মানুষ সৃষ্ট দুর্যোগ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ কোন দুর্যোগেই ধনীরা মারা যায় না গরীবেরাই মরে। ধনীদের অভিজাত জীবন যাপনে কোন পরিবর্তন নেই মেয়ের হাত খরচ মাসে ১০ লাখ, বউ ছেলের বিদেশ ট্যুর,প্রতিদিনের অভিজাত জীবন যাপনের । অতিতেও চলেছে,বর্তমান বহাল ভবিষ্যতের কথা আল্লাহ জানেন । ্ ধনীরা বলছেন সরকার আসে সরকার যায় কিন্তু মালিক শ্রমিক একসাথে কাজ করে এবং দুর্যোগে মালিক মরে না গরীব শ্রমিক মরে । মালিকেরা যে পরিমান লুটপাট এবং মুনাফা করেন তা দিয়ে মেয়ের হাত খরচ মাসে ১০ লাখ, বউ ছেলের বিদেশ ট্যুর,প্রতিদিনের অভিজাত জীবন যাপনের খরচ বেশ আরাম আয়েশে চল্ েআর গরীব শ্রমিকদের নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন , ফুটপাতে বস্তিতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আর গ্রামের জীর্ণ শীর্ণ ঘর,শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা কি ! মৃত্যু ! কোন রকমে বেচে থাকা! এবং সন্তান জন্ম দেয়া ! যাতে শ্রমিক সরবরাহ অব্যাহত থাকে, মালিকের কারখানা সচল থাকে লুটপাট এবং মুনাফা করে তা দিয়ে মেয়ের হাত খরচ মাসে ১০ লাখ, বউ ছেলের বিদেশ ট্যুর,প্রতিদিনের অভিজাত জীবন যাপনের খরচ বেশ আরাম আয়েশে চলে ।
কি চমৎকার মটিভেশন পাওয়ার ধনী মালিক শ্রেনীর,যে গরীব শ্রমিক গালিগালাজ অপমান অধিকারহীনতা বন্চনার পর ও সমস্ত শ্রম নিংড়ে মালিকের সম্পদ গড়ে নগদ সামান্য যা পায় কোন রকমে বেচে থাকা! এবং সন্তান জন্ম দেয়া ! যাতে শ্রমিক সরবরাহ অব্যাহত থাকে, মালিকের কারখানা সচল থাকে। গরীব শ্রমিক নিজের কষ্ট ভুলে আবেগিত হয়ে বউকে বন্ধুকে বলে আমাদের মালিকের ছেলেমেয়েরা মাসে ১০/২০লাখ খরচ করে বিদেশে পড়ে,আমাদের ম্যাডাম যা সুন্দর, ম্যাডামের পার্লার খরচ,এ খরচ সে খরচ লাখ লাখ টাকা। মে দিবসে ছোট বড় প্রত্যেক মালিক শ্রেনীর অংগিকার করা উচিত নামাযে পুজায় প্রার্থনায় যেমন মালিক শ্রমিক একই কাতারে দাড়িয়ে বসে নামায পুজা প্রার্থনা করে তেমনি একই মানের খাবার,একই মানের কাপড় একই মানের ঘরে ভাগাভাগি করে থাকা। আমাদের ধনী মালিকেরা গরীবের সাথে একই কাতারে দাড়িয়ে বসে নামায পুজা প্রার্থনা করে তৃপ্ত অনুভব করেন বলেন কি চমৎকার বিধান। লুটপাট কমিয়ে ভোগ বিলাস কমিয়ে মালিক শ্রমিক একই মানের খাবার,একই মানের কাপড় একই মানের ঘরে ভাগাভাগি করে থাকতে সম্মত নন।
মানুষ মানবাধিকার সভ্যতা মানে শুধু ধনীদের অভিজাত জীবন যাপন,আর গরীবের নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন। এ পর্যন্ত যত প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়েছে এবং যত মানুষ মারা গিয়েছে,পংগুত্ব বরণ করেছে তাদের মধ্যে সবাই গরীব । প্রাকৃতিক দুযোর্গে ধনীরা মারা যায় না। গরীব মানুষের প্রতি গরীব মানুষের মমত্ব,ভ্রাতৃত্ব অস্তিত্ব অনুভব করা যায় উদ্ধার কাজে। এ সকল গরীবেরা কোনভাবেই যেন একজোট হতে না পারে রাজনৈতিক দলগুলিই এ দল ও দলের মাধ্যমে বিভক্তি আর বিভেদ জিয়িয়ে রেখেছে।
দলগুলি ধনীক শ্রেনীর প্রতিনিধি। মানুষ মানবাধিকার সভ্যতা মানে শুধু ধনীদের অভিজাত জীবন যাপন,আর গরীবের নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন নয়। ০-১৮ সকল শিশু এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সকল দায়িত্ব পালন করা। মানুষ মানবাধিকার সভ্যতার সঠিক মানে জনগনকে বলা আমরা যারা পর্যায়ক্রমে দেশ চালিয়েছি আমরা ধনীক শ্রেনীর প্রতিনিধি,আমরা নিজেদের ও অন্য ধনীদের ধন সম্পদ রক্খা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করেছি,করছি,ভবিষ্যতেও করবো,গরীবের ভালো করার খমতা আমাদের নেই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।