চূপ , প্রকৃতি বিরক্ত হচ্ছে।
খরগোশ সমন্ধে :
খরগোশ (Rabbit/ Hare / Coney) Lagomorpha শ্রেণী’র LEPORIDAE গোত্রেরতৃণভোজী স্তন্যপায়ী। এই গোত্রের আরেক দল শশক (Rabbit) নামে পরিচিত। খরগোশ দৌড়ের বদলে লাফিয়ে চলে। পৃথিবীতে শশক ও খরগোশ এর প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ৪৪।
বাংলাদেশে দুই প্রজাতির খরগোশ আছে। খরগোশরা শিকারি জন্তুর আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য দ্রুতগতি অর্জন করছে, ঘণ্টায় দৌড়াতে পারে ৮০কিলোমিটার (১ কিলোমিটার = ৩২৮০ ফুট)।
Characteristics :এদের পিছনের পা সামনের পায়ের চেয়ে লম্বা, বড়-বড় চোখ, কান লম্বা, এবং লেজ খাটো।
তাপমাত্রা (Temperature ) : এরা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর বেশি তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে
না, সাধারণত। আর ১০ ডিগ্রি সেলয়াস এর কম সহ্য করতে পারে না , সাধারণত।
পুরুষ (buck) , খরগোশ স্ত্রী (Doe) খরগোশের চেয়ে আকার এ বড় হয়।
খাদ্য (Feed) :ঘাস, বুট, গাজর, কলমি শাক, গাছের পাতা, মিষ্টি বিস্কুট ।
শিয়াল, বেজী, বনবিড়াল , কুকুর এদের শক্র।
খরগোশ এর ঔষধ : 1.Multicina, 2.Nebanol, 3.Lebac
1.Multicina : এই ঔষধ’টি খরগোশ এর ভিটামিন হিসেবে কাজ করে ।
2.Nebanol : এই ঔষধ’টি ব্যবহার হয় ,যদি খরগোশ এর কোনো যায়গায় কেটে য়ায় অথবা পুড়ে যায় ।
3.Lebac : এই ঔষধটি খরগোশ এর জীবাণু ঘটিত রোগ দ্রুত সারাতে ব্যবহার করা হয়।
Darwin ও Dickens
পাখির সাথে খরগোশ
একটি’র নাম Darwin আরেকটি’র নাম Dickens
এর নাম : টাইনি (Tiny)
টাইনি কমপিউটার এর সামনে
বি:দ্র: খরগোশ একটি পচা প্রাণী ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।