I'm searching that I've lost...
দোস্,
রাতে ঘুম হয়না। দিনেও তেমন না।
কয়েক মাস ধরে এভাবে চলছে।
বেশ কিছুদিন যাবত সুইসাইড করার কথা ভাবছি।
তুই বুঝবি বলে কথাটা একমাত্র তোকেই বললাম।
ভাবছি, কি করে একটা মেশিন যোগাড় করা যায়।
সাথে করে (......)কেও নিয়ে যাওয়া যাবে !!!
হা .....হা,,,, হা....
বন্ধু,
তুই তো পুরোপুরি অসুস্থ।
আগে সুস্থ হ,
তারপর ঠান্ডা মাথায় সব ব্যাপারে চিন্তা করা যাবে।
এ অবস্থায় কোনো কিছু ডিসাইড করাটা চরম ভুল হবে।
আমি, তোর বন্ধু, তোকে মাফ করবো না......
সানুষ কেনো যে সুইসাইড করার কথা চিন্তা করে আমার বুঝে আসে না।
অনেকে হয়তো বলবেন- ইনজাস্টিস, অপ্রাপ্তি আর হতাশা থেকে সুইসাডের চিন্তা মাথায় আসে। যুক্তির খাতিরে মানছি ।
না, ভুল বললাম , মানতে পারছি না। ইনজাস্টিস আর অপ্রাপ্তি থেকে সুইসাইড হয়না । তাহলে পৃথিবীতে কোন দরিদ্র,নিপীড়ীত মানুষ থাকতো না।
সবাই ই সুইসাইড করতো। ইরাক, আফগানিস্তান,িিফলিস্তিন বিরাণ হয়ে যেত।
হতাশার কথা যদি বলি। হতাশা আসা স্বাভাবিক। কিন্তু তাকে বরণ করে নেয়াটা অস্বাভাবিক।
যেটা আমরা করে থাকি।
যখন চাহিদা পূর্ণ হয়, নিজেকে সুখি অনুভব করি, সহসাই বলে উ্ঠি- বাহ পৃথিবীটা কত্তো সুন্দর!!!! এমনকি আস্তিক নাস্তিক সবাই বলি- থ্যাংকস গড।
আর বীপরীত পরিস্থিতিতে পড়লে পৃথিবী সংকীর্ন মনে হয়। ্
কেন? কেন এই দুইনীতি?
হিপোক্রেট! আমরা সবাই হিপোক্রেট!!
চিরদিন সমান যায় না সেকথা তো চিরন্তন। তবুও আমরা চাই চিরসূখি হতে ।
হাঁ তাই বলে দু:খ,কষ্ট, অপ্রাপ্তিকে স্বাদর সম্ভাষন জানাতে বলছি না। এরা অসবে । এদেরকে ভালবেসেবো না, ঘৃনাও করবো না,বরং ভালবাসবো নিজেকে আরো বেশী করে।
বিশাল এই সৃষ্টি জগতের মাঝে আমরা মানুষরা সত্যিই খুব দূর্বল, অসহায় এবং খানিকটা অকৃতজ্ঞও। ধৈয্য ধারণ ব্যাতিত আমরা আর কিইবা করতে পারি!!!
সুইসাইড এক ধরনের চরম বিদ্রোহ।
দূর্বলের বিদ্রোহ করা সাজে না।
আমরা ভুলে যাই,তাই আমরা অকৃতজ্ঞও।
আমার বন্ধুও কি ........
...................
............. ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।