এখনও দেখা যায়, অনেক ব্যক্তি ছোট ছোট বাচ্চাকে মসজিদে ধমক দিয়ে পিছনের সারিতে কিংবা পাশের এক কোণে সরিয়ে দেন। এরকম আচরণে অবশ্যই বাচ্চাদের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
যেখানে ছোট ব্য়স থেকে আমরা বাচ্চাদের মসজিদে যেতে উৎসাহিত করব, সেখানে অনেকের এরকম আচরণ করাটাকে ঠিক মনে করি না আমি।
আরে বাচ্চাদের ধর্ম ই তো একটু হইচই করা, কথা বলা, তাদের বুঝিয়ে বললে তো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কাজ হয়। আমি, আপনি আমরা সবাই কিন্তু ছোটবেলায় এরকম ছিলাম, কথা বলতাম মসজিদে গিয়ে।
আমার মনে পড়ে কতবার মসজিদে গিয়ে আমাকে কেউ কেউ বলেছে যাও পিছনে যাও কথা না বলা সত্বেও। রাগে তখন চোখে পানি চলে আসত। বাবার সাথে গেলে অবশ্য পিছনে যেতে হত না।
বাচ্চারা সামনের সারিতে দাঁড়ালে নামজের কোন ক্ষতি হয় না। সুতরাং আমাদের উচিত বাচ্চাদের সাথে এরকম না করা।
দুষ্টুমি বা হইচই যদি মাত্রা ছাঁড়িয়ে যায়, তাহলে তাদের বুঝিয়ে বলতে হবে।
আমরা বড়রা যে মোবাইল ইচ্ছা করে অফ করি না বা ভুলে যাই নামাজের মধ্যে আর যখন তা নামাজের মধ্যেই বেজে ওঠে, তখন সেটা কোন শিষ্টতার পর্যায়ে পড়ে?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।