অপারেশন টেবিলে সবাই যখন আল্লাহর নাম ডাকে, বাবা গো মা গো বলে তখন সে বাবু বাবু (আমার ডাক নাম) বলে চিৎকার করছিল।
একবার মিস ক্যারেজ হবার পর ২য় সন্তানের নিরাপত্তার জন্য নয় মাস বিছানায় সটান শুয়ে ছিল। স্বেচ্ছাবন্দী।
এসব একান্ত পারিবারিক কথা ব্লগে আনার কারন ছোট একটা সংবাদ
প্রবল বৃষ্টির মধ্যে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে ৪০ কিলোমিটার পাড়ি দেয়ার পর হাসপাতালে পৌঁছাতে পারলেও গর্ভের সন্তানকে বাঁচাতে পারেননি ভারতের কেরালার এক যুবক। তবে চিকিত্সা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠছেন তার স্ত্রী।
সোমবার টাইমস অফ ইন্ডিয়ার এক খবরে বলা হয়, কেরালার কোনি জঙ্গলের বাসিন্দা আদিবাসী যুবক আয়াপ্পন মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে প্রবল বৃষ্টির মধ্যে তার সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সুধাকে কাঁধে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। প্রায় ৪০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়ার পর কোক্কাথোডে পৌঁছান আয়াপ্পন। তারপর একটি গাড়িতে করে স্ত্রীকে নিয়ে সন্ধ্যা ৬টার দিকে পাটনামটিটা জেলা হাসপাতালে পৌঁছান। কিন্তু স্ত্রীর খিঁচুনি শুরু হয়ে যাওয়ায় তাকে কোটায়াম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়। এই হাসপাতালের গাইনি বিভাগের প্রধান কুঞ্জামা রায় বলেন, "পুরো পথে কোথাও হাঁটতে না হওয়ায় ওই নারীর জীবন বাঁচানো গেছে।
তবে গর্ভের শিশুটিকে বাঁচানো যায়নি। "
"তাকে যখন হাসপাতালে আনা হয় তখন তার খিঁচুনি ছিলো। এছাড়া উচ্চ রক্তচাপ ও পায়ে পানি জমেছিল তার। " জঙ্গলে বসবাসরত এই দম্পতি মধু ও অন্যান্য জিনিস সংগ্রহ করে তা বিক্রি করে জীবনধারণ করতেন।
আমি ভাবছি আমি আমার স্ত্রী'র জন্য কি করেছি ?
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে ৪০ কি.মি. পাড়ি
অপারেশন টেবিলে সবাই যখন আল্লাহর নাম ডাকে, বাবা গো মা গো বলে তখন সে বাবু বাবু (আমার ডাক নাম) বলে চিৎকার করছিল।
একবার মিস ক্যারেজ হবার পর ২য় সন্তানের নিরাপত্তার জন্য নয় মাস বিছানায় সটান শুয়ে ছিল। স্বেচ্ছাবন্দী।
এসব একান্ত পারিবারিক কথা ব্লগে আনার কারন ছোট একটা সংবাদ
প্রবল বৃষ্টির মধ্যে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে ৪০ কিলোমিটার পাড়ি দেয়ার পর হাসপাতালে পৌঁছাতে পারলেও গর্ভের সন্তানকে বাঁচাতে পারেননি ভারতের কেরালার এক যুবক। তবে চিকিত্সা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠছেন তার স্ত্রী। সোমবার টাইমস অফ ইন্ডিয়ার এক খবরে বলা হয়, কেরালার কোনি জঙ্গলের বাসিন্দা আদিবাসী যুবক আয়াপ্পন মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে প্রবল বৃষ্টির মধ্যে তার সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সুধাকে কাঁধে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।
প্রায় ৪০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়ার পর কোক্কাথোডে পৌঁছান আয়াপ্পন। তারপর একটি গাড়িতে করে স্ত্রীকে নিয়ে সন্ধ্যা ৬টার দিকে পাটনামটিটা জেলা হাসপাতালে পৌঁছান। কিন্তু স্ত্রীর খিঁচুনি শুরু হয়ে যাওয়ায় তাকে কোটায়াম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়। এই হাসপাতালের গাইনি বিভাগের প্রধান কুঞ্জামা রায় বলেন, "পুরো পথে কোথাও হাঁটতে না হওয়ায় ওই নারীর জীবন বাঁচানো গেছে। তবে গর্ভের শিশুটিকে বাঁচানো যায়নি।
"
"তাকে যখন হাসপাতালে আনা হয় তখন তার খিঁচুনি ছিলো। এছাড়া উচ্চ রক্তচাপ ও পায়ে পানি জমেছিল তার। " জঙ্গলে বসবাসরত এই দম্পতি মধু ও অন্যান্য জিনিস সংগ্রহ করে তা বিক্রি করে জীবনধারণ করতেন।
আমি ভাবছি আমি আমার স্ত্রী'র জন্য কি করেছি ?
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে কাঁধে নিয়ে ৪০ কি.মি. পাড়ি
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।