আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সংরক্ষিত আসন: দুই প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল

এই দুই প্রার্থী হলেন- আওয়ামী লীগের সাবিহা নাহার বেগম ও জাতীয় পার্টির খোরশেদ আরা হক।

মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনে ৫০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা জেসমিন টুলী তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, “তারা ইসিতে আপিলের সুযোগ পাবেন। শুনানি শেষে ইসি সিদ্ধান্ত জানাবে। ”

এ দুই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র ইসির আপিলেও খারিজ হলে দুই আসনের জন্য পুনঃতফসিল করতে হবে।

কিন্তু প্রার্থিতা ফিরে পেলে তাতে তার প্রয়োজন পড়বে না।

এছাড়া জাতীয় পার্টির নূর-ই-হাসনা লিলি চৌধুরী ও আওয়ামী লীগের রিফাত আমিনের প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা হলেও তাদের আয়কর ‘রিটার্নের’ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিকাল ৫টার মধ্যে উপস্থান করতে বলা রয়েছে।

ইসি কর্মকর্তারা জানান, মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার আগে দুই প্রার্থীই তাদের বকেয়া বিল পরিশোধ করেছেন। তবে নিয়ম অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের অন্তত এক সপ্তাহ আগে বিল পরিশোধ না হওয়ায় রিটার্নিং কর্মকর্তা তা বাতিল করেছেন।

তারা বলছেন জানান, এর আগে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন বাতিলের পর যারা আপিল করেছেন, তাদের সবাই পরে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।

আপিলের পরও কারো প্রার্থিতা বাতিল হওয়ার নজির নেই।

এই ৫০টি আসনের মধ্যে সংখ্যানুপাতিক হারে আওয়ামী লীগ ৩৯, জাতীয় পার্টি ৬, জাসদ ১, ওয়ার্কার্স ১, স্বতন্ত্র ৩ জন এবার সাংসদ হবেন।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ১৮ মার্চ পর্যন্ত মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ সময় রয়েছে। বরাদ্দ অনুযায়ী দলগুলো নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ায় সংরক্ষিত আসনে সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে এ যাবত। তারপরেও ভোটের জন্য এবারো ৩ এপ্রিল সময় নির্ধারিত রয়েছে।

নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশের তিন দিনের মধ্যে শপথের বিধান রয়েছে। দশম সংসদের প্রথম অধিবেশন চলবে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত। সেক্ষেত্রে এ অধিবেশনেই যোগ দেয়ার সুযোগ রয়েছে সংরক্ষিত নতুন সাংসদের।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।