একজন প্রবীন আলেমে দ্বীন, জামেয়া ইসলামিয়া বাবুনগর চট্টগ্রামের মহা পরিচালক, আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ দাঃবাঃ ইঙ্গ মার্কিন বিরোধী এক সমাবেশে আক্ষেপ করে বলেছেন " বিধর্মীরা ইসলাম ধর্মের অবমাননা অনেকাংশে বাংলাদেশী নামসর্বস্ব মুসলমান থেকে শিখেছে "। আমি তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের ব্যখ্যায় একটি আর্টিকেল তৈরির প্রয়াস চালিয়েছি। (( আমার লিখা ব্লগের উপযোগী না হলে মডারেশন বিভাগ বিনা নোটিশে মুছে দেয়ার ক্ষমতা রাখেন। ))
আমাদের দেশে যে কোন দল ক্ষমতায় আসুক না কেন। আল্লাহ'র নাম নিয়েই ক্ষমতার গদীতে বসেন।
ক্ষমতায় এসেই আবার বিসমিল্লাহ, আল্লহ'র উপর পূর্ণ আস্থা উঠিয়ে দেয়ার ঘটনা সবার অজানা নয়। ইসলামের উপর আঘাত মূলক কোন আইন হবেনা মর্মে ভবিষ্যৎবাণী ঘোষণা সত্ত্বেও ইসলাম বিরোধী নারী নীতি, প্রাথমিক শিক্ষা থেকে ধর্ম শিক্ষা বাদ সহ ইসলাম ধর্ম কে কাল ছায়া আখ্যা দিয়ে সংবিধান থেকে ধর্ম নামের কাল ছায়া মুছে দেয়ার হুমকীও কারোর অজানা নয়। এহেন কর্মকান্ডের উপযুক্ত কারণ ও ব্যক্ত করেছেন তারা; তারা চান সরাসরি মদীনার ইসলাম বা মুহাম্মদী (ﷺ ) ইসলাম। তার মানে আগে যে ইসলামের ব্যাপারে খড়গহস্ত হয়েছেন তা ছিল নির্দিষ্ট কোন দলের ইসলাম। এবার তাদের কথিত মদীনার ইসলাম প্রীতিকে একটু খতিয়ে দেখি।
╚►♦ বিগত ২০০৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাসের উদ্যোগে সন্ত্রাস দমন বিষয়ে একটি সেমিনার হয়েছিল। সেমিনারের প্রধান বক্তা ছিল জার্মান থেকে আসা খৃষ্ট ধর্মালম্বী প্রফেসর হ্যান্স।
হ্যান্স তার বক্তব্যে বলেছিল " ইসলাম সূচনাকাল থেকেই সন্ত্রাস লালন করে এসেছে। ইসলামের নবী সাঃ নিজেই ছিল সন্ত্রাসী "। এই হলো রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খৃষ্টান হ্যান্স কে দাওয়াত দিয়ে এনে শতকরা ৮৫ ভাগ মুসলমানের দেশে কথিত মদীনার ইসলাম প্রীতির (?) ঘটনা।
--- পরের পোস্ট Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।