আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হলমার্ক দুর্নীতিতে জিয়া পরিবার জড়িত!!!

সোনালীব্যাংক দুর্নীতি’র নায়ক তানভিরের উত্থান যেভাবে- ক্স ২০০৩ সালে গাজীপুরে একটি জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিস্পত্তিতে তানভিরের সাথে গিয়াসউদ্দীন আল মামুনের পরিচয় জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ক্স ব্রাহ্মনবাড়িয়ার তানভির সাভারে বিএনপি নেতাদের ছত্রছায়ায় গড়ে তোলে একটি সন্ত্রাসী বাহিনী। ক্স ২০০৪ সালে খালেদা জিয়ার ভাই সাঈদ ইস্কান্দারের ব্যবসায়িক অংশীদার আমিনুল হক ভুঁইয়ার বিশ্বস্থ একজনে পরিণত হয়। ক্স ২০০৪ সালে সোনালী ব্যাংকে তাহমিলুর রহমান তৎকালীন এমডি নিযুক্ত হলে তার সাথে ঘনিষ্ঠতা গড়ে তোলে তানভির। ক্স ২০০৫ সালে সোনালী ব্যাংক নেতৃবৃন্দ কর্মী ব্যবস্থাপনা কম্পিউটারাইজড করতে তারেককে ৫ কোটি টাকা ঘুষ দেয়।

ক্স ২০০৬ সাল পর্যন্ত হাওয়া ভবন সংশ্লিষ্ট ঘনিষ্ট ব্যবসায়ীদের সাথে তানভির ঘনিষ্ট সম্পর্ক গড়ে তোলে। ক্স ১/১১ এর পট পরিবর্তনের পর আমিনুল হক ভুঁইয়া সরাসরি এবং তানভির নেপথ্যে থেকে হাওয়া ভবনের সকল দুর্নীতির খবর তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে প্রদান করে নিরাপদ থাকে। সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির সহ সবাই জিয়া পরিষদের সদস্য ক্স সোনালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির সোনালী ব্যাংকের জিয়া পরিষদের সদস্য। কর্মজীবনের প্রায় পুরোটা সময়ই তিনি এ সংগঠনটির সদস্য ছিলেন। ক্স হুমায়ুন কবির অত্যন্ত চাতুর্যতার আশ্রয়ে সোনালী ব্যাংকের এমডি পদে নিয়োগ পান।

ক্স ব্যাংকের বর্তমান উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে থাকা আতিকুর রহমানসহ হলমার্ক কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত অনেক কর্মকর্তাই জিয়া পরিষদের সদস্য। ক্স হুমায়ুন কবির সোনালী ব্যাংকের এমডি হওয়ার পর তার ইন্ধনে লোকাল কার্যালয়ের সামনে বঙ্গবন্ধুর ছবি সম্বলিত একটি ভাস্কার্য তৈরি করা হলে তা ভেঙ্গে ফেলা হয়। ক্স তিনি এমডি থাকাবস্থায় এটি পুন:স্থাপিত ও দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে গড়িমসি করে সময় পার করেন এবং বর্তমান সরকারের আমলে সোনালী ব্যাংকের অধিকাংশ বিএনপিপন্থী কর্মকর্তা কর্মচারীদের পদোন্নতি নিশ্চিত করে বলেও অভিযোগ রয়েছে। ক্স হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত যে ৩২ কর্মকর্তার নাম এসেছে তাদের অধিকাংশই জিয়া পরিষদের সদস্য। এর মধ্যে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিকুর রহমান, মহাব্যবস্থাপক আলী হোসেন, মাহবুবুল হক, মোহাম্মদ মুছা অন্যতম।

এছাড়া বর্তমান অপর উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: মাঈনুল হকও বিএনপির সমর্থক বলে জানা গেছে। সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতেই বিএনপিপন্থী কিছু কর্মকর্তা পরস্পর যোগসাজেশ করে সোনালী ব্যাংক থেকে অর্থ আতœসাৎ করে কেলেঙ্কারির ঘটনার জন্ম দিয়েছে। ক্স মাঈনুল হক রূপালী ব্যাংকে মহাব্যবস্থাপক থাকা অবস্থায় বিএনপি-পন্থী সিবিএ নেতাদের সঙ্গে ওঠাবসা ছিল। অপর উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিকুর রহমান বিএনপি আমলেই পদোন্নতি পেয়ে সোনালী ব্যাংক প্রশাসন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক হন। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.