আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
উইকলি ব্লিটজের মালিক সালাহ উদ্দিন শোয়েব চৌধুরী ইসরাইলপন্থী আমরা তা জানি এবং খুব বেশী তাকে নিয়ে লেখা হয়। বস্তুত ২০০৩ সালে ইসরাইল যাওয়ার পথে ঢাকায় এয়ারপোর্টে আটক হয়। তারপর ১৭ মাস জেলে বন্দী থাকে। সে বিগত জোট সরকারের হাতেই বেশী মার খায়। এখন সে কোন দুঃখে বিএনপি-জামাতকে ফেভার করবে? আজকে সে নিরপেক্ষ ভাবে এবং সম্ভবত সৌদি সুত্রেই তাদের কূটনীতিক খালাফ হত্যার ব্যাপারে রিপোর্ট দিয়েছে।
কিন্তু আওয়ামী-বাকশালী গংদের এই নিয়ে ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তারা প্রায়ই ৭১এর ইতিহাস নিয়ে পাকিস্তানের সিদ্দিক সালিকের রেফারেন্স টানে যা তাদের পক্ষে যায়। আর বিপক্ষে গেলেই সে জামাতী, পাকি ও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি! খালাফকে এমন ভাবে গুলি করা হয়েছে যেখানে রাস্তায় চলমান কোন ব্যাক্তিকে এভাবে খুব কাছে থেকে নির্দিষ্ট ব্যাক্তিকে গুলি করা যায় না। এটা অবশ্যই অন্য কোথাও খুন হয়েছে। মানুষের মৃত দেহ দেখে বুঝা যায় সে কতক্ষণ আগে মারা গেছে।
তাই প্রত্যক্ষদর্শী নিরাপত্তা কর্মী তাদের বর্ণণাতে এই হত্যাকান্ডের সময় এখন পরিস্কার। তারপরেও এখন ব্লিটজ এখন মিথ্যাবাদী হয়ে গেল। তার ইসরাইলের কানেকশন এসে গেল। বর্তমান হাসিনার সরকারকে বিপদে ফেললে ইসরাইলের কি লাভ? অথচ তাদেরই দলের শক্ত সমর্থক ও আইনজীবি হিসেবে সক্রিয় ব্যারিষ্টার আমিরুল ইসলামের কন্যা ব্যারিষ্টার তানিয়া আমির প্রকাশ্য ইসরাইল সমর্থক। সংবাদপত্র ও টিভিতে প্রকাশ্যে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়।
কিন্তু ক্যানেইডিয়ান বলদ এখানে তানিয়া আমিরের কোন দোষ খুজে পায় না। এখন সব দোষ শোয়েব চৌধুরীর। অথচ যেহেতু তার রিপোর্টে ইরান জড়িত নয় তাতে ইসরাইলের কোন লাভ নেই। আওয়ামী-বাকশালীদের এই মতলববাজি রাজনীতির কোন শেষ নাই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।