সমস্ত প্রাগ কথন,,অনির্ধারিত কিছু শব্দ.. ১. দাসত্বের সবাক জন্ম... মানুষের ভাগ্য বদলে ছিড়ে যাওয়া জুতোর চামড়ায় থুতু এসে লাগে লিমুজিনের বাসিন্দার..আপেল গাছটায় তার্কিশ গন্ধটা যখন লেপ্টে থাকে তখন কামিনীর বেল তলায় ফুলতে থাকে যৌবনের অবাধ্য নিত্য রঙ্গ.......... কলিগের দেয়া হাত পেতে নেয়া দায়বদ্ধতার লেবার পরে নেই আর ডেমক্রেসির শোষিত পোষাকে লেগে থাকে প্রাণি হন্তারকের লাল টক টকে রক্ত ... ১৬০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে দুটি দগ্ধ লৌহ পাত চেপে ধরে মাংসের খন্ডটি তখনও লাল রক্ত চুইয়ে পড়ে তোমাদের পাপাচিঞ্চী দেয়া বার্গারে... দাসত্বের এই পৃথিবীতে পাঁজর ভাঙ্গা তপ তপে আগুনে আমি বার বার জানিয়ে দিচ্ছি অহেতুক ডেমক্রেসির যাতাকলে অবিরাম পুড়তে বসেছে ডিএনএর সমস্ত প্রাগঐতিহাসিক সার্টিফিকেট...... ২. অন্ডকোসে হিজরা মানষিকতা কোন জিঞ্জাসু প্রশ্নের উত্তর না পেয়ে অনবদ্য ক্লান্তিতে অহিংস এক মানব আজ নাটমন্দিরের সাজ ঘরে ......সারাদিনের ক্লান্ত বহুদূরের থেকে থিথিয়ে উঠে শিতল পেশীর রক্ত সঞ্চালন...আর্কিমিডিসের সূত্রের সাথে তাল মিলিয়ে হকিংগের কাল ব্যাধি পীড়ার বিপরীতে উৎসুকের দৃষ্টি আগন্তুক......ক্রেডিটের চাকায় বাতাস নিভু নিভু তবুও রোবোটিক জীবনের মেরুকরন প্রশ্ন বিদ্ধ.... সকালের খবরে থিতু জন জীবন...... ৩. দশ পেনির তৃতীয় বিশ্ব অপদার্থ ধৃত রাস্ট্র আর ভালো মানুষ হোসেনের সাথে আরেকবার যখন তাল মিলায় যিশু খৃষ্ট্র তখন ঈশ্বরের আকাশবাণীর সম্প্রচার বন্ধ থাকে.....আমি সেদিনও দেখেছি ফ্যাশন টিভির দুগ্ধল চাহনি যখন মিট মিটিয়ে হাসে তখন তোমাদের দাবানলের স্পাম গুলো কেঁপে উঠে.. মাঝ রাত্রির ঘামে ঝরা বেটশীটে নিজের উরু আর মাংশল পুচ্ছ যখন মুছতে থাক তখন এশিয়ার সার্টিফিকেট অলা ঠান্ডা দস্তানায় তোমাকে মুখে পুরে দেয় তপতপে মাশরুম পিৎজা...আমি তো জানি অহেতুক বিরম্বনায়ও তাকে তুলে দিবে ১০ পেনির বক্শিস..আর তাই দিয়ে বেঁচে থাকবে ভিক্ষে নেয়া তৃতীয় বিশ্ব..........