মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের নিখঁোজ ফ্লাইট এমএইচ ৩৭০ বোয়িং ৭৭৭-২০০ বিমানটির যোগাযোগ সিস্টেমকে ইচ্ছাকৃতভাবে অচল করে রাখা হয়েছে বলে ইতোমধ্যে জানিয়েছে দেশটির সরকার। এর পরই নিখঁোজ বা ছিনতাইয়ের পিছনে বিমানটির দুজন পাইলট জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহ বাড়ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতেই পাইলটদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে মালয়েশিয়ান পুলিশ। শনিবার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত তাদের বাড়িতে এ তল্লাশি চালানো হয় বলে পুলিশের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান।
জাহারি আহমদ শাহ [৫৩] এবং ফারুক আবদুল হামিদ [২৭] বিমানটির পাইলট হিসেবে ককপিটে ছিলেন।
ফারুক সহকারী পাইলটের দায়িত্বে ছিলেন। জাহারি মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সে যোগদান করেছেন ৩০ বছরেরও বেশি সময় পূর্বে। তাকে একজন খুবই দক্ষ পাইলট বিবেচনা করা হয়। অপরদিকে ফারুক সম্প্রতি বোয়িং বিমানের ককপিটে পদোন্নতি পান।
জানা যায়, বিমানটির এ দুজন পাইলটের পারিবারিক জীবন এবং মনস্তাসি্তক অবস্থার দিকে দৃষ্টিপাত করা হচ্ছে।
পুলিশের ওই কর্মকর্তা বলেন, আমরা এই মুহূর্তে সব রকম সম্ভাবনা বা কারণ বিবেচনায় নিচ্ছি। রয়টার্স তদনে্তর সঙ্গে সংশি্লষ্ট ওই পুলিশ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে তা জানায়। ৃ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।