প্রযুক্তি সংবাদবিষয়ক সাইট সিনেট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এয়ারপোর্ট ওয়াই-ফাই সিস্টেম থেকে সংগ্রহ করা ডেটার ভিত্তিতে দেশটির পর্যটকদের টানা কয়েক সপ্তাহ ধরে অনুসরণ করেছে সিসেক। কানাডীয় গোয়েন্দা সংস্থাটিকে এক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছে বিতর্কিত মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এনএসএ।
পর্যটকদের অনুসরণে সিসেকের সম্পৃক্ততার খবর সর্বপ্রথম জানায় সিবিসি নিউজ। সিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী স্নোডেনের ফাঁস করা প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে ২৭ পৃষ্ঠার একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশান। ওই প্রেজেন্টেশানে নতুন এক সফটওয়্যার প্রোগ্রামের কথা বলা হয়েছে, যা ব্যবহার করে পর্যটকদের অনুসরণ করছিল গোয়েন্দা সংস্থাটি।
ওই সফটওয়্যার প্রোগ্রামটি তৈরিতে এনএসএর সহযোগিতার বিষয়টি ছিল পরিষ্কার। শুধু তাই নয়, স্নোডেনের ফাঁস করা ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্রিটিশ, মার্কিন, অস্ট্রেলিয়ান এবং নিউজিল্যান্ডের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গে ওই প্রযুক্তি ভাগাভাগি করতেও আপত্তি নেই সিসেকের।
অন্যদিকে বৈদেশিক হুমকি থেকে কানাডা এবং দেশটির নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ ধরনের ডেটা সংগ্রহের আইনি অনুমোদন রয়েছে বলে সিবিসি নিউজকে দেওয়া এক লিখিত বক্তব্যে দাবি করেছে সিসেক।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।