আমি ফিফা চেয়ারম্যান হতে চাই। চেয়ারম্যান হলে আমার নাম হবে জন ফু সোহেল
ডেসটিনির বিরুদ্ধে চক্রান্ত বন্ধ এবং একটি গ্রহণযোগ্য ডিরেক্ট সেলিং আইনের দাবিতে গতকাল রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিভিন্ন সংগঠন মানববন্ধন করেছে।
এ সময় সংগঠনের নেতারা বলেন, প্রায় এক যুগ ধরে ডেসটিনি দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য কাজ করে আসছে। এর ফলে অর্ধকোটি জনগোষ্ঠী এর মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করছে। কিন্তু একটি অসাধু চক্র ডেসটিনিকে ধ্বংস করার অশুভ পাঁয়তারা করছে।
তারা অব্যাহতভাবে মিথ্যাচার চালিয়ে এশিয়ার সর্ববৃহৎ ডিরেক্ট সেলিং কোম্পানির বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে। বক্তারা বলেন, দেশের অর্ধকোটি
মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে কেন ওই অপশক্তি চক্রান্ত করছে তা সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে। এদের মুখোশ উন্মোচন করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন নেতারা।
যৌথভাবে মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করে সচেতন নাগরিক সমাজ, জার্নালিস্ট সোসাইটি ফর হিউমান রাইটস ও বাংলাদেশ মেধা বিকাশ সোসাইটি। মানববন্ধনে ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিক অ্যান্ড কিডনি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ডা. সালাহউদ্দিন মাহমুদ, জার্নালিস্ট সোসাইটি ফর হিউমান রাইটসের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. মনির হোসেন, মহাসচিব সাংবাদিক মফিজুর রহমান খান বাবু, বাংলাদেশ মেধা বিকাশ সোসাইটির চেয়ারম্যান এস এম আনোয়ার হোসের অপু, লায়ন মো. শহীদুল্লাহ, এ কে সরকার শাওন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নেতারা আরো বলেন, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে উদ্দেশ্যমূলকভাবে অপপ্রচার চালিয়ে চিহ্নিত একটি গোষ্ঠী সরকারকে নানাভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। এর আগে ওই চক্রটি আতঙ্ক সৃষ্টি করে ডেসটিনির লাখ লাখ ক্রেতা-পরিবেশক ও বিনিয়োগকারীকে রাস্তায় নামিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে।
বক্তারা বলেন, কিসের স্বার্থে ওই চক্রটি ডেসটিনির বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে তার কারণ খুঁজে বের করার সময় এসেছে। দেশের স্বার্থে, অর্থনীতির স্বার্থেই তা করতে হবে। অর্ধকোটি মানুষের স্বার্থের দিকে তাকিয়ে সরকারের প্রতি এর কারণ অনুসন্ধানের দাবি জানান মানববন্ধনের বক্তারা।
নেতারা বলেন, ডিরেক্ট সেলিং আইন পাস হলে এই ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা তৈরি হবে। পরিবেশকদের স্বার্থ সংরক্ষিত হবে। কেউ চাইলেই এমএলএমের নামে প্রতারিত করতে পারবে না এবং আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ আরো বৃদ্ধি পাবে।
২৫০ হাত ব্যানার নিয়ে ডেসটিনির নববর্ষের র্যালি
দোহার প্রতিনিধি
ডায়মন্ড, ডায়মন্ড, ডেসটিনির শুভযাত্রা, শুভ হোক, শুভ হোক। হাজারো মানুষের কণ্ঠে এমন সেস্নাগানে দোহারের রাস্তাঘাট আর জয়পাড়া পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে মাঠ মুখরিত হয়ে উঠেছিল।
সেখানেই শেষ নয়, ডেসটিনির দোহার নেট অফিসের নেতৃত্বে পিএসডি, এক্সিকিউটিভ ক্রেতা-পরিবেশকসহ প্রায় ১ হাজার মানুষের র্যালি জয়পাড়া কলেজ থেকে করম আলী মোড়, থানা রোড ও উপজেলা গেট হয়ে রতন ভাস্কর দিয়ে জয়পাড়া পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে এসে শেষ হয়। র্যালিতে দোহারের বিভিন্ন স্তরের মানুষ ও ডেসটিনির ডিস্ট্রিবিউটররা অংশগ্রহণ করেন। ডেসটিনির আয়োজনে দোহারে এত বড় র্যালি মানুষকে অবাক করে দিয়েছে। সবারই মাথায় ছিল ডেসটিনির ফেস্টুন আর মোটরসাইকেলের মাধ্যমে আনন্দ-উল্লাস। পহেলা বৈশাখ নববর্ষ উপলক্ষে আয়োজনে ছিলেন_ ডেসটিনি-২০০০ লিঃ-এর পিএসডি মো.শাহ্জাহান, মো. ফিরোজুল ইসলাম, মো. খোরশেদ আলম, মো. আক্তার হোসেন, মো. শাকিল আহম্মেদ, মো. আনিছ আহম্মেদ, মো. সামসুজ্জামান জুয়েল, মো. রিয়াজুল ইসলাম, মো. রাইসুল, মো. রায়হানসহ ডেসটিনির এক্সিকিউটিভরা।
জয়পুরহাটে ডেসটিনি পরিবারের র্যালি
জয়পুরহাট প্রতিনিধি
পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে শনিবার সকাল ১০টায় জয়পুরহাটে ডেসটিনি পরিবারের ৫ সহস্রাধিক সদস্যের অংশগ্রহণে এক বিশাল র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ডেসটিনি-২০০০ লিঃ-এর টিম সাপোর্ট (ডোরা) অফিসে এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে পিএসডি রায়হান এবনে ফজলের সভাপতিত্বে টিম সাপোর্ট (ডোরা) অফিসে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তব্য রাখেন পিএসডি বেলাল হোসেন, আসাদুজ্জামান, আনিছুর রহমান খোকন, ফারহা-নাজ, মোত্তাকিন হোসেন, পিডি শশাঙ্ক সরকার বাপ্পি, জিডি মাসুম রেজা, মামুনুর রশিদ, মো. মিনারুল ইসলাম প্রমুখ। বক্তারা কয়েকটি গণমাধ্যমে ডেসটিনির বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশনের তীব্র প্রতিবাদ এবং সেই সঙ্গে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের জন্য সাংবাদিকদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানান। বক্তারা আরো বলেন, জয়পুরহাটে প্রায় ৩০ হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ডেসটিনির মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়ে এখন বেকারত্বেও অভিশাপ থেকে মুক্ত।
পাশাপাশি বৈধপথে কারো ক্ষতি না করে জীবিকা নির্বাহ করছে। বক্তারা সুস্পষ্ট নীতিমালার ব্যাপারে সরকারের কাছে আবারো আবেদন জানান।
কক্সবাজারে ডেসটিনির বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা
কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারে ডেসটিনি ডিস্ট্রিবিউটর ফোরামের উদ্যোগে বাংলা নববর্ষ ১৪১৯ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা গত শনিবার সকাল ৯টায় কক্সবাজার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস (পিটিস্কুল) থেকে শুরু হয়ে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান এবং মিষ্টিমুখের মাধ্যমে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় প্রায় ২ হাজার ডিস্ট্রিবিউটর এবং ১০০ মোটরসাইকেল আরোহী অংশগ্রহণ করেন। শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীরা ঢোল, বাঁশি, ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে নববর্ষকে স্বাগত জানান।
সব ডিস্ট্রিবিউটর হাত ও মাথায় লাল-সবুজের পতাকা নিয়ে আগামী দিনের সোনার বাংলা গড়ার দৃঢ় শপথ নেন। শোভাযাত্রা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান শেষে এক সংক্ষিপ্ত সভায় ডেসটিনি ডিস্ট্রিবিউটর ফোরামের নেতারা অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে সবাইকে সততার সঙ্গে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ফোরামের আহ্বায়ক পিএসডি এস এম মুজিবুল হক, যুগ্ম আহ্বায়ক পিএসডি ছানা উল্লাহ, সদস্য সচিব পিএসডি বুলবুল তালুকদার, উপদেষ্টা ডাবল পিএসডি মুহাম্মদ নুরুল আজিম, নেট কর্মকর্তা ফসিউল আলম, নারী নেত্রী মুক্তিযোদ্ধা খুরশীদ আরা হক, পিএসডি রিয়াদ আরেফিন রিগ্যান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পিএসডি মুহাম্মদ ছলিম উল্লাহ সুজন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।