কবঠ আমি হাসিব না কাদিব তাহাই ভাবিয়া পাইতেছি না। পাগলা সালোয়ারের পরিবর্তে যে মহামানবটি বিএনপির সাধারন সম্পদকের দায়িত্ব পালন করিতেছেন। তিনি যে শুধু পাগলছাগল তাহাই নয় অন্ধ ও বধিরও বটে। তিনি সমুদ্রসীমার ব্যাপারে সরকারের কোন কৃতিত্ব আছে বলিয়া মনে করিতে পারিতেছেন না। তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ভুয়সী প্রসংশা করিয়াছেন এবং তিনি আরো বলিয়াছেন তাহাদের কর্মনৈপুন্যেই নাকি এই রায় বাংলাদেশের পক্ষে আসিয়াছে, খবরে প্রকাশ একমাত্র দীপুমনি ছাড়া পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের সমস্ত কর্মকর্তা কর্মচারিরাই বিএনপির বেতনভুক্ত কর্মচারী।
তবুও আমাদের ভাগ্য ভালই বলিতে হইবে, তিনি যদি বলিয়া বসিতেন এই সমুদ্রসীমা প্রাপ্তির পুরো কৃতিত্ব পাকিস্তানের তাহা হইলেই বা আমরা কি করিতে পারিতাম। কিছুই করিতে পারিতাম না। পাকিস্তানের পাক অর্থে যাদের নির্বচনি বৈতরনি পার হইতে হয় তাহারা এই জাতীয় প্রলাপ বকিবেন না কি সরকারের গলায় মালা পড়াইয়া নৃত্য করিবেন।
মহাসমাবেশ করিয়াও কোন কাজের কাজটি হইল না। বিএনপির দেখানো পথেই আম্বা সয়তান গুলি পুরা সমাবেশটাকেই পন্ড করিয়া দিল।
ইহাতে বিএনপির একটি লাভ ঠিকই হইয়াছে তাহারা অন্তত এইটুকু বলিতে পারিবেন যে, আম্বারা আমাদের চাইতে নতুন কিছু জাতীকে উপহার দিতে পারে নাই। আমরা যাহা যাহা করিয়াছি তাহারাও ঠিক তাহাই করিতেছে। তবে একটি কথা স্বীকার করিতেই হইবে যে, বারো তারিখের সমাবেশ হইতে হিংশ্রতা ছড়াইয়া পড়িতে পারে নাই। বিএনপির মহাসমাবেশ এর কারনে একটি জীবনও নষ্ট হয় নাই।
মিয়ানমার সীমান্তে ও জলসীমানায় সৈন্য সমাবেশ করতেছে পাগলা ফখরুল এখন কি করিবেন।
তিনি কি এখন বাঙলাভাই ও আবদুর রহমানের মতো জঙ্গিদের রিক্রট করিয়া সীমান্তে পাঠাইবেন, না চীনের দিকে হাত তুলিয়া মোনাজাত ধরিবেন। আল্লাই মালুম তিনি কি করিবেন। জাতী তাহা দেখিবার জন্যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করিতেছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।