আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ক্যানেইডিয়ান বলদ বাঙালকে হাইকোর্ট দেখায়ঃ আভাটারের যূগে ভাঙা স্যুটকেসের কাহিনী!

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে নির্বাচনের পূর্বে বলেছিল যে প্রতি ঘরে একটি চাকুরী দেওয়া হবে। কিন্তু বাস্তবে ঘুষ ব্যাতীত চাকুরী স্বপ্নেও পাওয়া যায় না। আর ঘুষের পরিমাণও কয়েক লক্ষ টাকা। আবার গুরুত্বপূর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্স এ্যামেচার ব্যাক্তিদের ঘুষের মাধ্যমে লাইসেন্স দিতে নৌ-মন্ত্রী যোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে। সব মন্ত্রণালয়েই ঘুষ ব্যাতীত কাউকে চাকুরী দিচ্ছে।

এমনকি কাছের আত্নীয়কেও না। হয়ত পরিমাণটা একটু কম। এই যখন অবস্থা তখন গত সোমবার রেল মন্ত্রী সুরঞ্জিতের এপিএস, রেলওয়ের কর্মকর্তা ৭০ লক্ষ টাকা সহ আটক হল তখন জানা গেল যে তারা সংশ্লিষ্ট বিভাগের চাকুরী নিয়োগ প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত। এই টাকা তারা সুরঞ্জিত সেনের জিগাতলার বাসায় নিয়ে যাচ্ছিলেন; http://www.mediafire.com/?wrufudbcbufuspm আমরা দেখেছি যে কিভাবে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ এবং শেয়ার বাজারে আওয়ামী-বাকশালী গং হরিলুট করে আজকে দেশকে দেউলিয়া করে ফেলেছে। তাই হাসিনাকে বিশ্বব্যাংক সহ অল্প সুদে কেউ ঋণই দিতে চাচ্ছে না।

উপরন্ত তাদেরকে হাসিনা শাসিয়ে দিয়ে জনগণকে শুনায় যে তার বাপ মুজিব ডলার ছাড়াই নাকি দেশ চালিয়েছিল তিনিও পারবেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে হাসিনা এখন বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে বন্ধক দিয়ে ঋণ নিবেন। এই যখন র্দূনীতি ও দেশের বেহাল অবস্থা তখন ক্যানেইডিয়ান বুদ্ধির ঢেকি বলদ অতীতের মিথ্যা ইস্যু নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্তর নামে ভাড়ামু শুরু করেছে। যে মুজিবের সময় সাড়ে ৭ কোটি কম্বল চুরি, ৭৪ এর র্দূভিক্ষ ও তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ হয়েছিল সেখান থেকে শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের বিধ্বস্ত অর্থনীতিকে পুনঃউদ্ধার করেছিলেন। বাংলাদেশ উনার সময়েই ইতিহাসে প্রথম চাউল রপ্তানী করেছিল(আবুল মকসুদ প্রঅলো ৮ই জানুয়ারী ২০০৮)।

আজকে দেশের অবস্থা ১৯৭২-৭৫ সালের চেয়েও অধম। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আজ বিপন্ন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার নামে এখন দেশের অস্তিত্বই হুমকির মুখে। তারপরেও শহীদ জিয়া ও বিএনপিকে নিয়ে অহেতুক অযৌক্তিক ভাবে বদনাম করে। তার কথা হল আলীগ যত খুশী চুরি করে করুক কিছু বলা যাবে না।

তাতে নাকি বিএনপির দোষ ঢাকা পড়বে! এই রকম চামচামী কথা খুবই র্দূলভ। তারা দিন বদলের কথা বলে ক্ষমতায় এসে হাসিনা ও তার এই চামচা জনগণকে বলদ ভাবছে। তারা মনে করছে যে এটা বুঝি বাকশালী কায়দায় সব মিডিয়া ও ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রিত হবে। তাই তাদের কথা সবাই মেনে নিবে। কিন্তু এটা যে আভটারের যূগ কোন কিছুই লুকানো যায় না।

তা তারা বার বার ভুলে যায়। এমনকি হাসিনার প্রধান শরীক জাপার প্রধান এরশাদও বলেছেন এই তথ্যপ্রযুক্তির যূগে কিছুই লুকানো যায় না তারপরেও বলদটা সুরঞ্জিতকে বাচানোর জন্য পুরোনো ভাঙা রেকর্ড বাজিয়েই যাচ্ছে। বিএনপি কোন অন্যায় করলে সেটা র্দূনীতি আর সুরঞ্জিত বা আলীগের কেউ করলে সে ফেসে গেছে। বলদের মত কুলাঙ্গারদের জন্যই দুদক আবুল হোসেনের হাজার কোটি টাকারা র্দূনীতি খুজেই পায় না। বেশী ফাজিলপানা ও কুটিলতা করতে গেলে চরম মতলববাজরা নিজেদেরকে বলদের পর্যায়ে নামিয়ে আনে তা ক্যানেইডিয়ান বলদটা কোন কেয়ারই করে না।

 ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.