কবঠ
সাবের হোসেন চৌধুরী আমাদের সংসদ। সৎজন ব্যাক্তি হিসাবে তার বেশ সুনাম। অসহায় মানুষের পাশে তাকে দাড়াতেও দেখেছি। বিন্তু এই সেদিনই তার প্রকৃত চেহারাটা দেখলাম। খুব সাধারন পয়সা ওয়ালা একজন মানুষ তিনি আর কোন বিষেস্বত্ব ধারন করেন বলে আমার মনে হল না।
এলাকার মডেল কলেজের একুশের অনুষ্ঠানে একজন মৃত্যু পথ যাত্রীর প্রতি তার চরম অবহেলার যে নজির তিনি দেখালেন। তা ঠিক আমার বোধগম্যের বাইরে। লোকটি তার কাছে টাকাপয়সা চাইতে যায়নি গিয়েছিলো তার চিকিৎসায় যাতে একটু রেয়াত পাওয়া যায় তাই তার একটি সাক্ষরের আশায়। জনপ্রতিনিধিদের এমন হ্যাপা কিছু কিছু সইতে হয়। এটা আমাদের দেশের ঘুনেধরা সিষ্টেমের ফালতু উপাচার।
হাসপাতাল আছে, চিকিৎসা আছে কিন্তু তা সবার জন্য নয়। নিয়মের একটি লাগাম পরিয়ে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে এইসব অহংকারী সংসদদের কাছে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে ব্যার্থ হয়েই সাবের হোসেন চৌধুরীর কাছে গিয়েছিলেন ঐ ভদ্রলোক, খরচাটা যদি কিছুটা কমে। রোগী আর প্রতারকের মধ্যে যিনি পার্থক্য করতে পারেন না তিনি কিভাবে জনপ্রতিনিধিত্ব করবেন। ভোটার বিহিন র্নিবাচনে যারা সংসদ হন তারা বুঝি এই রকমি হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।