আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
১/১১ উত্তর বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ও পত্রিকায় আলীগের ৪ সংস্কারপন্থীর একজন তোফায়েলের সাফ দাবী ছিল যে এমন সংস্কার আনবে যাতে দল গণতন্ত্র, জবাবদিহিতা ইত্যাদি থাকবে। দলে যে মানবে সে থাকবে আর যে মানবে না যদি তা দলীয় প্রধান হয় তাকেও দল ছেড়ে দিতে হবে। বাকী তিন নেতারও একই সুর। এমনকি সাবের চৌধুরী, মুকুল বোস ইনারাও সংস্কারপন্থী হয়ে যান। পরে হাসিনার সাথে সাবের টরোন্টোত দেখা করতে গেলেও সাক্ষাৎ পাননি।
আর মুকুল বোসকে আলীগের কর্মীরা ধোলাই এবং অধ্যাপক আবু সাঈদকে ধাওয়া দেয়। পরে হাসিনা মূক্ত হওয়া এবং ক্ষমতায় এসেও উক্ত চার নেতার বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেননি এবং বর্তমানে সুরঞ্জিতের জন্য নতুন রেল মন্ত্রণালয় গড়ে তাকে পূর্ণমন্ত্রী বানিয়েছেন। অথচ ১/১১ এর পর সম্ভব হলে এই সংস্কারের নামে পল্টিবাজ নেতারা হাসিনাকে আলীগ হতেই উচ্ছেদ করে নিজেরাই দল চালাত।
আর বিশ্ববেহায়া যা আওয়ামী ঘরাণার পটুয়া কামরুল হাসান এরশাদকে উপাধি দেয় তাকেই হাসিনা সময় মত কাছে নেয় আবার জেলেও পুড়ে। এরশাদও প্রথমে মহাজোট সরকারের গুণগাণ করলেও এখন বেশ সমালোচনা করেন।
কিন্তু না এরশাদ মহাজোট ছাড়ে না হাসিনা তাকে তাড়িয়ে দেয়। বহাল তবিয়তেই আছে।
কিন্তু উপরক্ত পল্টিবাজ নেতাদের ও বিশ্ব বেহায়া এরশাদ যার যৌবন, প্রৌঢ়ত্ব ফুরিয়ে বৃদ্ধ হয়ে গেছে তাদেরকে নিয়ে কোন চিন্তা ভাবনাই নেই ঐ ক্যানেডিয়ান বুদ্ধির ঢেকির! এখন যদি কেউ খালেদার দলে ভিড়ে তাতে যত্ত দোষ হয়ে যায়। তাই নোংরা ভাষায় এর সমালোচনা। আবার কানাডার গুণগাণ গায়।
মতলববাজীরও একটা সীমা আছে কিন্তু বেশী মতলববাজী করতে যেয়ে নিজেকে বলদের পর্যায়ে নামিয়ে দেয়! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।