কবঠ যা কইছিলাম ঠিক তাই ঘটছে সত্যবাদী মীর্জা ফখরুল ও মাহাবুবউদ্দিন উকিল এই দুই ইতর বিএনপির পক্ষ থেকে দুদকের মিথ্যা তথ্যা প্রদানের খবর প্রত্যাখান করেছেন। এইটা ওরা কি কইব, আমরা তো আগেরতেই জানি। ভাঙ্গা সুটকেস হাতে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। ধুর বেবাক মিছা কথা। দুদক কইল আর হইল।
বেটা গোলাম রহমানের খাইয়া দাইয়া কাম নাই আম্বাগো চামচামী করতাছে। আর কয়দিন, সামকে র্নিবাচন। এইটা সরকারের একখান কৌশল নিজেগো পাপ গুলিরে ঢাকনের লাইগাই এতসব বুজুর্গি শুরু হইছে। রেলের টাকা, হলর্মাক, শেয়ার বাজার ও বোদ্ধগো মাইর দেওনটা পাবলিক যাতে ভুইলা যায়।
তবে এই দুই জ্ঞানপাপি মোক্ষম যুক্তি লইয়া মাঠে নামছে।
জেলে যখন কোকো পচতাছিল ঐ পাকপচা অবস্থায় টাকাটা শিঙ্গাপুর ব্যাঙ্কে জমা দিল কে? হাছাই তো। এইটা তো আগে ভাইবা দেখি নাই। ঠিক কথা, হক কথা, একদম উকিল মোক্তারের মথন কথা। তাইলে টাকাটা যে আইল এইটা কার টাকা, হাসিনার না জয়ের। তবে পাগলেও বুঝবো টাকাটা আর যাই হোক খাটনির না চুরির।
এখন প্রশ্নটা হইল টাকার আসল মালিকটা ক্যাঠায়। ওখন এই দুই জ্ঞানপাপির সামকে সমস্যা একটাই ৬৩ বছর বয়স্ক লিং সিউ চেঙ, এই ব্যাটাই সব স্বীকার কইরা বেগম খালেদা জিয়ার গলাটারে আরো লম্বা কইরা দিছে। ওখন জামাতবিএনপির উচিত ওগো গৃহ পালিত জঙ্গিগো পাঠাইয়া ঐ চেঙরে ইলিয়াস আলীর মতন গায়েব কইরা দেওন। এইটা ছাড়া সম্ভবত জামাতবিএনপির হাতে আর কোন বিকল্প নাই। জামাতবিএনপি পারে না এমন কোন কাম পৃথিবীতেই নাই।
হুমায়ুন আজাদ স্যারকে কি মজা কইরাই না খাইল কেউ বোঝতেই পারলো না। এই বার চেঙ ব্যাটারে দেখি কেমনে খায়।
কি পরিমানের ফাজিল হইলে সরকার এমন মিথ্যা খবর বানাইতে পারে। তের কোটি টাকার জোলাপ দিয়া জামাতবিএনপিরে ফাসাইছে। আর বেগম খালেদা জিয়া নাকি মাত্র দুই টাকা বাচাইতে গিয়া কালটাকা সাদা করনের মথন ছোটলোকি কামটা করছিল।
টাকাটা জব্দ হইলে হইত। দুইমিনিট পরে চাইর কোটি নিয়া নিলেই তো চলত। কেউ এই রহম কথা কওনের সুযোগই পাইত না। বেকুব নেত্রী আর কারে কয়। এর লিগ্গ্যাই হের সর্মথক গুলি এমন বেকুবের মত আচরন করে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।