আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অবহেলিত রেল-মন্ত্রনালয়ের কফিনে পেরেক ঠুকে স্তব্দ করে দেওয়াই কি লক্ষ?

। অনেস্টি ইজ দ্যা বেস্ট পলেসি। " If your actions inspire others to dream more,learn more,do more and become more,you are a leader" প্রসঙ্গ:- সু .বাবু। জনাব, সুরন্জিত বাবু এ,পি, এস এবং পি, এস শব্দের অর্থ আপনি জানেন না এতটা অকালকুষ্মান্ড নিশ্চই আপনি নন। এ,পি,এস কিংবা পি,এস একান্তই অনুগত ও বাধ্য : সাধারণত তেমন কাউকেই নিযুক্ত করা হয়,এই পদ গুলোতে।

আপনার এ,পি,,এস আপনার অজানা মতে কোনো কাজ করলে তার দ্বায় দায়িত্ব আপনি নেবেন না তা জানা কথাই। কিন্তু আপনার এ,পি,এস এমন কোনো কাজ করার সাহস কোথায় পেলো যাতে আপনার সারা জিবনের রাজনৈতিক অস্তিত্য হুমকির মুখে পড়ে যায়। এর কোনো সদুত্তর কি আপনার জানা আছে? কথার মারপ্যাচে না গিয়ে সরাসরি উত্তর দিন ,আপনি কি এই দুর্ণিতী বানিজ্যের প্রধান অংশিদার না আপনি পুত-পবিত্র সরকারের শুধুই একজন মন্ত্রী? যদি সত্যিই সৎ হয়ে থাকেন তাহোলে এই মুহুর্তে পদত্যাগ করে সত্য উন্মোচনে সহযোগিতা করুন। যা দৃস্টান্ত হোয়ে থাকবে ভবিষ্যতের জন্য। তোফায়েল আহম্মেদ,মতিয়া চৌধুরি, শেখ রাজ্জাক আলি,বি চৌধুরি, মৃত আঃ রাজ্জাক,স্পিকার আঃ হামিদ সহ আরও কিছু ছোটখাট বামপন্থী দলের নেতা আছেন যাদেরকে আমরা রাজনিতীর প্রথম কাতারের সৈনিক হিসেবে জানি।

অপরাজনিতীর এই পরিবেশে এখনও আপনাদের দেখে অনুপ্রানিত হোয়ে রাজনিতীর ময়দানে প্রবেশ করে অনেকেই। আপনাদেরকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করে পার্লামেন্টে ভুমিকা রাখতে চায় নতুন প্রজন্ম। তাই আপনাদের রাজনৈতিক অপমৃত্যু আমাদের কাম্য নয়। এবং এমন কোনো বিতর্ক জন্ম নিক আপনাদেরকে ঘিরে যাতে আমাদের বলতে না হয়, ধরনী দ্বিধাবিভক্ত হও আমি তোমার মধ্যে প্রবেশ করে লজ্জা নিবারন করি। বিগত চারদলিয় জোটের শাসনামলে দুর্ণিতীকে রাস্ট্রিয়ভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়েছিলো বলেই :তাদেরকে ধিক্কার জানিয়ে বিদায় করে বিপুল ভাবে জয়ী করেছিলো আপনাদের বাংলার জনগণ।

নিশ্চই ফুটন্ত গরম জল থেকে টগবগ করা তেলে পরার জন্য নয়। দয়া করে সৎ থেকে দেশ পরিচালনা করতে না পারলে এবার ক্ষান্ত দিন ,আপনারা অনেক করেছেন দেশের জন্য এখন সত্যিকার অর্থেই দেশের জন্য যারা কিছু কোরতে চায় তাদেরকে কিছু করার সুযোগ দিন। এতে আপনারাও বাচবেন আর আমরাও কিছুটা নিঃশ্বাস ছেড়ে বেচে উঠি। মানুষের একটা জিবনে কত অর্থের প্রয়োজন ?আজ বাদে কাল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলে কারো যায়গা হবে সাড়ে তিন হাত মাটির নিচে আবার কেউবা চিতায় পুড়ে ছাই হোয়ে যাবে। তাহোলে একটা মানুষের জিবনে ধন সম্পদ এতটাই কাম্য হওয়া উচিত যাতে সে মান-সন্মান নিয়ে জিবন যাপন করতে পারে এবং কারো কাছে হাত পাততে না হয় অর্থাৎ কারো মুখাপেক্ষি হোতে না হয়।

এর বেশি চাওয়া যেনো কারো না হয়। কার জন্য এই সম্পদের পাহাড় গড়ে যেতে চান?উত্তরাধিকারিদের ডেকে জিজ্ঞেস করে দেখুনতো তারা কি আপনার পাপের তিল পরিমান গ্রহণ করতে রাজি আছে কিনা ?তাহোলে কেনো এই অর্থহীন প্রতিযোগিতা। বরং মানুষের জন্য কিছু করে যেতে পারলে সেটাই হবে জিবনের সবচেয়ে বড় সঞ্চয় এর চেয়ে বড় সঞ্চয় আর কিছুই হোতে পারেনা। চারিদিকেই তো দেখছি ১০০ অথবা ২০০ বছর পুর্বে কিংবা তারো পুর্বে যারা পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন অথচ তাদের কৃতকর্মের জন্য আজো মানুষের মনে অম্লান হয়ে আছেন। যে সঞ্চয়ের মাধ্যমে শতাব্দির পর শতাব্দি মানুষেরঅন্তরে বেচে থাকা যায় তার চেস্টা না করে আমরা বাহ্যিক লোভ লালসা চরিতার্থ করার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত।

ধিক আমাদের এই পংকিল প্রতিযগিতাকে। বিঃ দ্রঃ- একান্তই আমার নিজস্ব ভাবনা। ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে খুশি হবো। প্রবাসের ব্যাস্ততায় সব কিছু সাজিয়ে গুছিয়ে করা হোয়ে উঠেনা এই জন্য দুঃখিত। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।