অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ৩৩ লাখ টাকা ও সাবেক অর্থমন্ত্রী ৩১ লাখ টাকা কর দিয়ে তাদের অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করেন।
সংশ্লিষ্ঠ সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া সোয়া কোটি টাকা অপ্রদর্শিত আয় ঘোষণা করেন। এর বিপরীতে তিনি কর দেন ৩৩ লাখ টাকা এবং সাইফুর রহমান কর দেন প্রায় ৩১ লাখ টাকা। এনবিআরের উচ্চ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এর সত্যতা স্বীকার করেন। অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার অর্থই হচ্ছে তারা প্রকৃত আয় কম দেখিয়ে সরকারের কাছে ভুল তথ্য দিয়েছেন।
খালেদা জিয়া সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে ট্যাক্সের টাকা জমা দিয়ে তার সম্পদ বিবরণীর একটি কপি এনবিআরে পাঠিয়েছেন। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে খালেদা জিয়ার আইনজীবী আহমেদ আজম খান সমকালকে বলেছেন, তিনি কালো টাকা সাদা করেননি, সরকারের দেওয়া সুযোগ নিয়ে টাকা বৈধ করেন। জানা গেছে, খালেদা জিয়া কর অঞ্চল-২-এর অধীনে সার্কেল-২২-এ কর পরিশোধ করে অপ্রদর্শিত আয়ের সুযোগ নেন। কিন্তু তার টাকা বৈধ করার প্রক্রিয়া অস্বচ্ছ থাকায় রাজস্ব বোর্ড তা গ্রহণ করেনি। রাজস্ব বোর্ড থেকে বলা হয়েছে, খালেদা জিয়া রিটার্ন ছাড়াই টাকা বৈধ ঘোষণা করেছেন যা আইনবহির্ভূত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।