ভালবাসি বন্ধুত্ব। । নপুংশক তুমি
রক্তস্নাত এই ধরণীতে বড় ই
অপাঙতেয়
যদি না
গোলাপের সুবাসে ঘ্রাণ
নিতে গিয়ে কন্টকের খোচায় রক্তাক্ত হওয়ার ভয়ে
হও তুমি নির্ভয়...!!!
বড় ই অস্পেশ্য
বরষার অবারিত বারিধারায়
অবগাহনে বজ্রাঘাতের ভয়ে
যদি না
হও তুমি অকুতোভয়।
আড়ষ্ট সভ্যতার নিষ্ঠুরতম
অট্টহাসির
বিকৃত অপছায়ায় উপেক্ষিত জীবন,
বিকোচ্ছে পানির দরে
মানবতা ঘুরে ক্ষুধাতুর
চোখে বিশ্বমানবতার দ্বারে দ্বারে
জীর্ণদেহে শীর্ণ বস্রে ভিখারী সদৃশ
ক্লান্ত হয়ে।
কুপ্রবৃত্তির কুমন্ত্রণায় কলুষিত
সকল সুকুমারবৃত্তি,
সুজন হইয়াছে কুজন হারাইয়া সকল শ্রী।
ফেনাইয়া উঠিছে চারিদিকে দুঃখেরও বান,
রচিত হইয়াছে শুধু অভুক্তের শ্লোক আর আর্তনাদের উপাখ্যান।
গাথিয়া বসা মৃত্যু ভয়ে কাতর তোমার অলস আত্মাকে
তবুও কি দেবে না অতটুকু অভয়..?!
কিন্তু কি করিব আমি??
গাহি যে সাম্যের গান,
তর্জনী উচিয়ে দেই তো উদ্দীপ্ত শ্লোগান
কিন্তু সে তো শুধুই মুখে
শুনি শুধু ইট পাথরের চার প্রকোষ্ঠে আবদ্ধ প্রতিধ্বনিতে।
ভুলিয়া সব জড়তা
বন্ধু তাই চল যাই আজ যুদ্ধে
আমরাই যে স্বপ্নচারী
নতুন পথের দিশারী
জ্বালাব মোরা বিজয় মশাল
কাঁপিয়ে দিব আজ সিংহাসন ঐ
বজ্জাতের মুখোশধারী। ।
হয়ত বন্দুকের বুলেটের
আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হবে তুমি,
ট্যাংকের গোলা,নিক্ষিপ্ত রকেট
লাঞ্চার হয়তবা হালের ড্রোন হামলায় উড়ে যাবে তোমার মাথার খুলি,
পাজরের হারগুলো ভেঙে বেড়িয়ে আসবে কম্পিত হৃদপিন্ড,
হিংস্র হায়েনারা বুক চিড়ে খুবলে ছিড়ে খাবে তোমার কলজের
শেষ অবশিষ্ট,,
বিজয়সূর্য হবে অবশেষে মুষ্টিবদ্ধ
ভেবে হও আশ্বস্ত বন্ধু
নয় কখনো যা অতটুকু দুর্জয়।
মনে রেখ সাথী মোর,,,
থাকবে তুমি যে হয়ে জগন্ময় অবিস্মরণীয়,
নবযুগের উত্থানকারী,
দুর্গম অভিযাত্রার কান্ডারি,
অন্ধকারের আলোকবর্তিকা,
ভালবাসার সুধাবর্ষণে সিক্ত
করিবে তোমায় সকল আবাল
বৃদ্ধবনিতা।
ইতিহাসের পাতাগুলোয় ধুলো ঝেড়ে একটু চোখ মেলে দেখ,
ক্রন্দণরত অথবা বিজয় কেতন
উড়িয়ে সঙ্গিন উচিয়ে উল্লাসরত বীর সেনানীর সে মুখগুলো আর
দেখবে আমি যে এক কলমও ভুল
বলিনি!!! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।