। রাতের আধারে একদল ক্ষুদাত্ব,নিরস্ত্র,ক্লান্ত মানুষের উপর বাকশালী হায়েনাদের তান্ডবকে আড়াল করতে বারবার বলা হচ্ছে হেফাজতের কর্মীরা আগুন দিয়ে কোরআন পুড়িয়েছে।
বায়তুল মোকররমে যে পাশে ঘটনা ঘটে সে পাশে পুলিশের দখলে ছিল।
পুলিশের সামনে আগুন দিল পুলিশ ওদের ধরল না কেন?
ঐ এলাকায় তখন অনেক আওয়ামী মিডিয়া ছিল বায়তুল মোকাররমে আগুন লাগিয়ে কোরআন জ্বালিয়ে দিয়েছে অথচ কারা আগুন লাগাচ্ছে সেটার চিহ্নিত অপরাধীদের স্টিল ছবি তুলতে পারেনি ?
আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে আওয়ামীলীগের দালালী করে আসা দৈনিক ইনকিলাবের সংবাদ
গত রোববার বাদ আসর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেট দিয়ে বেরিয়ে আসছিল মুসল্লিরা। এসময় পূর্ব থেকেই সেখানে অবস্থান নেয়া যুবলীগ সন্ত্রাসীরা মুসল্লিদের মধ্যে যাদেরকে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী কিংবা আলেম মনে হয়েছে, তাদেরকেই লাঠিসোঁটা দিয়ে বেধরক পেটাতে থাকে।
পুলিশ এসময় সন্ত্রাসীদের পাশে নীরব দাঁড়িয়ে থাকে। জীবন বাঁচাতে মরিয়া মুসল্লিরা এ অবস্থায় আর দক্ষিণ গেট মারাননি।
ঠিক তখনই ঘটে চরম অঘটন। যুবলীগ সন্ত্রাসীরা দক্ষিণ গেটের ফুটপাতে বন্ধ থাকা ইসলামী বই ও কোরআন শরীফের দোকানে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এছাড়া তারা ১৫-২০টি জুতার দোকানেও তারা একইভাবে আগুন দেয়।
সংঘর্ষ পরিস্থিতির কারণে রোববার বন্ধ ছিলো ফুটপাতের এসব দোকান। মোড়ানো ছিলো পলিথিন দিয়ে। আগুনের ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে গোটা এলাকা। প্যান্ট-গেঞ্জির দোকান ছাড়াও এসময় পুড়ে যায় কোরআন শরীফসহ বিভিন্ন ধর্মীয় পুস্তকের দোকান।
এসময় সেখানে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক এবং সেই দোকানগুলোর দু’একজন মালিকও উপস্থিত ছিলেন।
কিন্তু অস্ত্র হাতে দাড়িয়ে থাকা সন্ত্রাসী এবং পুলিশের ভয়ে কেউ প্রতিবাদের সাহস পায়নি।
এদিকে গতকাল বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলনে এ ব্যাপারে বলা হয় যে, বায়তুল মোকাররম মসজিদে অবস্থিত বই এর দোকানে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা দেবাশীষের নেতৃত্বে লুটপাট এবং পবিত্র কোরান শরীফসহ ধর্মীয় গ্রন্থসমূহে অগ্নিসংযোগ করা হয়। যা বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়ার খবরে দেবাশীষের ছবিসহ প্রচার করা হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাস্তব প্রমাণ সত্ত্বেও উক্ত ঘটনা হেফাজতে ইসলাম করেছে বলে অপপ্রচার চালিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
যারা ত্যানা প্যাচায়া বলবেন হেফাজত কর্মীরা আগুন লাগিয়ে কোরআন পুড়িয়েছে তাদের কাছে প্রশ্ন
পুলিশের সামনে আগুন দিল পুলিশ ওদের ধরল না কেন?
ঐ এলাকায় তখন অনেক আওয়ামী মিডিয়া ছিল বায়তুল মোকাররমে আগুন লাগিয়ে কোরআন জ্বালিয়ে দিয়েছে অথচ কারা আগুন লাগাচ্ছে সেটার চিহ্নিত অপরাধীদের স্টিল ছবি তুলতে পারেনি ?
বায়তুল মোকাররমের যেদিক থেকে আগুনের সূত্র সেদিক কাদের দখলে ছিল পুলিশ না হেফাজতের? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।