..... 'তিন জন বন্ধু ছুটি কাটাবার জন্য শিলং থেকে সুন্দরবনে ঘুরতে আসে । তারা জঙ্গল এর মধ্যে একটি হোটেলে উঠে । একদিন সন্ধায় তারা হোটেলের আসেপাশে জঙ্গলের মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছিল । ওই তিন জনের মধ্যে একজন জঙ্গলের মাঝে একটি গাছের সামনে দাড়ায় । অপর দুই বন্ধু কে বলে ফটো টা তুলে দিতে।
ফ্ল্যাশ ..........ক্লিক ...........তারপর গাছের সামনে দাড়ানো ছেলেটি অজ্ঞান হয়ে যায় । আর বাকি দু জন বন্ধু খুব ভয় পেয়ে যায় । ছেলেটি অসুস্থ হয়ে পরে । এবং মারা যায় । বলা হয় যে ফুড পয়্সনে মারা গেছে ।
কয়েকদিন পর যে ফটো টা তুলেছিল সেও মারা যায় কোনো কারণ ছাড়াই । ডাক্তার রা কোনো স্পেসিফিক কারণ বলতে পারে নি । তৃতীয় বন্ধু টি নেগেটিভ তাকে ওয়াশ করবার পরে যে ফটো পেয়েছিল তা হলো -\n\n\n\nসাধারণত ছবি তোলার পর তা ওয়াশ করলে পরে ভুতের অস্ত্বিত্ব দেখতে পাওয়া যায় । কিন্তু এমন একটি ছবি আছে, যেখানে আগে ভূত দেখা হয়েছে ,তারপর ছবি তোলা হয়েছে । ১৯৩৬ সালে ইংল্যান্ড এ একটি সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন কান্ট্রি লিভিং এর ফটোগ্রাফার রা নিচের ফটো টি তোলেন ।
নিচের ফটো টা অনেক স্পেশালিস্ট চেক করেছেন । এবং সবাই মেনে নিয়েছেন ছবিটা সত্যি । সাধারণত ছবি তোলার পর তা ওয়াশ করলে পরে ভুতের অস্ত্বিত্ব দেখতে পাওয়া যায় । কিন্তু এমন একটি ছবি আছে, যেখানে আগে ভূত দেখা হয়েছে ,তারপর ছবি তোলা হয়েছে । ১৯৩৬ সালে ইংল্যান্ড এ একটি সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন কান্ট্রি লিভিং এর ফটোগ্রাফার রা নিচের ফটো টি তোলেন ।
নিচের ফটো টা অনেক স্পেশালিস্ট চেক করেছেন । এবং সবাই মেনে নিয়েছেন ছবিটা সত্যি । ছবিটা \"Brown Lady of Raynham Hall \"নামে পরিচিত । পরে ছবিটা খুটিয়ে দেখে বোঝা গেছে সেটা \"ডরথী\" নাম এক মহিলার । যাকে কিনা ব্যাভিচারের জন্য তার স্বামী অত্যাচার করে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন ।
এবং তিনি জীবনের শেষ কত দিন রেনহ্যাম হল নামক বাড়িটি তেই থাকতেন, যেখানে ফটো টি তোলা হয়েছে । \n\n\nএই সেই\nডরথী\n\n\nআর এটা সেই \nরেনহ্যাম হল \n\n\n\n\nনিচের ছবিটা ১৯১৯ সালে বিশ্ব যুদ্ধের সময় ভিক্টর গডার্ড নাম এক ভদ্রলোক তুলেছিলেন । তিনি ছিলেন রয়াল নেভি এর অফিসার । তিনি যে স্কওয়াড্রনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন সেখানে ফেড্রিক জ্যাকসন নাম একটি ছেলে সৈনিক হিসাবে ছিল । তো ফেড্রিক প্রপেলার এর আঘাতে মারা যায় ।
যুদ্ধ শেষ হলে তিনি তার সমস্ত সৈনিক দের নিয়ে একটি ফটো তোলেন । আর আশ্চর্যের বিষয় সেখানে ফেড্রিক উপস্তিত । হয়ত মারা যাবার পরেও ফেড্রিক তার টীম মেট দের ভুলতে পারছিল না । \n\n\n\n\n\n\nজেমস কার্টনি আর মিচেল মিহান \"এস এস ওয়াটার টাউন \"নামে এক জাহাজে ক্রু ছিল । তারা গ্যাস চ্যাম্বারে কাজ করবার সময় দম বন্ধ হয়ে মারা গিয়েছিলেন ।
যাই হোক তার কয়েকদিন পর এস এস ওয়াটার টাউন যখন সমুদ্র যাত্রা করলো তখন মক্সিকো উপসাগরের কাছে জাহাজের নাবিকেরা লক্ষ্য করলেন জাহাজের ঢেউ এর মধ্যে জেমস কার্টনি আর মিচেল মিহান এর মুখায়াবব দেখা যাছে । ঢেউ ভাঙছে ,তাদের মুখ বিলীন হয়ে যাচ্ছে । আবার ঢেউ গড়ছে ,তাদের মুখ দেখা যাছে । সেই সময় একটি ফটো তুলে রাখা হয় । এবং এই ফটো টি কোনো ভাবে মিথ্যা প্রমান করা যায় নি ।
কে জানে ,মৃত নাবিকেরা হয়ত সমুদ্র কে ভালো বেসে ফেলেছিল । ঘটনা টা ১৯২৪ সালের । নিচে ছবিটা । \n\n\n\n মিসেস অন্দ্রুজ তার ১৭ বছরের মৃত মেয়ে জুসি এর কবরে প্রতি বছরই আসেন । এবার আসলেন ।
কিন্তু কেমন একটা অস্বাভাবিক কিছু লক্ষ্য করলেন । ঠিক বুঝতে পারলেন না । তাই একটা ফটো তুলে রাখলেন । পরে দেখা গেল তার মৃত মেয়ে কবরের পাশে একটি বাচ্চা । মিসেস অন্দ্রুজ সেই সময় কবর স্থানে কোনো বাচ্চা লক্ষ্য করেন নি ।
যাই হোক মিসেস অন্দ্রুজ এটাও মানতে চান না ...যে ওটা তার বাচ্চার ভূত । \n\n\n\nপ্রথম আর শেষ ছবিটা আমার ফেক মনে হয় । তবে সুন্দরবনের ঘটনা টা খবরের কাগজে আলোড়ন তুলেছিল । \n\nআর এখানে আছে আমাদের ভুত কালের একটি পরিসংখ্যান । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।