রোববার বাংলাদেশের একমাত্র সাবমেরিন কেবল সি-মি-ইউ-৪ এর অব্যবহৃত ক্যাপাসিটি লীজ দেওয়ার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভা শেষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু বকর সিদ্দীক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আগামী ২০২১ সাল পযন্ত যে পরিমাণ ব্যান্ডইউথ দেশের প্রয়োজন হবে তা হাতে রেখেই এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
“অব্যবহৃত ব্যান্ডইউথ লিজ দেয়ার কথা থাকলেও সভায় তা বিক্রির নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।”
ব্যান্ডইউথ বিক্রির জন্য খুব শিগগিরই বিজ্ঞাপন দেয়া হবে জানিয়ে সচিব বলেন, “ব্যান্ডইউথ বিক্রি থেকে প্রায় ৬০ কোটি টাকা আসবে।”
ব্যান্ডইউথ অব্যবহৃত থাকায় সরকারের ক্ষতি হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, “সাবমেরিন কেবল সি-মি-ইউ-৪ এর অব্যবহৃত ব্যান্ডইউথ লীজ না দিয়ে বিক্রি করলে তিনগুন বেশি অর্থ আসবে আসবে বলেই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
“আগামী ২০২৫ সালে এই সাবমেরিন ক্যাবলের মেয়াদ শেষ হবে।”
তিনি বলেন, “ছয়টি বিকল্প সাবমেরিন কেবল (আইটিসি বা ইন্টারন্যাশনাল টেরিস্ট্রিয়াল ক্যাবল) সংযুক্ত হওয়ার ফলে এর ব্যবহার আরো কমে গেছে।”
বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোয়ার হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বর্তমানে ২০০ গিগাবাইট ব্যান্ডইউথসহ সাবমেরিন ক্যাবল সংযুক্ত আছে বাংলাদেশ, যার মধ্যে প্রায় ৪০ গিগাবাইট ব্যবহৃত হচ্ছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।