সবটাই চাই। তুমি নয় খানিকটাই দিও,তাও না পারো তো-কিছুই চাইনা। তবুও সবটাই চাইতে চাই। চাইতে দিও.. টিভিতে বিএনপির সমালোনায় মুখর থাকে আওয়ামী লীগ নেতা সুভাষ সিংহ রায়। সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী সত্যেন্দ্র চন্দ্র ভক্ত এবং সিরাজগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী এবং মহিলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক জান্নাত আরা হেনরী।
সাংবাদিক কাশেম হুমায়ুন সংবাদের নির্বাহী সম্পাদক। এরা সবাই শেখ হাসিনার নিযুক্ত সোনালী ব্যাংক পর্ষদের সদস্য। সকলেই হলমার্ক কেলেঙ্কারীতে জড়িত।
৩৫৪৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে অর্থমন্ত্রীর কাছে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিবেদন পাঠানোর পর থেকে সুভাষ চন্দ্র রায় সপরিবারে দেশ ছেড়ে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন। আর সত্যেন্দ্র চন্দ্র ভক্ত বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন।
সোনালী ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে এরা আর দেশে ফিরছে না। আর দেশে থাকার পরও আওয়ামী লীগ নেত্রী জান্নাত আরা হেনরী ২৯ আগষ্ট পর্ষদের বৈঠকে উপস্থিত থাকেননি।
২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ডাঃ মোদাচ্ছের আলীকে হলমার্ক গ্রুপের উপদেষ্টা নিয়োগ করে তানভীর। এর পর থেকে ডাঃ মোদাচ্ছের নিজে চলে যেতেন সোনালী ব্যাংকের এমডির কক্ষে আবার কখনো শেরাটন হোটেল শাখায়। লোন
বা এলসি পাশ করিয়ে আনতেন।
ব্যাংকের কিছু অসাধু ও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার যোগসাজশে ভুয়া এলসিসহ নানা জালিয়াতির মাধ্যমে হলমার্ক গ্রুপের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাত্ করেছে।
ডাকা্ত তানভীরকে ডেকেছে দুদকের গোলাম রহমান। সন্দেহ হচ্ছে, আবুল হোসেনের মত একেও বুঝি “সততার সার্টিফেকেট” দিয়ে দেশপ্রেমিক ঘোষনা করা হয় কি না!
জনগনের টাকা আত্মস্যাৎকারী এসব ডাকাতদের জন্য আর কোনো ডাকাডাকি নয়, সরাসরি এক রাউন্ড করে সীসা খরচ করা যায় না? পাঠক কি বলেন ??
এখানেও দেখতে পারেন Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।