সবটাই চাই। তুমি নয় খানিকটাই দিও,তাও না পারো তো-কিছুই চাইনা। তবুও সবটাই চাইতে চাই। চাইতে দিও..
বিল ক্লিনটন ও হিলারির দাম্পত্য জীবনে অশান্তির ঝর বইয়ে দিয়েছিল ক্লিনটনের নির্বাচনী কর্মী মিস মনিকা লুইনিস্কি।
নির্বাচনী অভিযানের সময়ে মনিকা পরিচিত হন প্রেসিডেন্ট পদ প্রার্থী বিল ক্লিনটনের সাথে।
সেই থেকে মনিকা সিদ্ধান্ত নেন, যে ভাবেই হোক বিলের সাথে তার অন্তরঙ্গ হতে হবে। নির্বাচনী ক্যাম্পেইনের সময়ে অনেকের মতো তিনিও বিলের সঙ্গে ছবি তুলেন। নির্বাচনে বিজয়ের হবার পর এই ছবি দেখিয়ে তিনি সরাসরি চলে যান ক্লিনটনের কাছে। ক্লিনটন তাকে হোয়াইট হাউসে চাকরি দেন। মনিকা এরপর থেকে সুযোগ খুজতে থাকেন কিভাবে বিল ক্লিনটনকে জয় করা যায়।
এক গোধূলি লগ্নে সেই সুযোগ মনিকা পেয়ে যান। হোয়াইট হাউসের এক রুম থেকে আরেক রুমে যাবার সময়ে যে লম্বা করিডোর দিয়ে বিল ক্লিনটন হেটে যেতেন সেই করিডোরে একটি টেবিলের পাশে মনিকা অপেক্ষা করছিলেন । বিল ক্লিনটন আসছেন টের পেয়ে স্কাট তুলে ও প্যানটি খুলে, টেবিলে দুই হাতে ভর করে দেয়ালের দিকে মুখ রেখে তিনি তার নিরাবরন পশ্চাদ্দেশ মেলে রাখেন। এই দৃশ্য দেখে বিল থমকে দাঁড়ান এবং আসংযত হয়ে পড়েন। জানা যায়নি সেই আলো আধারি করিডোরে স্ত্রী হিলারির চাইতে অনেক কম বয়সি কিন্ত অনেক স্ফীত পশ্চাদ্দেশের অধিকারিণীর দেহ বিল তখন হাত বুলিয়ে দিয়েছিলেন কি না ।
কিন্ত এর পরেই তাদের সম্পর্ক অনেক দুর গড়ায় এবং অনেক বিচিএ হয়।
সুযোগ হলেই মনিকা চলে যেতেন বিল ক্লিনটনের ওভাল রুমে। সেখানে তারা বহু ধরনের প্রেমলীলা চালাতেন। বিল ক্লিনটন সিগারেট খেতে ভালবাসতেন । কথিত আছে তিনি সবচাইতে বেশি ভালোবাসতেন মনিকার যোনি রসে সিক্ত সিগারেটে সুখটান দিতে।
এই বিচিএ রুচির জানাজানির হবার পরে আমেরিকায় অনেক স্বামী সিগারেট খাওয়া বন্ধ করে দেন এবং সিগারেট বিক্রি কমে যায়। সেই থেকে সিগারেট খাইয়া নিয়ে বিশ্ব জুড়ে অনেক সেক্স জোকস চালু হয়।
মূল লিখা যায়যায়দিন আমি শুধু কপি করে দিলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।