আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খাদ্য, হোমল্যান্ড, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুড স্টোরেজ সিস্টেম, ফুড ডিস্ট্রিবিউশন, ফুড ফর এলাইভ এন্ড এন্টারটেইনমেন্ট। (পর্ব-৪)

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

অমর কাব্য তোমরা লিখিও বন্ধু!
......................................নজরুল

আমি তোমারি সংগে বেঁধেছি আমার প্রাণ,
সুরেরো বাঁধনে...
আমি তোমারে পেয়েছি,
অজানা সাধনে.
........................রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

আমাদের প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যালেন্সড মাইন্ডেড হওয়া উচিৎ।


সবক্ষেত্রেই ব্যালেন্সড না হলে কোনো এক দিকে হেলে পরে যায়। এজন্য আমাদের সুন্দর এই পৃথিবীর প্রকৃতির মধ্যে সব কিছু দিয়ে দেয়া আছে।

আমাদের খুব একটি বাজে স্বভাব হলো আমরা যখন যা শুনি তাই নিয়ে তালগোল পাকিয়ে একদিকে হেলে পরি। যখন মনে ইচ্ছে হয় “বাহ্ প্রকৃতি কতো সুন্দর!!!”। তখন সবকিছু ভুলে চলে যাই বনজঙ্গলে।

আবার গ্রামে থাকতে থাকতে যখন কদুকে লাউ বলতে ইচ্ছে করে শহরের দিকে ছুটে যাই, তখন এমন ভাব আর ডাট হয় যে গ্রাম মানে নোংরা, বাজে, চাষা, গরীব রা বাস করে।
আপনারা হয়তো খেয়াল করলে দেখবেন আমি যেখানে বসে আপনাদের সাথে কথা বলছি। সেখান থেকে আমি যে হেঁটে বেড়াই কোনদিন শহরে, কোনোদিন গ্রামে, কোনো দিন বাজারে, কোনোদিন দীঘির পাড়ে, কোনো দিন নদীর পারে। জীবন আসলে সব কিছু উপভোগ করার জন্যই তবে তা অন্য মানুষ কে দুরে ঠেলে দিয়ে নয় বরং কাছে ডেকে। দেখবেন সবাই আপনার আপন।

শুধু একটু আপন করে নিতে জানলেই হয়।

আমাদের প্রযুক্তিতে খুব বেশী গতির লড়াই চলছে দেখে অগ্রগতি হচ্ছে না। গতি হলো যে কোনো একদিকে হেলে পড়া আর অগ্রগতি হলো ব্যালেন্সড করে ভাবা এবং কাজে আত্ননিয়োগ করা। মানুষ কে সেলফ ডিফেন্সিভ হতে শিখতে হবে। অনুকরন বা অনুসরন নয় বরং নিজের মতো করে অন্য মানুষকে নিয়ে বাঁচা।



আপনারা হয়তো খেয়াল করে দেখেছেন যে, আমাদের অনেকে ধ্যান বলতেই বোঝে যে বন জঙ্গলে দৌড়ে পালাও না হয় একা ঘর অন্ধকার করে থাকো ইত্যাদি ইত্যাদি। আপনার মনে যদি ডাটাই না থাকে আপনি এ্যানালাইসিস করবেন কিভাবে? আপনার মেন্টাল ইঞ্জিনে যদি ডাটা না ভরতে শিখেন তাহলে সার্চি ক্যাপাবেলেটি আসবে কি করে? আগে আমাকে নিজের মধ্যে জানার ইচ্ছে তৈরি করতে হবে। বাচ্চাদের মতো করে কোঁনো কিছু দেখলেই কিউরেসিটি ফিল করতে হবে।

দুদ্ধ জলে মিশাইলে বেছে খায় রাজহংস হলে।
...................................................লালন

আপনার মধ্যে ভালো খারাপ সব কিছুই নিতে শিখবেন।

কিন্তু যখন বুঝবেন খারাপটা নিতে মানা করবেন কিন্তু বাধ্য করবেন না। অন্যকে বেশী শাসন করতে যাবেন না। গায়ে পড়ে বুঝিয়ে বলার দরকার নেই। এটাই সিস্টেম।

লোভ একটি চরম ফাঁকি।

আপনি যদি গাভি কেনার আগেই দুধের হিসেব করতে থাকেন তাহলে গাভি কিনবেন কবে?

আমাদের ভাবনা গুলো কে যখন পজেটিভ ওয়েতে নিতে জানবো দেখবেন আপনার মেধা দিনে দিনে বাড়ছে। মিথ্যে হলো বাধা। আপনি যদি আপনাকেই বাধা দিতে দিতে কাবু করে রাখেন তাহলে অন্য মানুষ বা প্রকৃতি থেকে নিতে শিখবেন না?

মনের ভাষকে যখন প্রকাশ করবেন তখন তা যেনো সাবলিল হয়। ভেবে চিন্তে বলা লাগবে এমন কোনো কথা নেই। তাহলেই আপনি থেকেই সব পেয়ে যাবেন।

যত শুভ চিন্তা নিজের ইচ্ছে বলে অর্জন করতে যাবেন ততো আপনার মেধা বাড়বে। আপনি আপনার মতই। কিন্তু আপনি আপনার হয়েও অন্য মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে জানেন। তর্ক করতে জানেন না।

একবার অভ্যাস করতে পারলে আর কোনো অসুবিধা নেই।

এ্যানি হাউ আমাদের জ্ঞানকে প্রশমিত করতে হবে। আমরা একটি বিশেষ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে চাই বলে এই অবস্থা? একটি পর্যায় পর্যন্ত ওর্য়াল্ড এর সবার একই রকম শিক্ষা ব্যাবস্থা থাকবে। তারপর এক্সপার্টনেস। স্পেশাল রা চিরদিনই স্পেশাল। তারপরও আমাদের এগোতে হবে।



এখন কথা হলো আমাদের যে সব জায়গায় দুর্বলতা বেশী ওই গুলো আগে রিমুভ অর রিপ্লেসমেন্ট করে নিলে জীবনী শাক্তিটাকে আরো বেশী চাঙ্গা করে পাবো।

ভাষার কোনো ব্যাকারন হয় না। ভাষার হয় প্রযুক্তি। সবকিছুকে যদি আপনি যুক্ত করার প্রক্রিয়া যুক্তি দ্বারা এনালাইসিস বা গ্রহন করতে না জানবেন আপনার তো গ্রহন করারই পাওয়ার থাকবে না বা কমে যাবে। প্রতিটা ভাষাকে খুটিয়ে খুটিয়ে ল্যাঙ্গুয়িজ ইঞ্জিনিয়ারিং করে কিছু কিছু কমন শব্দ ঢুকিয়ে দিন।

দেখবেন ভাব বিনিময় একদম সহজ হয়ে যাবে। আপনি পারেন না এমন কিছু নেই। আপনার ভাষা যদি সুন্দর ও সাবলিল হয় তাহলে সবার সাথে মিশতে শুবিধা হবে না হলে একজন আরএকজনকে ভয় পেথে শিখবেন। ভয় একটি বাধা।

আমাদের রাস্তাগুলো যেমন আছে থাক।

কিন্তু গতি কমান। রাস্তার মধ্যে এমন করে সাদা দাগ টানুন যে প্রতিটা যান বাহন যাতে দু’টি সরল সমান্তরাল সাদা দাগের মধ্য দিয়ে। যদি কোনো কারনে যান বাহন ব্রেক ফেল করে তাতেও খুব একটা ঝুকি থাকবে না। আবার হঠাৎ গারীর গতি কমেগেলে পিছনের গাড়ী তার ব্রেক চেপে দ্রুত নিরাপদ অবস্থান নিতে পারবে। এটা রিয়েল লাইফ।

এটা কম্পিউটার না যে রেসিং গেইমস খেলছি।

যানবাহন গুলো হবে নিজের জন্য স্বাচ্ছন্দকর। আমরা এতো এতো বিবেধ তৈরি করেছি যে একে অপরের সাথে চলতে পর্যন্ত ভয় পাই। তাই তো একদিকে গ্যাদারীং অন্য দিকে বিশাল বড় একটি গাড়ী নিয়ে একজন (শুধু ড্রাইভার সাহেব) চলে যাচ্ছে। নৌপথ ও থাকবে।

কিন্তু তারাহুরো না আবার লেট করেও না। এমন একটি লাইফ তৈরি করতে জানতে হবে।

সড়ক পথের গাড়ীগুলো মাঝারী সাইজের করে একাধিক মানুষ। রাস্তার দুই টি সাদা দাগের মধ্যে একই পদের যানবানই শুধু চলবে। আগে রাস্তাগুলো বানাতে হবে সরল রেখার মতো করে।

দূর্ণীতির জন্যই মূলত রাস্তাগুলো বক্ররেখা হয় বেশী। জমি অধীগ্রহন করতে কোনো প্রকার কার্পন্য করতে নেই তা যদি কবর বা চিতাও মাঝে চলে আসে। মনে রাখতে হবে যে দেহ গেছে সে দেহের সময় শেষ। আবার রাজণীতিক বা বিশেষ বিশেষ মানুষের বাড়ীগুলোর সামনে থেকে রাস্তা নিয়ে যাবার জন্যও রাস্তা গুলো ইচ্ছে করে বাঁকা হয়ে গেছে। আগে জীবন বাঁচবে তারপর কাকে সম্মান দেব তা অবশ্যই প্রধান বিবেচ্য হওয়া উচিত।



ড্রাইভিং টা বাচ্চাদের মগজে ঢুকিয়ে দিন ইন্টার বা এইচ.এস.সি. তে স্টাডিং করার সময়। যাতে ওরা এস.এস.সি. লেভেল ক্রস করতে পারলে ইন্টার লেভেলে গাড়ী চালাতে পারার জন্য আগ্রহী হয়ে উঠবে। আবার নিরাপদ গাড়ী চালানোও শিখে যাবে। আমরা মানুষ আমাদের আগে সর্তকতা অর্জন করে চলতে হবে। ইউনিটি হলে কোনো কাজে কোনো প্রকার বাধা আসে না।



এজন্যই তো যিষু খৃষ্ট নিজে মৃত্যুর করুন আঘাত সহ্য করে হলেও আপনাদের মাঝে ক্রস + রেখে গেছেন। বাংলায় এসে হয়ে গেছে যোগ। এই যোগ আমরা বুঝতে না পেরে অপকাজে ব্যবহার করেছি মাত্র। তাইতো আজ যোগব্যায়াম, যোগসাধনা, কর্মযোগ, অভিযোগ আরো কতোশত এসে এই অভাগাদের কপাল পুরিয়ে দিয়ে গেছে। তারা নিজেও বুঝে না অন্যকে যা বুঝাচ্ছে তাও আবার ভুল।

এ কেমন কথা?

আজ যদি আপনারা যিষু + এর দামটুকুও দিতে জানতেন তাহলেও আপনাদের মাঝে আর কারও কষ্ট করতে নয় বরং এতোদিনে পৃথিবীকে অনেক অনেক উর্ধে নিয়ে যাওয়া যেতো। যিষু তাই চেয়েছিলেন। যাও আবার একটু + দেয়া হরো হেনরী ডুন্যান্ট এর মাধ্যমে রেড ক্রোস এর মাধ্যমে তাও আরার যুদ্ধের মধ্যে রেডক্রোসের সাদা পোষাক পরে হামলা করার জন্য ক্রোস কে নিয়েও টানা হেচরা করলেন মুসলিম নাম ধারী কিছু জানোয়ার।

তারপর হয়ে গেলো রেডক্রোস আর রেডক্রিসেন্ট। আরে ভাই এই অগ্রগতির + যোগ নিয়ে কেউ ফাজলামী করতে লজ্জা লাগে না।

আমার জন্ম ঝালকাঠী রেডক্রোস হসপিটালে।

সব কিছু সহয করে ভাববেন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে।

সহয মানুষ ভজে দেখ না রে মন দিব্য জ্ঞানে।
পাবিরে অমূল্য নিথি............
.......................................................লালন

এখানে আপনাকে বুঝতে হবে যে দিব্য কোনো আধ্যাত্বিক বিষয় না।

আমরা আধ্যাত্বিক শব্দ টা শুনলেই ভয় পেয়ে বলি “কি না কি যেনো রে ভাই! আসলে কিছুই বুঝি না! এ সবই তো মায়া! যে কটাদিন আছি যেনো নিজে খেয়ে পড়ে যেতে পারি গো নাতি!” এরপর আসে চোখের জল। এই জল বৃথা। এই জল জগতের কলঙ্ক ছাড়া কিছু না।

আমাদের বুঝতে হবে আধ্যাত্বিকতা হলো ১ কে এক বালা, ০ কে শুন্য বলা, সত্য কে সত্য বলা, মিথ্যে কে মিথ্যে বলা, “জানি না” কে জানি না বলা। কিন্তু “জানি না” থেকে জানতে ও অর্জন করে নিতে হবে যে বিষয়টিকে আপনি জানি না বলেছেন।

সে বিষয়টিকে বলুন “কি জানি না?”। “কি” এর জায়গায় এবার বিষয়টি বসান। পাঁচ জন মানুষকে জিজ্ঞেস করুন। সরাসরি জিজ্ঞেস করুন। উত্তর দেবার সাথে সাথেই বিশ্বাস করবেন না।

আপনাদের মধ্যে বেশীরভাগ মানুষই জানি না বলতে জানে না। তাই তো এতো জ্বালারে ভাই!

তবুও স্টিভ জবস সাহেব বা এরকম কিছু লোক আসার ফলে আপনাদের লিংকিং দিয়ে দেয়া হয়। কখনো লুপিং এ ব্রেন আটকে গেলেই লিংকিং জানতে হবে। আপনারা বাজে কাজে লিংকিং ইউজ করেন বলেই সমস্যা হয়েছে। যেমন ড্রাগ সাপ্লাই, ইন্টালেজেন্সি ইত্যাদি ক্ষেত্রে এমন সব পলিসি ইউজ করছেন কিন্তু ভালো কাজে ভালো করে ইউজ করতে জানেন নি।

আপনাদের এতো গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে কি হয়?

যেখানে বিশ্বাস থাকে সেখানে সবাই গোয়েন্দা হয়েও সবার উপকারই করে বেড়াতে জানে।

ইন্টানেটে ভালো খারাপ তথ্য গুলো থেকে একটু সার্চ দিয়ে শিখলেই তো হয়। সব কিছুর মধ্যে ছন্দ না আনলে সমস্যা হয়। কবিতা দিয়ে কি হয়? অংক দিয়ে কি হয়? বিজ্ঞান দিয়ে কি হয়?

সবগুলো একসাথে হলেই আপনি বিশেষকিছু করতে পারবেন। যোগ আছে “আমাদের দলে যোগদিন” এর মধ্যে আর “দান” আছে অসহায় বাবা হারা সন্তানদের ত্রুটিপূর্ন মাদ্রাসা শিক্ষা আর এয়াতিম খানার মধ্যে ।

তাই তো একই সাথে সব কিছু যোগদান ঘটাতে পারেন না।

নিজের আছে “স্বপ্ন” আর অন্যের ধরছেন “দোষ”। তাই তো বেশী করে আলোচনা করেন “স্বপ্নদোষ” নিয়ে।

এটাই লিংকিং। ভালো+ভালো+ভালো+..............................এন সংখক ভালো।

আর খারাপ+খারাপ+খারাপ.......................................এন সংখক খারাপ=ধ্বংস অনিবার্জ।

এই সামন্তর ধারার আসল সাধনা। সেটাকে নিয়ে গেছেন এমন প্যাচগোগের মধ্যে যে নারী ভুরির মতো গন্ধ বিকোচ্ছে। আর প্রতিবেশী দেখে দেখে হাসছে।

এজন্যই আল্লাহ্ রব্বুল আলামিন কোরয়ানে বলেছেন যে , তোমরা সত্যের সাথে মিথ্যের মিশ্রন ঘটিয়ো না।

এ শিক্ষা আপনারা দুটো চুম্বক পাশাপাশি রেখেই তো পেয়েছেন। তারপরও এতো দিধা কেনো। আমি তো আপনাদের জিনিসই তো আপনাদের দেখিয়ে দিচ্ছি মাত্র। কোথায় আছে প্যাচগোচ দেখান ভাইজান?

সত্য+মিথ্যা = ধ্বংস অনিবার্জ

এগুলো তো আপাদের পরেও দেয়া হয়েছে যাতে করে বুঝতে পারেন। বুলিয়ান এ্যাজাব্রা কে বুঝতে পারেন না।

কারন আগে লজিক গেট সম্পর্কে ধারণা হয় না বলে। প্রয়োজনে বুলিয়ান এ্যালজেব্রা বাদ দিয়ে যান। কিন্তু লজিক গেট এস.এস.সি. লেভেলে দিয়ে দিন। আমাদের সন্তানেরা অন্তত নিজে থেকে অর্জন করার মতো ক্লিয়ার ব্রেন পাবে।
এন্ড, অর, নর, গেট গুলোকে সহজ সার্কিট দ্বারা বুঝিয়ে দিন ব্যাস হলো।

আমরা বাচ্চাদের নিয়ে ভয়ে থাকি “আল্লাহ্ আমার বাচ্চাকে সৎ পথে নাও”। এটা কোনো প্রকার ভালো কিছু চাওয়ার মধ্যে পরে না। তবে চাইতে কোনো অসুবিধা নাই। আল্লাহ্ কাছে সব চাওয়া যায়। তবে তা নিজের বিবেক খাটিয়ে শুধু ভালোটা।

কোরআন সহ সব ধর্মই জন্মান্তর বাদ/রূপান্তর বাদে স্পষ্ট ভাবে বিশ্বাস করে। দেখুন এমন অবস্থা করেছেন যে ধর্ম নিয়ে লেখতে গেলেও গাঁ ঘিন ঘিন করে উঠে। হায়রে কপাল!!!

“আল্লাহ্ আমার বাচ্চাকে সৎ পথে নাও” তাই এ চাওয়া সম্পূর্ণ অমুলক। আল্লাহ্ যুক্তিহীন কোনো চাওয়াই কবুল কেনো চাওয়াটাই বোকামীর পর্যায়ে পরে। বোকামী ভালো না।

আবার না বুঝে চালাকিও ভালো না। তাইতো আপনাকে ভালোর পথে ব্যালেন্সড হতে হবে। নতুবা কোনো ভাবেই টিকে থাকা সম্ভব না। আল্লাহ্ সবসময় ভালোর পক্ষে। তিনি তার সৃষ্টি সম্পর্কে সব সময় সজাগ।

এই সজাগকে আবার কোনো কালে চম্র চক্ষুর সজাগ ভেবে ভুল পথে যাবেন না।

আমাদের কর্তব্য হলো পথকে সহজ করে দেখিয়ে দেয়া। এটা সবার কর্তব্য। তাই আমরা বাচ্চাদেরও সহজ পথ দেখিয়ে দেবো তাতে আমাদের কর্মদোষ কমতে থাকবে। আর যে সমাজ ব্যাবস্থায় খুব দ্রুত কর্মদোষ কমতে থাকে আল্লাহ্ রব্বুল আলামিন তার থেকেও দ্রুত আপনাদের কাছে এগিয়ে আসেন।

এই বিশ্বাস সব সময় রাখবেন। প্রতিটা কাজ কে ভাগাভাগি করতে শিখুন। হাসি আনন্দকে ভাগাভাগি করে নিন। দেখবেন কিছুই হয় নি। সব ঠিক হয়ে গেছে।



তবে নীয়ম করে নেয়া এবং গ্যাপ ছাড়া ম্যানেজমেন্ট খুব জরুরী। পৃথিবীর সবখানের কর্মঘন্টা সমান করে দিন। সবাই একসাথে বসে হাসি আনন্দের মাধ্যমে এক হয়ে উঠুন। দেখবেন আমরা সবাই আছি। আমরাই তো আমরা।

আমি আবার থার্ড পারসন নামক কঠিন জানোয়ার ছিলাম কবে? আমি তো মানুষই।

বন্ধু!!! এমনিতেই আপনাদের জট পাকাতে দেখে দেবতারা কাঁদছেন। তার উপর আবার আপনারাও অনেক বেশী দেরীর পথে যেতে চাচ্ছেন। আমি তো আপনাদের জন্য চেষ্টা করার জন্যই আছি। আমাকে আপনারা এভাবে কতদিন দুরে রাখবেন।

কাছে আসতে মন চায় না কেনো? আমি আপনাদের সাথে কি এমন বড় অন্যায় করেছি? বন্ধুকেই যদি চিনতে না শিখে শুধু শুধু অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান ও নিজের মানুষটির চেহারও একটু সুযোগ করে দেয়ার যোগ্যতাও কি আপনারা হারিয়ে ফেলেছেন?

আমরা কেনো অন্যায় করবো বলেন? কিসের জন্য? অগ্রগতির জন্য?

অগ্রগতি কোনো দিন অন্যায় থেকে আসে নি আর আসতে পারেও না।

আমাদের কোনো সংকট থাকবে না। আমরা খুব দ্রুত অগ্রগতির দিকে এগোতে পারবো। আপনারা যদি ঠিকভাবে এগিয়ে আসতে না জানেন সেটা আপনাদের ব্যার্থতা। আপনারা এগিয়ে না আসলে আমার কথার মধ্য দিয়ে একদিন বই পুস্তকে লিখবেন হয়তো অমুক জানোয়ার/জানলেওয়ালা এসে এই বভিষ্যত বাণী করে গিয়েছেন।

আর একজন বলবে এই কথা তো ভুল। তখনই সব ফালতু হয়ে উঠবে। আর যদি এখন ডিসিসন নিয়ে এখনই এগিয়ে আসেন দেখবেন কোনো ভবিষ্যত বানী টানি নয় সবাই সবার বভিষ্যতে কে হাতে মুঠোয় নিয়ে এসে ঘরের আচারের বৈয়ামের মধ্যে রেখে দিয়ে এই দেহ নিয়েই অমর হতে শিখে যাবো।

তখন মৃত্যু এসে আমাদের বলবে আমাকে নিয়ে একটু ফুটবল খেলেন রে দাদা। আমার যে কোনো কাজ নেই।



জিবরাইলের পাখা ধরি সাপটি
........................................নজরুল

ভারত ভাগ্য জলিছে শস্বাশ্নে,
তব দেহ নয় হায়। ।
আজ বাংলার লক্ষ্মী শ্রীর
সিঁদুর মুছিয়া যায়। । ।


.........................নজরুল

এই কথা কেনো বলেছিলেন এখনও বোঝেন নি? আমরা আমাদের দেহ কে এমন করে জ্বলতে দিচ্ছি কেনো? শুধু সিমানারেখা নামের সিঁদুর মুছে দিলেই তো শেষ হয়ে আবার সুন্দরের পথে এগোতে পারবো। সিমানা রেখায় কি সিঁদুর কম গেছে মনে করেছেন? সিঁদুর এজন্যই লাল হয়। যাতে কারও রক্ত না ঝরে। নিজের কপালের লাল টকটকে সিঁদুর আছে ভুলে গিয়ে পোড়া কপাল! পোড়া কপাল!!! করে সারা জনম ভরও যদি জন্মান্তরের পাকে ঘোরেন নারায়ন তাতেও আপনাদের ডাকে সাঁরা দিবেন না।

কোরানের সুরা আর রহমান সবথেকে ছন্দময়।

মুখুস্ত বা শুনে নয় বুঝে দেখুন তো কি আছে তাতে?

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.