সভ্যচাষী ৯০এর দশকের কোন এক হেমন্তের প্রভাতে হৈমন্তির বিবাহ হয়েছিল অপুর সংঙে লাল টুকটুকে পরী চলে গিয়েছিল শশুরালয়ে। অতঃপর বর তার কর্মস্থলে হৈমন্তিকে নিয়ে যায় সেই থেকে বাঙলার এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত করে ছুটে চলে জীবনের তাগিদে যেমন এক জোড়া কপত কপতি। হৈমুর কোল আলোকিত করে এল রাজ কন্যা আমার কি যে আনন্দ হয়েছিল সে দিন আমাকে মামা অর্থাত্ দুইবার মা ডাকবে যে তার জন্যে আমার চলত যত আয়োজন দোলনা সংগ্রহ করা আরও কত কি, দিন গুলো খুব ভালোই চলছিল। একদিন হঠাত্ হৈমুর ক্রন্দনে সিক্ত হয়েছিল চৈত্রের দিবস রজনি মাতৃবিয়োগে আজ সে কথা থাক। আজ ছিল লাল সবুজ সংবিধান গৃহিত দিবস আর এই দিবসের প্রথম প্রহরে হৈমন্তির ক্রন্দনে সিক্ত হয়েছে আকাশ বাতাস ও লাল সবুজ মাটি অপুর মাতৃবিয়োগের দিবস হিসাবে এই দিনটির গুরুত্ব অপু ও হৈমুর পরিবারে বিশেষ দিন হিসাবে চিহ্নিত হলো। আজ কেবলি মনে হচ্ছে এই প্রবাসের দিন গুলির মায়া কাটিয়ে চান্নি পসর কিংবা দুর্যোগ প্রবণ দিবসে পাড়ি জমাতে হবে আপন ঠিকানায়। যা হোক হৈমু ও আপু চাটগাও থেকে প্রথম প্রহরেই রওনা হয় তাদের রাজ কন্যাকে একা রেখে তাদের এগিয়ে আনতেই কার্তিকের মুখভার করা ছল ছল নেত্রকে অবহেলা করে ছুটে গিয়েছি কীর্ত্তিনাশার উত্তর পারে, অপু হৈমুকে নিয়ে দ্রুত স্পীড বোর্ডে উঠি দক্ষিণ কূলে আসতে না আসতেই মুষলধারায় কার্তিকের আকাশ ও হৈমন্তির ক্রন্দনে একাকার কীর্ত্তিনাশায় সিক্ত হলেম ২য় বারের মত। কীর্ত্তিনাশা ০৪ ১১ ২০১২
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।