আমার পোস্ট আমার মতামতঃ যে কারো মতের সাথেই দ্বিমত হতে পারে।
ভূমিকায় যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব বোধ করছিনা, ২০০৯ এর প্রাক্কালে ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই যখন মহাজোট সরকার পুলিশ বাহিনীর দলীয়করণ শুরু করে তখনই \'স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ\' এর সাথে \'পূর্ণ মন্ত্রি সাহারা খাতুন\' এবং সরকার প্রধান \'শেখ হাসিনার\' দ্বিমত শুরু হয়। সারাদেশে যখন পুলিশ বাহিনীকে সরকার নিজের লোক দিয়ে সাজানো শুরু করে তখনই প্রতিবাদ শুরু করেন মন্ত্রীসভার এই তরুণ নেতা। অন্যায়ের সাথে আপোষ নয়। পাছাটা দলীয় আনুগত্যের কাছে বাবার আদর্শের পরাজয় তিনি হতে দেননি।
অপ্রিয় হয়েছেন দলীয় লোকজনের কাছে, পুলিশবাহিনীর কাছে, কিন্তু গণমানুষের চোখে তিনিই প্রকৃত মানুষ যিনি ভোগের প্রস্তাবনাকে দূরে ঠেলে কাজ করতে চান মানুষের জন্য। আর আমরা দেখলাম সোহেল তাজের ভাগ্নে পরিচয় দেয়ায় একজন নিরপরাধ মানুষ আরও অধিক নির্যাতন ভোগ করেছে পুলিশের হাতে।
-
তখন আশ্চর্য হলাম, \'এই লোক আওয়ামীলীগে কিভাবে থাকে!!!\' অবশেষে একদিন তিনি সরে দাঁড়ালেন মন্ত্রিত্ব থেকে। আজ সাংসদ পদবীও ছাড়লেন। স্যালুট বস।
-
বর্তমান দেশের রাজনীতিতে যে কয়জন মানুষকে আমার দৃষ্টিতে এপ্রেশিয়েটেবল মনে হয় তারা হলেন তারেক রহমান, মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগির, ওবায়দুল কাদের, তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ, আনম এহসানুল হক মিলন, মাহী বি চৌধুরী, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ...
[b]যে কারো ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ থাকতে পারে, আমার অভিব্যক্তি এটাই...... [/b]
সোহেল তাজের খোলা চিঠি
আর সক্রিয় রাজনীতি নয় ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।