আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রস্তুত হয়েছে খসড়া শিক্ষা আইন

সুখি হওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় বিবেক হীন হওয়া। দেশের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থায় যাবতীয় অনিয়ম, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে কারাদণ্ড ও আর্থিক দণ্ডের বিধান রেখে 'শিক্ষা আইন ২০১২'-এর খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রাক-প্রাথমিক থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত কীভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হবে তার দিক নির্দেশনা রয়েছে এ আইনে। এ আইনের আওতায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য 'জাতীয় শিক্ষা কমিশন' এবং 'জাতীয় পরামর্শ কমিটি' গঠন করা হবে। ১৭ পাতার এ খসড়া শিক্ষা আইনটি শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমানের নেতৃত্বাধীন এ সংক্রান্ত ওয়ার্কিং কমিটির কাছে যাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা জন্য।

সংসদে এ বিলটি পাস হলে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বহুল প্রত্যাশিত 'শিক্ষা আইন' কার্যকর হবে। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের জন্য গত বছরের ১ জুন শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১১ সদস্যের 'শিক্ষা আইন খসড়া প্রণয়ন' কমিটি গঠন করে। বেঁধে দেওয়া দেড় মাসে আইনের খসড়া প্রস্তুতের কথা থাকলেও এটি তৈরিতে ১৬ মাস সময় লেগেছে। খসড়া শিক্ষা আইনের টুকিটাকিঃ • 'খসড়া শিক্ষা আইনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন, পরিচালনা পদ্ধতি, শিক্ষার্থী ভর্তি ও শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়াসহ যাবতীয় বিষয়ে নির্দেশনা রয়েছে। • প্রতিটি স্তরে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য সরকার গঠিত পৃথক 'শিক্ষক নিয়োগ কমিশনে'র মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ করা হবে।

• এক স্তর থেকে আরেক স্তরে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে পাবলিক পরীক্ষার ফল এবং প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে হবে। • নিবন্ধন ছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠান শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমনকি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, কৃষি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান 'শিক্ষা আইন' মানতে বাধ্য থাকবে। • , শিক্ষা আইন বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয়সংখ্যক নতুন অধিদফতর, রেগুলেটরি কমিশন, অ্যাক্রিডিটেশন কমিশনসহ বিভিন্ন কমিশন এবং বিভাগ খোলা হবে। এসব প্রতিষ্ঠানই বিধান অমান্যকারীদের বিষয়ে শিক্ষা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা : 'প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা' শিরোনামে শিক্ষা আইনের প্রথম অধ্যায়ে বলা হয়েছে, শিক্ষা জীবন শুরু হবে চার বছর বয়সে প্রাক-প্রাথমিক স্তর দিয়ে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক স্তর চালু করা হবে। প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরের শিক্ষা রাষ্ট্রীয় ব্যয়ে পরিচালিত হবে। এ শিক্ষা বাধ্যতামূলক ও শিশুর অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হবে। প্রাথমিক স্তরে নৃ-গোষ্ঠীসহ সব ক্ষুদ্রজাতি সত্তা নিজ ভাষায় শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে।

সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে প্রাথমিক ও এবতেদায়ি শিক্ষার জন্য সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্ধারিত বিষয়গুলোর অভিন্ন পাঠ্যসূচি ও শিক্ষাক্রম থাকবে। প্রাথমিক পর্যায়ে শিশু ভর্তি নিশ্চিতকরণে বিদ্যালয়ের কর্তব্য, পরীক্ষা ও মূল্যায়ন, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, পরিচালনা পরিষদ, অভিভাবক ও শিক্ষক পরিষদ গঠন করার বিধান রাখা হয়েছে। এ স্তরের বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন, ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষক নির্বাচনের লক্ষ্যে 'প্রাথমিক স্তরের শিক্ষক নির্বাচন কমিশন' গঠন করা হবে। প্রাথমিকের তদারকি : প্রাথমিক পর্যায়ে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা ও তদারকির জন্য 'প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর' এবং বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রয়োজনীয় জনবল নিয়ে অফিস থাকবে। অধিদফতরের আওতায় ‘ বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন ইউনিট’ থাকবে।

একাডেমিক মান, শিক্ষা ব্যয়ে যৌক্তিকতা, প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রেডিং করা এবং সরকারের কাছে রিপোর্ট পেশের জন্য ‘ প্রধান শিক্ষা পরিদর্শক কার্যালয়’ স্থাপন করা হবে। মাধ্যমিক শিক্ষা : আইনের তৃতীয় অধ্যায়ের ২২ ধারার ৩ উপ-ধারায় বলা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের অনুমতি ছাড়া মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষাক্রমে অতিরিক্ত হিসেবে কোনো বিষয় বা পুস্তক অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। সেসঙ্গে মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের বেতন ও অন্যান্য ফি সরকার বা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারণ করা হবে। শিক্ষক নিয়োগের জন্য বর্তমান বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ বাতিল করে 'বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ কমিশন' গঠন করা হবে। মাধ্যমিকের তদারকি : আইনের ৩৩ ধারার ১ উপধারায় বলা হয়েছে, মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক মান ও শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত ব্যয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্রমমান ইত্যাদি বিষয়ে জাতীয় সংসদ ও সরকারকে রিপোর্ট প্রদানের জন্য 'প্রধান শিক্ষা পরিদর্শক'-এর কার্যালয় স্থাপন করা হবে।

এ ছাড়া কৃষি শিক্ষার জন্য 'সমন্বিত মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটি' থাকবে। প্রাথমিকের মতো মাধ্যমিকেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান 'পরিচালনা পরিষদ' ও 'অভিভাবক-শিক্ষক পরিষদ' গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। উচ্চশিক্ষা : আইনে মাতৃভাষার মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে ইংরেজি বিষয় পড়ানো বাধ্যতামূলক থাকবে। প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

ফাজিল ও কামিল পর্যায়ে শিক্ষাক্রম অনুমোদন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর তদারকি ও পরিবীক্ষণ এবং পরীক্ষা পরিচালনার জন্য দেশের একটি অনুমোদনকারী (এফিলিয়েটিং) 'ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়' স্থাপন করা হবে। ইতিমধ্যে এ বিশ্ববিদ্যালয় মন্ত্রিসভা বৈঠকে অনুমোদন পেয়েছে। বেসরকারি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য শিক্ষার্থীদের বেতন ও অন্যান্য ফি যৌক্তিক হারে নির্ধারণের জন্য 'রেগুলেটরি কমিশন' গঠন করা হবে। বাণিজ্যিকভাবে কোনো বেরসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করা যাবে না। প্রাইভেট ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা পদ্ধতির সামাঞ্জস্য আনা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসার মতো উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও 'শিক্ষক নির্বাচন কমিশন' থাকবে। বিকেএসপিকে 'ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে' রূপান্তর করে জেলা পর্যায়ে ক্রীড়া স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হবে। আরও বেশি দক্ষ চিকিৎসক তৈরি করতে মেডিকেলে একাধিক শিফট চালুর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নতুন বেসরকারি মেডিকেল কলেজ অনুমোদন ও পরিচালনার জন্য উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন 'মেডিকেল অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিল' গঠন করা হবে। মাদ্রাসা শিক্ষা : মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়নের জন্য 'মাদ্রাসা এডুকেশন অর্ডিন্যান্স ১৯৭৮' সংস্কার, মাধ্যমিক মাদ্রাসার প্রশাসনিক কাজ সুষ্ঠুভাবে করার জন্য 'মাদ্রাসা শিক্ষা অধিফতর', কওমি মাদ্রাসা যুগোপযোগী করার জন্য 'কওমি মাদ্রাসা কমিশন' গঠন করার কথা বলা হয়েছে।

মাদ্রাসা শিক্ষকদের বেতন কাঠামো সাধারণ শিক্ষকদের সমপর্যায়ে উন্নীত করা হবে। দাখিল ও আলিম পর্যায়ে ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ গণিত, নৈতিক শিক্ষা, বাংলাদেশ স্টাডিজ, পরিবেশ পরিচিতি, তথ্যপ্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিষয় অন্তর্ভুক্ত বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অপরাধ ও শাস্তি : খসড়া শিক্ষা আইনের পঞ্চম অধ্যায়ের ৫০ ধারায় 'ক' থেকে 'ছ' পর্যন্ত সাতটি উপ-ধারায় শিক্ষা খাতে কোন অপরাধে কী শাস্তি, তার বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের অনুমতি ছাড়া শিক্ষাক্রমে অতিরিক্ত হিসেবে কোনো বিষয় বা পুস্তক অন্তর্ভুক্ত করলে কিংবা স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বাঙালি সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন নৃ-গোষ্ঠীর নিজ সংস্কৃতির পরিপন্থী কার্যক্রম পরিচালনা করলে অনধিক দুই লাখ টাকা জরিমানা অথবা ছয় মাসের জেল দেওয়া হবে। একইভাবে প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্তরে বেসরকারি বিদ্যালয় নিবন্ধন না করলে সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা ছয় মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হবে।

বেসরকারি মহাবিদ্যালয় বা বিশ্ববিদ্যালয় নিবন্ধন না করে পরিচালনা করলে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা এক বছর কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। অনুমোদনবিহীন বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় বা বিদেশি প্রতিষ্ঠানের শাখা ক্যাম্পাস, স্টাডি সেন্টার বা টিউটোরিয়াল কেন্দ্র পরিচালনা করলেও একই শাস্তি পেতে হবে। সরকারিভাবে নিষিদ্ধ গাইড বই বা নোট বই প্রকাশ, পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্তি নোট বা গাইড বইয়ের বিজ্ঞাপন প্রচার, বিক্রয় বা বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে মজুদ বা গাইড বা নোট বই ক্রয়ে শিক্ষার্থীদের প্ররোচিত বা বাধ্য করলে সর্বোচ্চ দুই লাখ বা ছয় মাসের জেল দণ্ডে দণ্ডিত হবে। একইভাবে প্রাইভেট টিউশন ও কোচিংয়ের ক্ষেত্রে দুই লাখ টাকা বা ছয় মাসের জেলের বিধান রাখা হয়েছে। অপরাধের বিচার ও আমলযোগ্যতা : ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধি বা বর্তমানে বলবৎ অন্য কোনো আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, শিক্ষা আইনের অধীন সব অপরাধ আমলযোগ্য ও জামিন অযোগ্য বিবেচিত হবে।

জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিচারযোগ্য হবে। সরকার বা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দায়েরকৃত অভিযোগ ছাড়া কোনো আদালত এই আইনের অধীন অপরাধগুলো আমলে নেবেন না। জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি ছাড়া এই আইনের অপরাধ মীমাংসাযোগ্য হবে না। এ ছাড়া শিক্ষা আইনে প্রতিটি উপজেলায় কমপক্ষে একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করাসহ কারিগরি শিক্ষায় ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আইন বিষয়ে গবেষণার জন্য 'সেন্টার অব এক্সেলেন্স' স্থাপন করা হবে।

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আচরণ : শিক্ষা আইনে শিক্ষকদের পাশাপাশি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আচরণবিধি রয়েছে। প্রথম অধ্যায়ের ১৭ ধারার ৪ উপধারায় বলা হয়েছে, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-অভিভাবক এবং ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আচরণবিধি তৈরি করা হবে। কোচিং ও গাইড বইয়ে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে আইনে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবা, অভিভাবক ও পিতা-মাতার দায়িত্ব, শিক্ষকদের কর্তব্য, অধিকার ও মর্যাদা, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের পৃথক 'ছুটি বিধিমালা' প্রণয়ন, ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে শিক্ষকদের সনদ প্রদান ইত্যাদি বিধান রাখা হয়েছে আইনে। শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে।

দু-এক দিনের মধ্যেই সংশ্লিষ্ট কমিটি তাদের খসড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার কথা রয়েছে। খসড়া পাওয়ার পর সেমিনারের মাধ্যমে আরও মতামত ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আইনটি চূড়ান্ত করা হবে। (সূত্রঃ সমকাল) ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.