গতবারের ন্যায় এবার দ্বিতীয়বারের মত বইমেলায় যাই । গতবার মাত্র একবার গিয়েছিলাম আর এবার গিয়েছি তিনবার । ফেব্রুয়ারী প্রথম সপ্তাহে দ্বিতীয়বার ১৪ ফেব্রুয়ারী আবার শেষ সপ্তাহে । প্রথম গিয়েছি আমি আর বস আপা আর তার ছেলে । মেলা অপেনের সাথে সাথেই আমরা ঢুকেছিলাম তেমন ভীড় ছিল না ।
খুব মজা করে বই দেখতে পেরেছি । এইবার মেলাতে বাচ্চাদের বইই বেশী কিনা হয়েছে । আপার ছেলেতো বাচ্চাদের যে বই দেখতেছে সেইটাই তার লাগবে । বই ধরলে আর ছাড়ছে না । আপনা বলতেছে ফাতেমা ছেলেরে নিয়া আইস্যা ভুলই করছি ।
বড় যন্ত্রণা তো । ওরে বুঝাইতে বুঝাইতে অনেকটা সময় লেগে গেল
ভূতের বই রাক্ষসের বই ছোটদের সব গল্পের বই ই তার চাই । বইমেলায় ঘুরলে আসলেই অন্যরকম একটা মজা লাগে । বই কিনতে কোনো দ্বিধা দ্বন্ধ লাগে না । অথচ নীল ক্ষেত গেলে কিনি তো কিনি না এমন করে করে না কিনে চলে আসি ।
তবে বইমেলায় বইয়ের দাম বেশী অনেকটা । তারপরও নতুন বই পরিচিতদের বই কিনতে বেশ লাগে সেই সময়টায় । প্রথমদিন বাচ্চাদের বই কিনে ফিরেছিলাম ।
স্তরে স্তরে সাজানো বই দেখে যে কারোরই ভাল লাগবে । তারপর আবার সাথে ক্যামেরা থাকলে তো আর কথাই নেই ।
যেমন কিনলাম তেমন ছবিও উঠালাম ।
১। কত্ত কত্ত বই বই বই আর বই
২। আপু আর আপুর পিচ্চি বই দেখছে
৩। এরকমই ফাঁকা ছিল
৪।
আরেকটি স্টলে
৫। অন্য একটি স্টল
৬। আপুর পিচ্চি তাহসীন বাবাজি
৭। বই দেখছেন ক্রেতারা
৮। আপু বই পড়ে দেখছেন
৯।
টোনাটুনির স্টলে সব সময় ভিড় লেগেই থাকে । এখানে থেকে অনেক বই কিনা হয়েছে
১০। আরেকটি স্টলে
১১।
১২।
১৩।
কবিতা আবৃত্তি চলছে
১৪। সুন্দর একটি সিনারিযুক্ত বোর্ড
১৫। বয়স্ক পাঠক অথবা কোন লেখিকা হতে পারেন
১৬।
১৭।
১৮।
১৯। কোন টিভির উপস্থাপিকা হয়তো
২০।
বাচ্চাদের বই বাচ্চাদের যে কি পরিমাণ আনন্দ দিয়েছে এইবার কি আর বলব । দুই ছেলেই মহাখুশি এতগুলো বই হাতে পেয়ে । দুইজনেই মনোযোগ দিয়ে বইগুলো পড়েছে ।
অনেক বই পড়া এখনো বাকি । পরীক্ষার জন্য পড়তে দেই নাই ।
বাকী গুলো পরবর্তী পর্বে । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।