মডারেসন প্যানেল আমাকে ব্যান করায় আমি পোস্ট দিতে পারছিনা। জানিনা এরা কবে আমাকে লিখতে দিবে। এরা হাদিসের নামে করে ভন্ডামী। সহহী হাদিস বলে মুখে ফেনা তুলে অথচ মানার নাম নেই।
দেখুন তাদের ভন্ডামী, নিজেরা নিজেরাই কাটাকাটি করে, এরা বর্তমান মুসলিম বিশ্বে নতুন এক ফেতনা।
আল্লাহ এদের থেকে বাচার তৌফিক দিন- আমিন
জয়পুরহাটের কালাইয়ে আহলে হাদিস আন্দোলনের কোটি টাকার ট্রাস্টি কমপ্লেক্সের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সংগঠনটির দুই পক্ষের অনুসারীরা মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। গত বুধবার একই দিনে দুই পক্ষ সমাবেশ ও ইফতার মাহফিলের নামে ট্রাস্টি কমপ্লেক্স নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করলে প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নেতৃত্ব আর স্বার্থের দ্বন্দ্বের কারণে আহলে হাদিস আন্দোলনের অনুসারীরা বর্তমানে দ্বিধাবিভক্ত। আসাদুল্লাহ আল গালিব একাংশের এবং আবদুস সামাদ সালাফী ও রেজাউল করিম অন্য অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরোধের কারণে অনুসারীরা বিভক্ত হয়ে পড়েছেন।
এর জের ধরে কালাইয়ে অবস্থিত ট্রাস্টি কমপ্লেক্সের নিয়ন্ত্রণ নিতে উভয় পক্ষ মরিয়া হয়ে ওঠে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ২৫ শতাংশ জায়গার ওপর প্রতিষ্ঠিত কমপ্লেক্স ভবনটির বাজারমূল্য কোটি টাকার বেশি। শহরের প্রাণকেন্দ্রে নির্মিত ভবনটির আশপাশের এলাকায় প্রতি শতক জায়গার মূল্য গড়ে তিন লাখ টাকা। তিনতলা ভবনে বিপণিকেন্দ্র ছাড়াও মসজিদ ও মাদ্রাসা রয়েছে।
আসাদুল্লাহ আল গালিবের অনুসারীদের দাবি, কমপ্লেক্সটি তৌহিদী ট্রাস্টের সম্পত্তি।
গালিব হলেন সেই ট্রাস্টের মোতোয়ালি। কাজেই কমপ্লেক্সটি তাঁর অনুসারীদের নিয়ন্ত্রণেই থাকবে। অন্যদিকে সালাফী-রেজাউল করিমের অনুসারীদের দাবি, এটি আহলে হাদিস ট্রাস্টের সম্পত্তি। আর গালিব ট্রাস্টের কেউ নন।
আহলে হাদিসের অনুসারীদের অভিযোগ, আহলে হাদিস আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতাদের বিরোধের সুযোগ নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির স্থানীয় দুজন নেতা কমপ্লেক্সটির নিয়ন্ত্রণের নামে সাধারণ অনুসারীদের সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন।
আগামী নির্বাচনে কালাই পৌরসভার সম্ভাব্য প্রার্থী হওয়ায় তাঁরা একে অপরকে ঘায়েল করতে সাধারণ অনুসারীদের ব্যবহার করছেন।
অভিযোগের ব্যাপারে সালাফী-রেজাউল সমর্থিত অংশের কালাইয়ের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর বিএনপির সহসভাপতি আনিসুর রহমান তালুকদার বলেন, কমপ্লেক্সটি আহলে হাদিস ট্রাস্টের সম্পত্তি। আইনগতভাবে এর নিয়ন্ত্রণ আহলে হাদিসের বর্তমান কমিটির অধীনের রয়েছে। অথচ স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক নেতা সাধারণ কিছু অনুসারীকে কাজে লাগিয়ে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার নামে তাঁদের সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন।
গালিবের সমর্থক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুল ইসলাম তালুকদার দাবি করেন, ‘কমপ্লেক্সটি তৌহিদী ট্রাস্টের।
ট্রাস্টের তত্ত্বাবধায়ক সংগঠনের জেলা আমীর মাহফুজুর রহমান। অথচ সংগঠনের নামে কিছু সন্ত্রাসী কোটি টাকার এ সম্পত্তি আত্মসাতের অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
লিংকঃ ক্লিক করুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।