আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মমতার প্রেমে ব্যার্থ হয়ে বিমান বসুর এখন পাকিস্তানী রাষ্ট্রদূতকে দোষারোপ!

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

তিস্তা চুক্তি সই না হওয়ায় চক্রান্তের অভিযোগ বিমান বসুর





বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের তিস্তার পানিবণ্টন ও ছিটমহল-বিনিময় চুক্তি সই না হওয়ার পেছনে চক্রান্তের অভিযোগ করেছেন ভারতের বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু। তিনি বলেন, ‘এ চুক্তি সই করতে যেদিন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল, সেদিন তিনি যাননি। পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতও কলকাতায় এসে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। ’

Click This Link

***************


মমতা সেই ২০১১ হতে বলে আসছে নিজ রাজ্যের মানুষকে উপেক্ষা করে সে বাংলাদেশকে পানি দিতে পারবে না। তো এখানে লাভটা কার পাকিস্তানের না ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মানুষের? বিমান বসুর বামফ্রন্ট প্রায় ২৬ বছর পশ্চিমবঙ্গ শাসন করছে তারা কয়বার ফারাক্কা, তিস্তা সহ বাংলাদেশের সাথে অন্যান্য অভিন্ন নদ-নদীর সুষ্ঠ পানি বন্টনের জন্য কয়বার দিল্লীর কাছে ধর্ণা দিছে? আর তারা কোন দুঃখে দিল্লীকে অন্য বিদেশী রাষ্ট্রের পানি প্রাপ্তির জন্য বলবে।

খোদ পশ্চিমবঙ্গকেই ফারাক্কার পানির জন্য ভারতের অন্যান্য রাজ্যের সাথে লড়াই করতে হয়। সেই ১৯৮৮ সাল হতে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ফারাক্কার জন্য আর্সেনিক সমস্যা প্রকট হয়ে উঠে;

Status of groundwater arsenic contamination in the state of West Bengal, India: a 20-year study report.
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/19382148

এখন ভারতকে হাসিনা সেই ২০১০ সালের জানুয়ারীতেই দিল্লীতে যেয়ে গোপনে অনেক কিছুই দিয়ে আসছে। যার বিনিময়ে বাংলাদেশ তেমন কিছুই পায় নাই। স্রেফ বরাবরের মত আশ্বাসের কথামালা। যার জোরে সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী দিপু মনি বড় গলায় বলেছিল যে ২০১১ সালের সেপ্টম্বরে মনমোহনের সফরে তিস্তা চুক্তি হবেই।

এখন বাংলাদেশ কিছু না পেলেও ভারত যা যা পাওয়ার সবই পেয়ে গেছে। এখন বাংলাদেশের মানুষকে বোকা পেয়ে নতুন কাহিনী সাজাচ্ছে এই বুড়া ভাম বিমান বসু। আরে ব্যাটা তুই বাংলাদেশীদের হাইকোর্ট দেখাস? যদি মমতা পাকিদের সাথে গোপনে কিছু করে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা কর। তা না করে ভাবখানা এমন যে মমতা পাকিদের সাথে প্রণয় করে চললেও বিমান বসু ও মনমোহনকে পাত্তাই দেয় না। রা

 


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।