মানুষ হবার প্রচেষ্টায় একটা হিন্দু মাইয়ারে চুদছে তাতে দোষের কি? চুদার আগে তো সহি ভাবে মোল্লা ডাইকা কলেমা পরানো হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ্। কত হিন্দু মাইয়ারেই তো কতো মুসলমানে চুদে কিন্তু কয়জন মুসলমানে হিন্দু মাইয়া গুলারে জান্নাতবাসী বানানোর চেষ্টা করে? আল্লাহ বলেছেন একমাত্র মুসলমান না হয়ে কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না, তাই কোন বিধর্মী মেয়েকে যদি সহি চোদনের মাধ্যমে জান্নাত নিশ্চিত করা যায় তাহলে ইহার থেকে আর ভালো কাজ কি হতে পারে? ভাই সকল আপনারাই বলেন, জোরপূর্বক চুদার কষ্ট বেশী ভয়ংকর না আজীবন জাহান্নামের আগুন বেশী ভয়ংকর???
দেখুন হিন্দু মাইয়া গুলা আসলেই সুন্দর হয়, একেবারে টসটসে মাল। ওদের শরীরে একটা আলাদা ঘ্রাণ আছে যা খাটি মুসলমান ছাড়া আর কেউ উপলব্ধি করতে পারে না। কথায় আছে কাঁচায় না নুয়ালে বাশ, পাকলে করে ঠাশ ঠাশ। কম বয়সেই হিন্দু মাইয়া গুলার সাথে কাম করতে হয় তাতে পরবর্তীতে ওরা সোজা হয়ে যায়।
তাছাড়া কুমারীর একটা আলাদা মজাই আছে যা লাভ করা নবীজির সুন্নৎ। কুমারীর মজা সম্পর্কে আমাদের হাদিসে আছে, “হজরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ) বর্ণিত : “এক অভিযানে আমরা আল্লাহর রসুলের (সঃ) সঙ্গে ছিলাম। তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরার পথে যখন মদিনার নিকটবর্তী হলাম, আমার অলস উটটাকে আর কোনো মতেই চালাতে পারি না। পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখি, আল্লাহর রসুল মুহাম্মদ (দঃ)। নবীজি আমায় দেখে জিজ্ঞেস করেন, জাবির এতো তাড়া কিসের? আমি বললাম, আল্লাহর রসুল (দঃ), ঘরে আমার নতুন বৌ রেখে এসেছি।
রসুল (দঃ) জিজ্ঞেস করেন, তুমি বিয়ে করেছো? আমি বললাম হ্যাঁ। তিনি বললেন, কুমারী, না অকুমারী? আমি বললাম, জ্বী না, কুমারী নয়। তিনি বললেন, ‘অল্প বয়সের কুমারী বিয়ে করলে না কেন? তাহলে তো তুমি তার সাথে আরও বেশী মজা করতে পারতে। ” (দ্রষ্টব্য : বোখারি শরিফ, ভলিউম ৭, বুক ৬২, নম্বর ১৭৪)।
আইন আদালতের ভয় দেখাতে আসবেন না।
একটা মাইয়ারে চুদছে তাও আবার হিন্দু মাইয়া তাতে আবার আইন আদালত কিসের? আর জামা কাপর ঠিক মত না পরলে শাস্তি দিবে না তো কি করবে? আপনারা জানেন না আইন আমাদের কথায় উঠে আর বসে। এই গুলা নিয়া এতো মায়া কান্না করতে আসবেন না ফেসবুকে। এই গুলা নিয়া যারা কান্না কাটি করে এবং ইসলামের দোষ বলে তারা হল নাস্তিক, আপনে কি নাস্তিক নাকি??? নাউজুবিল্লাহ!!!
লেখাটা নিম্নের ঘটনার প্রতিক্রিয়া স্বরূপ এখানে দেখুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।