বিভিন্ন কারনে তাকে ভালো লাগতো,আসলে ভাল লাগার চেয়ে বরং বলা উচিৎ সম্মান এর জায়গা সৃষ্টি হয়েছিল তাকে ঘিরে। অনেকগুলি কারন ছিল তবে এর একটি বড় কারন হয়ত ছিল তিনি কর্নেল তাহেরের ভাই। ইতিহাসের এক নায়ক যিনি খলনায়ক রুপে ম্রত্যুবরন করেন।
তবে পারিবারিক কারনের উরধে উঠে তাকে সম্মানের যেই জায়গাটি সেটির কারন হল শিক্ষকতার উপরেও তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা, একজন সত্যবাদী, একজন সাহসী, স্বাধীনতা লালন করা এবং সদা হাস্যময় একজন মানুষ যিনি সারাজীবনই লড়াই করেছেন এবং প্রতিবাদ করেছেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং সমালচনার উরধে থেকে। এরই ধারাবাহিকতায় দেখুন না মানুষটা আজও সেই ভাবেই রইলেন।
আমি কোন খবের জানি না কি হয়েছে এবং কেন তিনি পদত্যাগ করলেন এবং আমি জানতেও চাই না। কেননা তিনি নায়ক এবং নায়কের মতই থাকবেন।
যখন আগের ভিসির পদত্যাগ এবং সাথে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রায় প্রতিটি ভিসির বিষয়ে পদত্যাগের কথা উঠে তখন আমরা দেখেছে স্বৈরাচারীর মত তাদেরকে ক্ষমতা ধরে রাখতে ভুলে গিয়ে নিজেদের অবস্থানের কথা। কিন্তু তিনি সেটা করেন নি।
ওই জায়গাটিতো সম্মানের একটু আচর লাগ্লেও নষ্ট হয়ে যাবে গোটা প্রক্রিয়া।
স্বাভাবিকই তখন ওই মানুষতার উচিৎ পদত্যাগ করা কিন্তু এই সংস্কৃতি আমাদের এইখানে প্রায় মুছেই গেছে।
তবে আজকের স্যারের এই কাজটির মাধ্যমে অবশ্যই একটি শিক্ষা পাবে অন্যান্য উপাচার্যগন যে আসলে যে আসলে ওই জায়গাটি কি আর ওইটার মর্মই বা কি? এবং কি করে নিজের সম্মান বাচিয়ে এরকম আন্দোলনের সামনে থেকে বীরের মতন ফিরতে হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।