তারুণ্যের শক্তিতে জাগুন এই দেশ। ছিনিয়ে আনুক নতুন সকাল বাংলাদেশের রাজনীতিতে আত্মীয় স্বজনদের প্রভাব বেড়েছে। বিএনপি বলছে প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় স্বজনদের অপরাধ আড়াল করতে পদ্মা সেতুর আলোচনা ভেস্তে গেছে। প্রধানমন্ত্রী যদি বলে আবুল হোসেন দেশপ্রেমিক তাহলে দুদকের সাধ্য কি তার বিরুদ্ধে মামলা করার। আওয়ামী লীগ বলছে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পুত্রদের অপরাধ আড়াল করতে বিএনপি ধ্বংশাত্মক আন্দোলনে নেমেছে।
প্রধান মন্ত্রী বলেছে আবুল হোসেন দেশপ্রেমিক (এটা একটা সুপার জোক)। বিএনপি বলছে তারেক কোকোর চরিত্র হরণ করা হচ্ছে (এটা লেটেস্ট জোক)। এখন মনে হয় দেশের নাগরিক না হয়ে কারো আত্মীয় স্বজন হওয়াটাই ভাল ছিল।
ডিসেম্বর মাসে বিজয়ের পূর্বক্ষণে ৭ তারিখে পালিয়েছিলাম বাড়ী ছেড়ে। কারণ বাড়ী ছিলে মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় স্থল।
তাই রাজাকারদের সহায়তা বাড়ীতে আগুণ দেওয়া হলো। শীতের রাতে বাড়ী ছেড়ে ঘন জঙ্গলে শীতের কামড় আর মশার কামড় একসাথে খেয়েছি। তারপর পোড়া বাড়ীর উঠোনে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি অনেকদিন।
এখন বিএনপি আর আওয়ামী লীগের কামড়ে অতীষ্ট জনগণ। আবুল হোসেন দেশপ্রেমিক তাই এখন আর দেশপ্রেমিক হতে ইচ্ছা করে না।
বিএনপি ও এখন তারেক কোকো কে বলছে তারা যড়যন্ত্রের স্বীকার। কিন্তু পারিবারিক শাসনের জন্য আমরা কোন ষড়যন্ত্রের স্বীকার তা কেউ বলে না।
এখণ তাই দেশপ্রেমিক হতে ইচ্ছা করে না। আওয়ামী বিএনপি কামড় ঠেকাতে আত্মীয় হতে ইচ্ছা করে। কিন্তু কার আত্মীয় হবো ঠিক বুঝতে পারছি না।
ভাইরে-- পারলে পরামর্শ দিয়েন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।