এ শহর ছেড়ে আমি পালাব কোথায়
আপনি হয়তো অফিসে নির্জন কক্ষে বসে আছেন। ভাবছেন আপনি সেখানে একা; কিন্তু না। আপনার সঙ্গে প্রতি ঘণ্টায় ৩ কোটি ৭০ লাখ বন্ধু যোগ দিচ্ছে। এটাই হলো ইয়েল ইউনিভার্সিটির গবেষকদের সাম্প্রতিক গবেষণার সারকথা। গবেষণা শেষে তারা বলেছেন, আপনার ওই ৩ কোটি ৭০ লাখ বন্ধু আর কেউ নয়, ব্যাকটেরিয়া।
আপনার সঙ্গে এদের বন্ধুত্ব এ কারণেই বলা হচ্ছে যে, এদের উত্পাদক আপনি
নিজেই। আপনার নিঃশ্বাসের সঙ্গে প্রতি ঘণ্টায় আপনি ওই পরিমাণ ব্যাকটেরিয়া পরিবেশে ছাড়ছেন। এটাই হলো অণুজীব বিজ্ঞানীদের গবেষণার সাম্প্রতিক ফল।
গবেষক দলের প্রধান ইয়েল ইউনিভার্সিটির পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক প্রফেসর জরদান পেকসিয়া বলেন, আমরা এক ধরনের ‘মাইক্রোবায়াল সুপ’-এ (ধুলাবালু, ও জীবাণু মিশ্রিত পরিবেশ) বাস করছি। আর এগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন অণুজীবের একটি বড় উপাদান।
তিনি বলেন, বেশিরভাগ লোক এসব জীবাণু ফের নতুনভাবে গ্রহণ করছেন, যা এর আগেও জমা (শরীরে) করে রেখেছিলেন। আমাদের ঘরের মেঝেতে ছড়িয়ে থাকা ধুলাবালুই হলো ব্যাকটেরিয়ার জন্য সবচেয়ে বড় উত্স, যা আমরা নিঃশ্বাসের সঙ্গে পরিবেশে উন্মুক্ত করি।
গবেষকরা মানুষের শরীরে ব্যাকটেরিয়ার ক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য ইয়েল ইউনিভার্সিটির ছোট্ট একটি কামরা বেছে নেন। পরে সিদ্ধান্ত নেন, ওই কামরাটির মেঝে তারা রুটিন করে টানা চার দিন ধরে আটবারেরও বেশি সময় পর্যবেক্ষণ করেন। এজন্য তারা সবসময় কামরার দরজা-জানালা বন্ধ রেখেছিলেন।
একইসঙ্গে কক্ষের তাপ-নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও রাখা হয়েছিল স্বাভাবিক স্তরে। এ অবস্থায় পর্যবেক্ষণকালে যেসব উপাদান পেয়েছেন, সেগুলোকে তাদের আকার অনুযায়ী আলাদা করেছেন। পদ্ধতিটিকে তারা ‘দ্য মাস্টার ভেরিঅ্যাবল’ (প্রধান পরিবর্তনশীল) বলে বর্ণনা করেছেন।
গবেষণা শেষে বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন, ১৮ শতাংশ ব্যাকটেরিয়া মানুষ ও বিভিন্ন উদ্ভিদের প্রতিরোধকসহ অন্যান্য উেসর মাধ্যমে বসবাসের কক্ষটিতে প্রবেশের সুযোগ পাচ্ছে। সূত্র : ডিসকভারি নিউজআপনি হয়তো অফিসে নির্জন কক্ষে বসে আছেন।
ভাবছেন আপনি সেখানে একা; কিন্তু না। আপনার সঙ্গে প্রতি ঘণ্টায় ৩ কোটি ৭০ লাখ বন্ধু যোগ দিচ্ছে। এটাই হলো ইয়েল ইউনিভার্সিটির গবেষকদের সাম্প্রতিক গবেষণার সারকথা। গবেষণা শেষে তারা বলেছেন, আপনার ওই ৩ কোটি ৭০ লাখ বন্ধু আর কেউ নয়, ব্যাকটেরিয়া। আপনার সঙ্গে এদের বন্ধুত্ব এ কারণেই বলা হচ্ছে যে, এদের উত্পাদক আপনি
নিজেই।
আপনার নিঃশ্বাসের সঙ্গে প্রতি ঘণ্টায় আপনি ওই পরিমাণ ব্যাকটেরিয়া পরিবেশে ছাড়ছেন। এটাই হলো অণুজীব বিজ্ঞানীদের গবেষণার সাম্প্রতিক ফল।
গবেষক দলের প্রধান ইয়েল ইউনিভার্সিটির পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক প্রফেসর জরদান পেকসিয়া বলেন, আমরা এক ধরনের ‘মাইক্রোবায়াল সুপ’-এ (ধুলাবালু, ও জীবাণু মিশ্রিত পরিবেশ) বাস করছি। আর এগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন অণুজীবের একটি বড় উপাদান। তিনি বলেন, বেশিরভাগ লোক এসব জীবাণু ফের নতুনভাবে গ্রহণ করছেন, যা এর আগেও জমা (শরীরে) করে রেখেছিলেন।
আমাদের ঘরের মেঝেতে ছড়িয়ে থাকা ধুলাবালুই হলো ব্যাকটেরিয়ার জন্য সবচেয়ে বড় উত্স, যা আমরা নিঃশ্বাসের সঙ্গে পরিবেশে উন্মুক্ত করি।
গবেষকরা মানুষের শরীরে ব্যাকটেরিয়ার ক্রিয়া পর্যবেক্ষণের জন্য ইয়েল ইউনিভার্সিটির ছোট্ট একটি কামরা বেছে নেন। পরে সিদ্ধান্ত নেন, ওই কামরাটির মেঝে তারা রুটিন করে টানা চার দিন ধরে আটবারেরও বেশি সময় পর্যবেক্ষণ করেন। এজন্য তারা সবসময় কামরার দরজা-জানালা বন্ধ রেখেছিলেন। একইসঙ্গে কক্ষের তাপ-নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও রাখা হয়েছিল স্বাভাবিক স্তরে।
এ অবস্থায় পর্যবেক্ষণকালে যেসব উপাদান পেয়েছেন, সেগুলোকে তাদের আকার অনুযায়ী আলাদা করেছেন। পদ্ধতিটিকে তারা ‘দ্য মাস্টার ভেরিঅ্যাবল’ (প্রধান পরিবর্তনশীল) বলে বর্ণনা করেছেন।
গবেষণা শেষে বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন, ১৮ শতাংশ ব্যাকটেরিয়া মানুষ ও বিভিন্ন উদ্ভিদের প্রতিরোধকসহ অন্যান্য উৎসর মাধ্যমে বসবাসের কক্ষটিতে প্রবেশের সুযোগ পাচ্ছে। সূত্র : ডিসকভারি নিউজ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।