আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শ্রাবনের ঈশ্বর

নিন্ম মধ্যবর্তি কবে কোথায় কখন যেন একফোটা দূঃখ, জল হয়ে ঝরে পড়েছিল- কমলা রোদে শুকিয়ে যাওয়া পাতায়। পাতাটি বেচে নেই, জলের ফোটা? মেঘ হয়ে ঈষাণ কোনের এককোনে। একলা হয়ে ঘুরে বেড়ায়, শুন্যাতার ছায়ায়, স্রোতের প্রতিকূলে। অনেক অনেক দিনের পরে। দীর্ঘশ্বাষের যন্ত্রনায় অনুভুতিমন্ডল আড়ষ্ঠ।

অনুরোধ করি, করুনা কর, কর ক্ষীন ক্ষমা। মেঘ হয়ে ছুটে যাও শুন্যতায় আমি শুন্য থাকব সেও ভাল। এমনি করেই ঝরে যাওয়া জল আর দীর্ঘশ্বাষ সবই এখন উড়ন্ত মেঘ। এমনি করেই শ্রাবনের আমি ঈশ্বর, নিঃসংগ স্রষ্টা। সমস্ত অনুভুতি, স্বৃতি আর আমিত্ব দিয়ে তৈরি- আমার শ্রাবণ, আর ভেজা কাকের চোখে কৃতজ্ঞতা।

তোমার চোখে চোরাবালি, তুমি নিজেই ডুবে গেছ। কোন এক দূপুরের চিলেকোঠায়, তোমার সিথি বেয়ে শ্রাবন, তুমি জলে ধুয়ে শুদ্ধ পুরুষ। অথচ আত্নাকে হত্যাকরা আমার শ্রাবনে, আমি এখনো সেই রংজলা রঙের শুকনো পাতা। (কবিতার শেষ অংশ ধার করা) ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।