আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যেসব কারণে সামহোয়ার প্রকৃত ব্লগারদের কাছে তার আবেদন হারাচ্ছে এবং আমার কিছু প্রস্তাবিত সমাধান

আমি ভালভাবেই জানি আমার মত একজন নন-সিন্ডীকেটিং এবং তুচ্ছ মানুষের কাছে সামু তার আবেদন হারালে সামু’র মত এতবড় ব্লগের কিছুই আসবে যাবে না। কিন্তু আমার মত আরও অনেকের কাছেই (যারা নিরপেক্ষ অবস্থানে আছে কোন এজেন্ডা ছাড়া এবং ব্লগের সিংহভাগ ব্লগার) যে ব্লগ তার গ্রহণযোগ্যতা হারাচ্ছে সেইটাই চিন্তার বিষয়। সে কারণেই লিখছি সামু’র প্রতি একসময় যে ভালবাসাটা ছিল, তার দায়িত্ববোধ থেকে। কারণ একসময় সামুই আমাকে শিখিয়েছিল কিভাবে নিজের মনের কথাটা গুছিয়ে প্রকাশ করা যায়, কিভাবে মনের ভাবনাগুলো সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, কিভাবে কোন অন্যায়ের তীব্র প্রতিবাদ করা যায়। ২০০৮ সাল থেকে ফেসবুক ব্যবহার করেও আমি যা পাইনি তা পেয়েছি গত ২ বছর সামুতে থেকে।

সেই পাওয়ার প্রতিদান হিসেবেই এই পোস্টটি লেখার তাগিদ অনুভব করেছি। ২০১০ এর শেষে অথবা ২০১১ এর শুরুতে সামুতে রেজিস্ট্রেশন করে ব্লগিং শুরু হয় আমার। সেই সময়টাকে ধরা হয় সামু’র অবক্ষয়ের সূচনাকাল হিসাবে। যার ফলাফল ইদানীং হাতেনাতে দেখতে পাচ্ছি। রেজিস্ট্রেশনের ৩-৪মাস আগে থেকেই ব্লগে ঢুকতাম ভিজিটর হিসেবে।

অনেক বিজ্ঞানভিত্তিক পোস্ট আসতো সে সময়, অনেক নতুন কিছু জানা যেত। সেই পোস্টগুলো পড়ে প্রায়ই অনেক প্রশ্ন আসত মাথায়, কিন্তু নিজের নিক না থাকায় কখনো সেসব পোস্টে কমেন্ট করতে পারতাম না। তাই বলা যায় জানার আগ্রহ থেকেই সামুতে রেজিস্ট্রেশন করেছিলাম। বলে রাখা ভাল, আমার নিজের প্রথম পোস্টটিও পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে লেখা, যা অর্ধেক লিখেই শেষ করেছিলাম একটা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে, যার উত্তর কেউ দেয়নাই বলে আমি আর সেই পোস্ট সম্পূর্ণ করিনি। আমার মতে সামুর বড় সমস্যাগুলোঃ ১) বিজ্ঞানভিত্তিক পোস্টের আকালঃ ব্লগে এখন জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা হয়না বললেই চলে।

প্রতিদিন যত পোস্ট হয় সামুতে তার মেরেকেটে ১% পোস্টও বিজ্ঞানভিত্তিক হয় কিনা সন্দেহ। অনেক পুরনো ব্লগারই আগে বিজ্ঞানভিত্তিক পোস্ট লিখতেন নিয়মিত। তারাও এখন লিখেন না। লিখবেনই বা কেন? এরকম পোস্ট পড়ার মানুষ আছে নাকি এখন ব্লগে? অথচ এই পোস্টগুলো লিখতেই সবচেয়ে বেশি পড়াশোনা করতে হয় এবং মাথা খাটাতে হয়। একজন ব্লগার ৩-৪দিন চিন্তাভাবনা করে টানা ২-৩ঘন্টা টাইপ করে যখন দেখবেন পোস্ট করার ১০মিনিটের মাথায় পোস্ট প্রথম পাতা থেকে নেমে গেছে আর সারাদিনে সাকুল্যে পোস্টটা খুব বেশি হলে ৬০-৭০জন দেখেছেন, তখন আর পরবর্তীতে এত পরিশ্রম করে পোস্ট লিখার ইচ্ছা চলে যায়।

এই জাতীয় পোস্ট না আসার আরেকটা বড় কারণ হিসেবে আমি মনে করি আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচাল। একটা সময় দেখেছি বিবর্তনবাদ নিয়ে কোন পোস্ট আসলেই (যদিও এই ব্যাপারে আমি নিরপেক্ষ এবং ক্যাচালের কারণে পরবর্তীতে এই জাতীয় পোস্ট এড়িয়ে চলেছি) সেইখানে অটোমেটিক ক্যাচাল লেগে যেত। ঘুরেফিরে পক্ষে-বিপক্ষে ৫-৬জন ব্লগারই কমেন্টের পর কমেন্ট করে পোস্টে শতাধিক কমেন্ট জমা হতো। যেটাকে পরে হিট-সিকিং টপিক হিসেবে কাজে লাগিয়ে অনেকেই হিট কামিয়ে নিয়েছেন এবং আস্তিক/নাস্তিক মহলে নিজের অবস্থান পোক্ত করেছেন। অথচ এখন পর্যন্ত অন্য কোন বিজ্ঞানভিত্তিক পোস্টে গঠনমূলক আলোচনা দেখিনাই যাতে তালগাছ নিয়ে কাড়াকাড়ি না করে সবাই উপকৃত হতে পারত।

>> সমাধানঃ প্রথম পাতায় ঢালাওভাবে সব পোস্ট না দেখিয়ে প্রতিটি পোস্টে ট্যাগিং বাধ্যতামূলক করে বিজ্ঞান-রাজনীতি-সাহিত্য-শিল্প-ইতিহাস-মানবাধিকার ইত্যাদি আলাদা ক্যাটেগরিতে পোস্টগুলো ভাগ করে দেখালেই মনেহয় এই ঝামেলা মিটে যায়। তাহলে সবাই নিজের পছন্দমত ক্যাটেগরিতে ঢুকে নিজের ইচ্ছামত পোস্টগুলো দেখে নিতে পারে। ২) হুজুগে ব্লগিংঃ সাম্প্রতিক কোন চাঞ্চল্যকর ঘটনা নিয়ে ব্লগিং করাটা স্বাভাবিক। এটা নাগরিক সাংবাদিকতারই একটা অংশ। কিন্তু ব্যাপারটা অস্বাভাবিক রকমের বিরক্তিকর হয়ে উঠে তখনই যখন প্রথম পেইজের ৮-৯টা পোস্টই থাকে একই টপিক নিয়ে।

ঘুরে-ফিরে সবগুলোতে একই লেখা অথবা একই বিষয়ের পক্ষে-বিপক্ষে দুই ধরণের মতামত। >> সমাধানঃ সামু’র ‘নির্বাচিত পোস্ট’ আইডিয়াটা ইতিমধ্যেই যথেষ্ট দুর্নাম ও সমালোচনা কুড়িয়েছে। এই সিস্টেমটা তুলে দিয়ে তার বদলে একই বিষয়ের উপর পোস্টগুলোকে ‘ট্রেন্ডিং টপিক’ নামে আলাদা একটা সেকশনে ফেলে দিলে আর এই ঝামেলা থাকেনা। আর ট্যাগিং সিস্টেমের যথাযথ প্রয়োগ হলে এই কাজটাও মডুদের জন্য অনেক সহজ হয়ে যায়। ৩) বিরক্তিকর মাইক্রোব্লগিংঃ দুঃখজনক হলেও সত্য যে বর্তমানে সামু’র অন্তত ৪০শতাংশ ব্লগারই ব্লগপোস্ট আর টুইট/ ফেসবুক স্ট্যাটাসের পার্থক্য বুঝেনা।

তারা নামে ব্লগার হলেও তাদেরকে আমি নিজে কখনোই ব্লগার বলে গণ্য করিনা। তাদের এক-দুই লাইনের পোস্টের জন্য ভাল এবং তথ্যবহুল পোস্টগুলো খুব তাড়াতাড়িই প্রথম পাতা থেকে হারিয়ে যায়, যা খুবই হতাশাজনক। >> সমাধানঃ মাইক্রব্লগারদের ২-১বার সতর্ক করে পরে ব্যান না দিলে এই প্রবণতা কমবে না। নির্দিষ্ট সংখ্যক শব্দের কম ব্যাপ্তির (ন্যুনতম ১৫০-২০০ শব্দ) পোস্ট করলে পোস্ট প্রকাশ করা হবেনা- এই ভাবে ফিলটার করেও মাইক্রোব্লগিং কমানো যায়। এতে ১৮+ এবং প্রমোশনাল পোস্টের দৌরাত্ম্যও কমবে।

সামু একটা পূর্নাঙ্গ ব্লগসাইট, এটা টুইটার না। এরকম পদক্ষেপ নেওয়ায় যদি সামুতে ব্লগারের সংখ্যা কমেও যায় আমার মনে হয়না খুব একটা সমস্যা হবে। কারণ এতে ভাল লেখা এবং প্রকৃত ব্লগারদের কদর বাড়বে এবং স্বাভাবিকভাবেই ভিজিটর হিটও বাড়বে ওয়েবসাইটের। ৪) সিন্ডিকেটঃ এই জিনিস সামুর জন্মলগ্ন থেকেই সম্ভবত ছিল, এবং আমি যতদিন ব্লগে আছি, ততদিনই ব্যাপারটা দেখেছি। এইটার কোন সমাধান আছে নাকি জানি না।

তবে সাম্প্রতিক সময়ে ২-১টা চিহ্নিত সিন্ডিকেট (এর মধ্যে ছাগু সিন্ডিকেটও রয়েছে) বাদে বাকিগুলো বেশ ভালভাবেই ট্যাকেল করেছে বলে আমার মনে হয়। সেজন্য সামু’কে ধন্যবাদ। >> সমাধানঃ আগেই বলেছি এ ব্যাপারে আমার কোন সমাধান নেই। বাঙ্গালী মাত্রই জোট পাকাতে সিদ্ধহস্ত। সিন্ডিকেট ভাঙতে হলে সামুকে বাঙ্গালীমুক্ত করতে হবে যা সম্ভব না।

৫) রাজনৈতিক পোস্টের ছড়াছড়িঃ সত্যি কথা বলতে আমার সামু-বিতৃষ্ণার সবচেয়ে বড় কারণ এটাই। একটা মানুষ ঘুম থেকে উঠেই পত্রিকায় রাজনৈতিক ক্যাচালের খবর পড়ে দিন শুরু করে। এরপর সারাদিন কর্মক্ষেত্রে অফিস-পলিটিক্সের শিকার হয়ে অথবা হাড়ভাঙ্গা খাটুনি শেষে বাসায় ফিরে যখন চায়ের কাপ হাতে নিয়ে সামু খুলে বসে তখন আবার এই রাজনৈতিক হাউ-কাউ জিনিসটা ঠিক সহ্য করা সম্ভব হয়ে উঠেনা। আর কারো কথা জানি না, অন্তত আমি নিজে এই ব্যাপারটা সহ্য করতে পারিনা যদিও আমি নিজেই অনেকগুলো পলিটিকাল পোস্ট প্রসব করেছি এবং বুঝতে পারছি সামুকে রাজনৈতিক খোঁয়াড়ে পরিণত করার পিছনে আমারও কিছুটা হাত আছে, তারপরও নিজের অপরাধবোধ থেকে হোক অথবা সামুর প্রতি শুভকামনা থেকেই হোক, এই ব্যাপারটা নিয়ন্ত্রণে আনা উচিৎ বলে আমি মনে করি। >> সমাধানঃ ট্যাগিং সিস্টেমের ব্যবহারই এর একমাত্র সমাধান।

তাহলে রাজনৈতিক ট্যাগের পোস্টগুলো অটোমেটিক নিজস্ব ক্যাটেগরিতে জমা হবে। যার রাজনৈতিক পোস্ট পরার ইচ্ছা, সে ওই ক্যাটেগরিতে ঢুকে সবগুলো রাজনৈতিক পোস্ট দেখে নিবে। ৬) ছাগ-বান্ধব পরিবেশঃ গত ২-১মাস ধরে সামুতে ছাগলের বিচরণ যে আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, এই ব্যাপারটা যে কেউ স্বীকার করতে বাধ্য। এই সময়টাতে ছাগলের বিচরণ বেড়ে যাওয়ার যুক্তিসঙ্গত কারণও আছে যা আমরা সবাইই জানি। কিন্তু সামু আর সোনাব্লগ যে এক না, এই বিষয়টা কি মডুদের বুঝা উচিৎ না? ধুমধাম নতুন নিক খুলে (যার বেশিরভাগই মাল্টিনিক) জেনারেল/ সেফ হয়ে ছাগলগুলো লেদানো শুরু করে আর তাদের ম্যাৎকারে ব্লগের আকাশে-বাতাসে এক পাশবিক পরিবেশের অবতারণা হয়, এটা কি ঠিক? ল্যাদাইতে হইলে সোনাব্লগ আদর্শ জায়গা, সামু না- এই পলিসি মেইন্টেইন করতে না পারলে অচিরেই সামু যে সোনাব্লগের সিস্টার কনসার্ণে পরিণত হচ্ছে এইটা আমার চেয়ে মডুরা ভাল বুঝে, তারপরও কেন এই নীরবতা? >> সমাধানঃ নগদে ব্যান ছাড়া এর কোন বিকল্প নেই।

যদিও এইটা ‘বাকস্বাধীনতা’র বিরোধী, কিন্তু সামু এর মধ্যেই যেহেতু অসংখ্যবার ব্লগারদের বাক-স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেছে সেহেতু এইবারও হস্তক্ষেপ করাটা আমি ন্যায়সঙ্গত বলেই মনে করি। তারপরও যদি তাদের কথাবার্তা যুক্তিসঙ্গত হতো তাও নাহয় মেনে নেওয়া যেত। একই ঘ্যানর-ঘ্যানর তারা সারাদিনই করে, গ্রহণযোগ্য কিংবা গঠনমূলক কোন যুক্তি বা আলোচনা তাদের মধ্যে নাই। ইদানীং নিজেদের পোস্টে নিজেদের সিন্ডিকেটের কয়েকজনই একতরফা আলোচনা চালিয়ে কিংবা বিরোধী মতবাদের কেউ ঢুকলে সবাই মিলে গালাগাল করেই তাদের পোস্টের হিট বাড়ায়। এরকম সস্তা ব্লগিং এর জন্য ব্লগের মূল্যবান প্রথম পাতা নষ্ট করার মানে হয় না।

আর যে ব্যাক্তি বাকস্বাধীনতা পেয়ে তার মর্যাদা রাখতে পারেনা, বাকস্বাধীনতা তার জন্য না। তার চেয়েও বড় কথা, ছাগুদের ম্যাতকারের একমাত্র টপিক এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করা। তারা ঘুরেফিরে একই কথা বারবার বলবে যা শুনতে শুনতে আমাদের কানের পোকা মরে গেছে। তারা সকালে জনগণের ভোগান্তি বাড়ীয়ে হরতাল-অবরোধ-গাড়ি পুড়িয়ে সন্ধ্যায় বাসায় বসে ‘জনগণের স্বার্থরক্ষা’র নাম নিয়ে তাদের রাজাকার বাপদের বাঁচানোর জন্য কান্নাকাটি করবে, তা মেনে নেওয়া যায় না। ৭) কমপ্লেইনের প্রতি উদাসীনতাঃ আমি গত প্রায় ৪-৫মাস ধরে ব্লগে ঢুকতে পারছিলাম না।

আমার পাসওয়ার্ড সামু একসেপ্ট করছিলোনা এবং নতুন পাসওয়ার্ডও প্রবেশ করাতে দিচ্ছিল না। ভেরিফিকেশন কোড আদৌ কোন কাজ করে কিনা কে জানে?! এর মধ্যে আমি ৩-৪বার কমপ্লেন করার পরও আমাকে একটা টিকেট ধরিয়ে দেওয়া হয় যা কখনোই আমি ইউজ করতে পারিনাই আমার মেইল আইডি থেকে। পরে বাধ্য হয়ে আমি ‘অকর্মণ্য’ নামে আরেকটা নিক খুলতে বাধ্য হই। ** বিঃদ্রঃ ‘অকর্মণ্য’ যে ‘joos’ এরই মাল্টিনিক তা ঐ ব্লগের উপরেই লেখা আছে। এবং একটু পরই ৬ এবং ৭নম্বর পয়েন্টকে পুঁজি করে আমার মাল্টিনিক আছে এই আওয়াজ তুলে আমারে বাটে ফেলার চেষ্টা যারা করবেন, তাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি আমার মাল্টি থাকলেও আমি কখনো এগুলো কাজে লাগাই নাই।

দরকার হলে চেক করে দেখতে পারেন এই দুইটি নিকের মধ্যে কখনো মন্তব্য বিনিময় হয়নাই। >> সমাধানঃ মডারেশন প্যানেলের পরিধি বাড়ান, প্রয়োজনে বেতনভুক্ত কর্মচারী রাখুন এই সমস্যাগুলো ট্যাকেল করার জন্য। সামু অনেক বড় প্লাটফর্ম। দয়া করে ব্লগারদের সুবিধা-অসুবিধাগুলোর দিকে নজর দিন। সামুতে যে আর কোন সমস্যা নাই, তা না।

তবে এই সমস্যাগুলোই সবচেয়ে বেশি পীড়া দেয় বলে সামুর প্রতি আগের সেই টানটা আর অনুভব করিনা। ব্লগিং জীবন শুরু হয়েছে সামু দিয়ে, সে কারণেই সামু’কে কেউ গালাগাল করলে সেটা অনেকটা নিজের গায়ে এসেই পড়ে। অনেক সময় আর সুযোগ নষ্ট করেছে সামু, অনেক গুণী ব্লগার হারিয়েছে। কিন্তু এখনো অনেক সময় আছে সবকিছু শুধরানোর। ভাল পোস্টগুলোকে মর্যাদা দিন, অনেক পুরনো ব্লগার ফিরে আসবে।

সামু আবার আগের গ্রহণযোগ্যতা ফিরে পাবে। জানি আমার সাজেস্ট করা সমাধানগুলো মুখে বলা সোজা, কিন্তু ওয়েবসাইটের কোডিং চেঞ্জ করে বাস্তবায়ন করা কঠিন, তাও সাজেশনগুলো দিলাম সামু’কে বাঁচানোর জন্য, সামু’কে তার পুরনো জৌলুসময় রূপে দেখার আশায়। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.