ভ্যাম্পায়ার ওয়ারিয়র ০.১ বলা হয়ে থাকে, জ্ঞান অর্জন করতে সুদূর চীনেও যাওয়া যায়। তবে জানার পরিধি সমৃদ্ধ করতে নয়, ফুটবলের জ্ঞান বিতরণের জন্যই এবার মহাপ্রাচীরের দেশে পাড়ি জমাতে চান ডিয়োগো ম্যারাডোনা। নিজের ফুটবল মস্তিষ্ক কাজে লাগাতে চান চীনের ফুটবলের মানোন্নয়নে, 'চীনে কোচিং করানোর সুযোগ পেলে খুশিই হব। '
ম্যারাডোনার চীনে কোচিং করানোর আগ্রহের কথা অবশ্য পুরনো খবর। তাঁর অন্যতম এজেন্ট ট্যাং হুইকিং মে মাসেই চীনের ফুটবলের উন্নয়নে এই আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
ট্যাং তখন বলেছিলেন চীনা ফুটবলের যুব অনুশীলন কার্যক্রমে কিংবা জাতীয় দলের দায়িত্ব নিতেও রাজি আছেন তিনি। গেল সোমবার বেইজিং বিমানবন্দরে অবতরণের পর সাংবাদিকরা এ ব্যাপারে জেঁকে ধরে তাঁর মতামত জানতে চাইলে মনের গোপন ইচ্ছের কথাটা অকপটে জানিয়ে দেন ম্যারাডোনা, 'চীনের তরুণ প্রজন্মের ফুটবলারদের মানোন্নয়নে অবদান রাখতে চাই। '
আট দিনের লম্বা সফরে এখন চীনেই রয়েছেন ম্যারাডোনা। আল ওয়াসল থেকে বরখাস্ত হওয়ায় আপাতত 'বেকার', আর তাই একটি চাকরি এই মুহূর্তে তাঁর বড্ড দরকারও। চীনের জাতীয় দল কিংবা সুপার লিগের কোনো ক্লাবে সে চাকরিটা তিনি শিগগিরই পেয়ে গেলে তাই অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
বিশ্বের নামিদামি খেলোয়াড় এবং কোচ কিনতে বড় বাজেট নিয়েই নেমেছে চীনা সুপার লিগের ক্লাবগুলো। ম্যারাডোনার বিশ্বকাপজয়ী সতীর্থ সার্জিও বাতিস্তা (সংহাই শেনহুয়ায়) এবং ইতালির বিশ্বকাপজয়ী কোচ মার্সেলো লিপ্পিও (গুয়াংঝু এভারগ্র্যান্ডে) তো এখন চীনেই।
সুত্র-কালের কন্ঠ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।