরিদর্শক (এসআই) তানভীর আহমেদ আহত হয়েছেন বলে জানান ওসি।
এছাড়া জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতবোমার স্প্লিন্টারে দুই কনস্টেবল এবং ঢিলের আঘাতে এক কনস্টেবল আহত হয়েছেন।
ওসি জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি শাটারগান ও দুটি হাতবোমা উদ্ধার করা হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।