জন্মের পর ব্যক্তি মা বাবা কে চেনে তার বিশ্বাস থেকে । সবাই বলেছে এই ব্যক্তি তোমার বাবা, সেই কথার উপর বিশ্বাস করে ব্যক্তিকে বাবা বলে ডাকে। এখানে সম্পর্ক টা হয় বিশ্বাস এর ভিতের উপর দাড়িয়ে
ধর্ম হল আমার বিশ্বাস । কারও নৈতিকতার মুল স্তম্ভ হল এই ধর্ম। এখন এই বিশ্বাস , নৈতিকতাবোধের মুল ভিত কে যদি স্কুলগামি শিশু টি পরিচয় দিতে না পারে ,তাহলে শিক্ষকেরা তার বাবার নাম জিজ্ঞাসা করলে কিসের ভিত্তিতে সে তার বাবার নাম বলতে পারবে।
কারন তার কাছে ধর্মের মত তার বাবার নাম তাকে বিশ্বাস ভিত্তিমুলের উপর দাড়িয়ে বলতে হবে।
এখানে শিশুটির কাছে ধর্ম হচ্ছে তার বাবার ন্যায় সতন্ত্র সত্তা ।
#সমান অধিকারের কারণেই ধর্ম কি এই প্রস্ন জিজ্ঞাসা করলেই যদি অপরাধি হয় ,তাহলে শিশুটি ছেলে না মেয়ে এই প্রশ্ন করাও অপরাধ হিসাবে গন্য হওয়া উচিত। কারন সংবিধানের যে ২৮ এর ১ নং অনুচ্ছেদে ধর্মের কথা বলা আছে তার ই নিচে ২৮ এর ২নং অনুচ্ছেদে নারী পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা আছে...।
নাহিদ এর কথা অনুযায়ী boys school এ girls আর girls school এ boys আজ থেকে ভর্তি হতে পারবে।
।
#যে ২৮ এর ১ নং অনুচ্ছেদে এর কথা বলেছেন সে অনুচ্ছেদে অনুযায়ী হিন্দু ফান্ড গঠন করে নিজেই সংবিধান লংঘন করেছেন । দেখা যাক আমাদের স্বাধীন বিচারবিভাগ আপনার বিরুদ্ধে রুল জারি করে কিনা । আশায় থাকলাম । ।
ভাবতে অবাক লাগে পাকিস্তান একটা কুকুর প্রজাতির দেশ হলেও তাদের বিচার বিভাগ টা স্বাধীন। কিন্তু হাই আমাদের......।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।