বুধবার নির্মাণাধীন হাইটেক পার্ক পরিদর্শনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রযুক্তি উপদেষ্টা হাইটেক পার্কসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা বলেন এবং এ বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন।
হাইটেক পার্কের ২৩১.৬৮৫ একর জমির সঙ্গে আরও ১০০ একর জমি যোগ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, ডাক টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
সাম্প্রতিক ঘোষণার সঙ্গে মিল রেখেই জয় বলেন, “হাইটেক পার্কের জন্য টাকা কোনো সমস্যা নয়। ”
“টাকা কোনো সমস্যা হবে না।
প্রাইভেট সেক্টর থেকে অর্থসংস্থানের কারণে বাজেটেও চাপ পড়বে না। আর আইসিটিখাত যথেষ্ট লাভজনক খাত, এখানে ইনভেস্টর আসবে। ”
“নতুন ১০০ একর জমিসহ পুরো হাইটেক পার্কের একটি বড় অংশ ফ্যাক্টরির জন্য বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। কিন্তু আমার মনে হয়, সফটওয়্যার এবং আইটিভিত্তিক সেবাখাত বাংলাদেশের জন্য অধিক ফলপ্রসু হয় কি না, সেটি বিবেচনা করা যেতে পারে। ”
কালিয়াকৈর হয়ে ঢাকা-বঙ্গবন্ধু সেতুর রেলপথ দুই ট্র্যাকবিশিষ্ট করা হবে বলে জানান রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক।
১৯৯৯ সালে রাজধানীর অদূরে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে প্রথম হাইটেক পার্ক স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরপর ২০০৪ সালে তালিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রসংলগ্ন ২৩১.৬৮৫ একর জমি হাইটেক পার্কের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়।
ইতোমধ্যে হাইটেক পার্কে একটি প্রশাসনিক ভবন, সৌর বিদ্যুৎ ও জেনারেটর বসানো হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।