যদি মানুষ না হই তবে যেন আবার জন্ম নিই মানুষ হয়ে. . . মিয়ানমারের গনতান্ত্রিক নেত্রী ও শান্তিতে নোবের বিজয়ী অন সাং সূচি বলছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে তিনি কোনো পক্ষ নিতে চান না। বরং বিবদমান দুগ্রুপের মেধ্যে মিটমান করতে ভমিকা রাখতে চান। সূচি বলেন, মিয়ানমারে নাগরিকত্ব নীতি প্রচলন হলে রোহিঙ্গা ইস্যুর একটা সমাধান হতে পারে। তিনি ভারতীয় একটি টিভি চ্যানেলে দেয়া সাক্ষাতকারে এসব কথা বলেন। এদিকে হোয়াইট হাউজের এক বিবৃতিওত বলা হয়েছে, রোহিঙ্গা ইস্যুওত মিযানমারের নেতৃবৃন্দের ওপর চাপ দিবেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
কাল তিনি মিয়ানমার সহ ৩টি দেশে সফরে আসছেন।
এনডিটিভির সাক্ষাতকারে সূচি বলেন, মিয়ানমারে একন কোনো নাগরিকত্ব আইন নেই বিধায় কারা নাগারিক আর কারা নাগরিক না তা ঠিক করা কঠিন এক কাজ। রোহিঙ্গাদের ওপর হামলার বিষয়ে তিনি অনেকটা নীরব, এরকম প্রশ্ন করা হলে সূচি বলেন, দাঙ্গার জন্য দুপক্ষই দায়ী । তাই নিতি কোনো পক্স নিতে চান না। বরং দুপক্সের মধ্যে বিবদমান সমস্রার সমাধানে কাজ করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ বলছে রোহিঙ্গারা তাদের নাগরিক নায় আবার মিয়ানমারও তাদের মেনে নিতে চাচ্ছে না, এ অবস্থায় সমাধান কি হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মিয়ানমারের নাগরিকত্ব নীতি প্রচলন হলে তার সমাধান হতে পারে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সীমান্তে কড়া পাহাড়া দেয়ার ওপর গুরুত্বো আরোপ করে বলেন, এখনো দুদেশেই অবৈধ অনুপ্রবেশ ঘটছে। যা ঠেকানো খুবই দরকার, তা না হলে এ সমনস্যার সমাধান কঠিন হবে। কারন বাংলাদেশ বলবে এরা আমাদের নাগরিক না, আবার মিয়ানমার বলবে তারা আমাদের না। সেক্ষেতে কে কার নাগরিক তা প্রমান করা কঠিন থেকে কঠিন হবে।
রোহিঙ্গা সমস্যার একটি সমন্বিতি, টেকসই ও ন্যায় সঙ্গত সমাধানে পৌছাতে মারকিন সরকার বাংলাদেশসহ প্রভাবিত অন্যান্য রাষ্ট্রকেও সহযোগিতা করতে চায় বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারী মারিয়া ওটেরো। শুক্রবার রোহিঙ্গা শরনারথীদের অবস্থা সরেজমিনে দেখতে আসা ওটেরো কক্সবাজার বিমান বন্দরে এ কথা জানান। দুই দিনের সফরে আসা ওটেরো কক্সবাজার উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরনারথী ক্যাম্প পরিদরশনে মারকিন সরকারের একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন । শুক্রবার প্রতিনি ধিদলটি শরনারথীদের জীবনযাত্রার মানসহ সারবিক বিষয় পরযবেক্ষন করে। রোহিঙ্গা সমস্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রয়েছে একটি শক্তিশালী আন্তরজাতিক প্রেক্ষাপট।
তাই এই অঞ্চলের যেসব রাষ্ট্রের উপর বিষয়টি প্রভাব সৃস্টি করে তাদের সম্মরিত প্রচেষ্টার প্রয়োজন রয়েছে বলে মন্তব্য করেন ওটেরো। এ বিসয়ে তিনি আরো বলেন, মান্তির পরিবেশ বজায় রাখতে এই সহিংসতার জন্য দায়ীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসার জন্য তার সরকার মিয়ানমার প্রতি আহ্বন জানিয়েছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।