বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম
কিছুদিন পর পল নামের একজন ইহুদী ঈসা (আঃ) উপর ঈমান আনলেন যদিও তার ঈমান সম্পর্কে সন্দেহ থেকে যায় এই জন্য যে সে সরাসরি ঈসা (আঃ) আদেশ লঙ্গন করেছিলেন। ঈসা (আঃ)কে আল্লাহ পাঠিয়েছিলেন শুধুমাত্র ইহুদীদের সংশোধনের জন্য তিনি ইহুদীদের বাহিরে কখনও ধর্ম প্রচারে যাননি এবং এই বিষয়ে সাহাবীদের কঠোরভাবে সতর্কও করে গিয়েছিলেন। ঈসা (আঃ) এর নির্দেশ অমান্য করে পল সেই কাজটিই শুরু করলেন। ঈসা (আঃ) শিক্ষাকে বিকৃত করে খৃষ্ট ধর্ম নাম দিয়ে প্রচার করতে লাগলেন। যেহেতু ইহুদীদের মধ্যে ঈসা (আঃ) এর বাণী প্রচার নিস্পল ও অসম্ভব ছিল সেহেতু পল ও তার অনুসারীরা এই নতুন ধর্মটি জেরুজালেম ও ইহুদীদের মধ্যে প্রচার না করে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রচার করতে লাগলেন।
ইউরোপিয়ানরা তখন ছিলও ভূত পেত্নী ও নানা মূর্তির পূজারী তারা দেখল এই নতুন ধর্মটি তাদের প্রচলিত ধর্মের চেয়ে অনেক উন্নত। তাই তারা ডালাও ভাবে এই ধর্মটি গ্রহন করতে লাগলো ফলে একসময় ইউরোপের অধিকাংশ জনগন এবং কি শাসকবরগ খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করে নিলো। হযরত আদম (আঃ) থেকে শুরু করে হযরত ঈসা (আঃ)পর্যন্ত ইবলিসের পরোচনায় মানুষ কিভাব আল্লাহের নির্দেশনা তৈহিদ থেকে বিচ্যুত হয়ে সমাজে অন্যায় ও অশান্তি সৃষ্টি করেছে অপরদিকে আল্লাহ বিভিন্ন সনয়ে নবী ও রাসুল পাঠিয়ে আবার মানুষকে তৌহিদের পথে পিরিয়ে এনেছেন। নবী ও রাসুলদের আহ্বানে যারা তৌহিদের পথে ফিরে আসেনি তারা পূর্বের বীক্ষিত পথটিকে আকডে ধরে থেকেচে এবং সেই পথের আলেম সমাজ সবসময়য় নবী ও রাসুলদের বিরোধিতা করেছে। চলবে---------------------।
যদি আপনাদের ভালো লাগে শেয়ার করুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।