ধর্ম যার যার , বাংলাদেশ সবার যে যায় লঙকায় স্ই হয় রাবন। বাংলাদেশের পুলিশের বেলায় কথাটি ১০০% সত্যি । এদেরকে দেখা যায়কখনো আওয়ামী পুলিশ কখোনা বা জাতীয়তাবাদী পুলিশ । জেনারেল এরশাদের সময় তথা ৯০ এর গণ আন্দোলনের পূর্ব পর্যন্ত ছিল সামরিক জৈন্ত্যা বাহিনীর একটি অংশ । আর এখন জামাত-শিবিরের তান্ডবে হরিণ নয় একবোরে পাতি শিয়ালের মতন অবস্থা ।
ভাবুন এই যদি এখন অবস্থা হয় তাহলে বর্তমান সরকারের বাকী দিনগুলোর কি হাল হবে! হয়তো স্বরাস্ট্র মন্ত্রক এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসাবে দেখবে ।
নীচের রেফারেন্স খবর টি দেখুন ..........................
________________________________________
জেলা প্রতিনিধি
নাগঞ্জে পটকার শব্দে পুলিশের দিকবিদিক ছুট
নারায়ণগঞ্জ: হঠাৎ করে বিকট শব্দ। থানায় থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা মনে করলেন তাদের ওপর কোনো হামলা হচ্ছে।
তাই পুলিশ সদস্যরা ওই শব্দকে ব্রাশফায়ার মনে করে মেঝেতে শুয়ে পরলেন। এভাবে প্রায় ৫ মিনিট পর এ শব্দ থামলে তারা ওঠে দাঁড়ালেন।
এরপর ওই পুলিশ সদস্যরা দোতলা থেকে নেমে আতঙ্কে দিকবিদিক ছোটাছুটি করেন।
শুক্রবার রাত পৌনে ৯টায় এমনটাই ঘটেছে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায়।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার কালী পূজার বিসর্জন উপলক্ষে শহরের বিভিন্ন মন্দির থেকে প্রতিমা বের হয়। এ কারণে লোকজন পটকা ফুটিয়ে উল্লাস করে।
শুক্রবার সন্ধ্যার পর বিভিন্ন মন্দির থেকে হিন্দু ধর্মালম্বীরা প্রতিমা নিয়ে মিছিল বের করেন এবং বাদ্য-বাজনা বাজিয়ে শীতলক্ষ্যায় প্রতিমা বিসর্জন দিতে যান।
সদর মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আতিয়ার জানান, থানার পাশের একটি দেওয়ালে হঠাৎ এক যুবক আতশবাজি ফোটানো শুরু করে। ওই শব্দকে কেউ কেউ ব্রাশফায়ার মনে করেছে। এসময় থানা কম্পাউন্ডে থাকা সকলের ধারণা, কেউ হয়তো তাদের ওপর হামলা করেছে। থানার আশপাশে থাকা সাধারণ লোকজনও তখন আতঙ্কে তাদের দোকানপাট বন্ধ করে ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।