বুয়েট বন্ধের আদেশ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহারের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আবেদনে বুয়েটের ঘটনা তদন্তে সাত দিনের মধ্যে বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠন করতে শিক্ষাসচিবের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এট কি শিক্ষকদের জন্য লজ্জাজনক নয় যে শেষ পর্যন্ত আদালত কে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিতে হচ্ছে।
অথচ যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিভাবে চলবে তার জন্য সিদ্ধান্ত নিবেন সেই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত দায়িত্বশীল শিক্ষক। কিভাবে প্রতিষ্ঠান চলবে।
কত দিনের জন্য ছুটি হবে তা সিন্ডিকেট সভা করে তা নির্ধারন করা হবে। যে কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবেন সিন্ডিকেটের সদস্য রা। অথচ লজ্জাজনক বিষয় হল গতকাল রোববার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অনির্ধারিত ছুটি ও চলমান আন্দোলন নিয়ে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করা হয়েছে।
বুয়েটে এখনো ভর্তির বিষয়ে কোনো বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া ধর্মঘটের কারণে অনেক শিক্ষার্থীর মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে ও সেশনজট তৈরি হওয়ার আশঙ্কা আছে।
’
অথচ ৪১৯ জন শিক্ষকের মধ্যে ৩৬৬ জনই গণপদত্যাগের জন্য সই করেছেন। এতজন শিক্ষক যেহেতু বর্তমান ভিসি কে স্বপদে দেখতে চান না। তার পর এই পদে থাকা নিয়ে তার এত আগ্রহ কেন। ধরে নিলাম বর্তমানে যারা আন্দোলন করছেন তাদের চাওয়া অযৌক্তি। তার পর ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষতির কথা বিবেচনা করে থাকে সেই পদ থেকে সরে যাওয়া উচিত ছিল।
হাজার হাজার ছাত্র ছাত্রীদের ভবিষ্য নষ্ট করার অধিকার নিশ্চই কোন শিক্ষকদের সরকার অথবা অভিভাকরা কেউ দেননি। ভিসি বনাম শিক্ষকরা আন্দোলন করছেন আর বলির পাঠা হচ্ছে সাধারণ ছাত্র ছাত্রীরা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।