যেখানে আমাদের দেশের গরিব পরিবারের মানুষেরা দুই বেলা কোন ভাবে খাওয়ার জন্য হাহাকার করে। সেখানে ৪০০০ / কোটি টাকা অর্থ মন্ত্রি কাছে মামলি মনে হচ্ছে । জাতি আর কত নিলজ্জ হয়ে চুপ করে থাকবে । কবে কখন এই বর্বরতা , এই নিষ্ঠরতা, এই হীন মন মানসিকতা থেকে জাতি মুক্তি লাভ করবে। ধিক্কার জানাই এই বৈষম্যতা কে।
আমাদের দেশের যারা রাজনীতি করে। তারা যদি এসি গাড়ি ছেড়ে গ্রাম গঞ্জে দশ মিনিট হেঁটে গরীব মানুষের দুঃখ নিজের চোখে দেখে। তাহলে তারা কথা বলতে অনেক হিসেব করে বলবে। অবশ্যই তারা যদি বিবেকবান হন। এক মোঠো ভাত এর জন্য মানুষ কত না পরিশ্রম করে।
মাথার ঘাম পায়ে পেলেও অনেক সময় দুই বেলার আহার যোগার করেত ভীষণ কষ্ট হয়। অবহলিত মানুষ ঘুম ভাঙ্গার সাথে সাথে গভীর চিন্তায় মগ্ন থাকে আজ দুই বেলার আহার যোগার করতে পারবে তো। তাদের স্বপ্ন থাকে দুই বেলার আহার নিয়ে। কোন ভাবে পেলে হলো। আর সে দেশের রাজনীতিবিদেরা তাঁদের ভাগ্য নিয়ে নানান ভাবে চিনিমিনি খেলে।
রাজনীতিবিদরা আরও বলে, গরীবরা নাকি অনেক সুখে আছে। অভাব বলতে কি তারা নাকি তা ভুলে গেছে। কেন আমাদের রাজনীতিবিদরা এমন গুজব কথা বলেন। তারা তো কখনো অসহায় গরীবদের অভাব দুই চোখে দেখেনি। রাজনীতিবিদরা বুঝেন না পরিশ্রম বলতে কি?তারা শুধু বুঝেন ক্ষমতা।
আর ক্ষমতার জন্য তারা আমাদের মত অসহায় মানুষকে ব্যবহার করে। তাদের প্রয়জনে আমাদের রক্তে রাজ পথ রাঙ্গা করে। কোটি কোটি টাকা তারা লুট করে নিয়ে গেলোও। আমরা প্রতিবাধ করতে পারি না। আর অভাবের তাড়নায় আমরা যদি সামন্যতম অপরাধ করি।
গনপিটনিতে জীবন দিতে হয়। না হয় জেলের ভাত খেতে হয়। আমরা এই ঘৃন্নিত রাজনীতি থেকে অচিরে মুক্তি লাভ করেত চাই। আমরা বড় বড় কথা শুনতে চাই না। চাই কাজ,চাই উন্নয়ন,চাই সুস্থ ভাবে ঘরে ফেরার নিরাপত্তা।
সামান্য কয়টা টাকার জন্য মানুষ মানুষকে খুন করতে দ্বিধাবোধ করে না। সে দেশে যদি এমন লজ্জাজনক কথা আমরা শুনতে হয়। তাহলে বলতে হবে আমাদের স্বাধীনতা,আমাদের জাতির বিবেক দিনের আলোয় বিকৃত হয়েছে। কিন্তু আমরা জন সাধারন তো এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে চাই। আমরা স্বাধীনতা ও অর্থনীতির মুক্তি জন্য সংগ্রাম করিছি।
আমরা অধিকার আদায়ের জন্য জীবন দিতে জানি। প্রয়জনে আবার ও বুকের তাজা রক্ত দিয়ে আগামি প্রজন্মের জন্য সুন্দর সোনার বাংলা রেখে যাবো। মুক্ত করবো দেশের উন্মুক্ত অর্থনীতি। আমরা রাজনীতি বুঝি না ,বুঝতে চাই না। আমরা চাই আমাদের প্রাপ্য অধিকার।
রাজনীতিবিদরা আমাদের কে জিম্মি করে তাদের অসৎ উদ্দিশ্য দিনের পর দিন সফল করছেতে। ৯৬ থেকে আজ পর্যন্ত যদি আমরা এক একটা দিন হিসেব করি। তাহলে দেখবো কি পেলো হতভাগা জনগণ। সব কিছু ওরা লুটে-পুটে দিন পর দিন নিয়ে জাচ্ছে। রাজনিতিবিদরা ব্যাংক থেকে লোণ নিয়ে তা আর সম্পূর্ণ ভাবে ফেরত দিচ্ছে না।
সরকারকে কর দিচ্ছে না। অথচ আমরা দুই মাস বিদ্যুা বিল না দিলে ঘরে মোমবাতি জ্বালাতে হয়। ব্যাংক থেকে লোণ নিলে সঠিক সময় না দিলে কত ঝামেলা পোহাতে হয়। কিন্তু রাজনীতি যারা করেন তারা মোটা অঙ্কের টাকা লোণ নিয়ে। ঋণ মাপ করার জন্য সরকারের নিকট আবেদন করে এবং সফল হন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।