এ লড়াইয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আমার যুদ্ধাপরাধ
ঠিক দশ বছর আগে। স্পর্শকাতর বিষয়টি প্রথম জানালো দ্রুজ রিপোর্ট। এরপর মিডিয়ায় ব্যাপক হৈচৈ... শোরগোল, মুখরোচক গ্ল্যামার। মিডিয়ার ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ে কেঁপে উঠেছে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজ্যের মসনদ। নারী কেলেঙ্কারী বলেই হয়তো মিডিয়ার ঔৎসুক্য ছিল বেশি।
মিডিয়ার তাণ্ডবে হোয়াইট হাউসে ভাঙতে বসেছিল সংসার। বিল ক্লিনটনের সঙ্গে মনিকা লিউনেস্কির সম্পর্কের কথা নিয়ে মুখরোচক মিডিয়া, অথচ এতে মোটেই কান দিলেন না হিলারি। মিডিয়া তার পিছু ছাড়েনি। ঠিক দশ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে যখন হোয়াইট হাউসের দিকে পা বাড়াচ্ছেন হিলারি ক্লিনটন, তখন পুরোনো সেই সংকটময় দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দিল ফক্স নিউজ। এক টক শোয়ে লিউনেস্কি সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলো হিলারিকে।
হিলারিকে বেশ বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করেছিলেন টক শোয়ের হোস্ট। নিউনেস্কিকে জড়িয়ে প্রশ্ন করা হলো, ‘আপনার কি অস্বস্তি হয়েছিল?’ প্রশ্নকত্রী কথা কেড়ে নিলেন, আমার হলে কিন্তু অস্বস্তি হতো!’ তবে এ কয়দিনে আরো স্মার্ট হয়ে গেছেন হিলারি, না থেমে বলা শুরু করলেন তিনিÑ ‘অস্বস্তিতো বটেই। তবে ক্লিনটনের প্রতি ভালবাসায় আমার কখনোই ভাটা পড়েনি, সন্দেহ হয়নি ওর ভালোবাসা নিয়ে, আস্থা হারাইনি ওর ওপর থেকে। ’ আরো বললেন, ‘মিডিয়ার কানাঘুষা প্রথমে বিশ্বাসই করেননি তিনি। মনিকার সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কথা যখন অস্বীকার করলেন, তখনও তার পাশে ছিলেন হিলারি।
তারও কিছুদিন পর যখন বিল ক্লিনটন স্বীকার করলেন সব, তখন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো তার।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সাবেক প্রেসিডেন্টের সেই অবৈধ প্রেম কাহিনী নিয়ে প্রশ্ন ধেয়ে আসাটাই স্বাভাবিক, এটা মেনে নিয়েছেন হিলারি। মার্কিন নিবাচনের কাভারেজেও নাকি বেশি জায়গা পাচ্ছেন হিলারি, এ অভিযোগ এসেছে বিরোধীদের তরফ থেকে। ংধরভরনহবৎধভরয়@মসধরষ.পড়স
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।