এ মৌসুমে জার্মান বুন্দেসলিগা ও উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চ্যাম্পিয়নদের ৩৭ মিনিটের সময় পেনাল্টি থেকে এগিয়ে দেন টমাস মুলার।
৪৮ ও ৬১ মিনিটে মারিও গোমেজের দুই গোলে ব্যবধানে হয়ে যায় ৩-০। বায়ার্ন সমর্থকরা তখনই ‘ট্রেবল’ অর্থাৎ এক মৌসুমে তিনটি শিরোপা-উৎসবের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে।
কিন্তু স্টুটগার্ট হাল ছেড়ে দেয়নি। ৭১ ও ৮০ মিনিটে মার্টিন হার্নিকের দুই গোলে খেলা জমিয়ে তোলে তারা।
তবে ফাইনালে সমতা আর ফেরাতে পারেনি স্টুটগার্ট। বাকি সময়টা কোনো রকমে কাটিয়ে আরেকটি শিরোপার আনন্দে ভেসে যায় জার্মানির সবচেয়ে সফল ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।